পাতা:বঙ্কিম-প্রসঙ্গ.djvu/২৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

을》 বঙ্কিম-প্রসঙ্গ তিনি এই দোষ কেবল শ্রদ্ধাস্পদ নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়ের লেখায় খুব কম দেখিতে পান। নগেন্ত্রবাবু কখনও কখনও বঙ্গদর্শনে" লিখিতেন । ইহাতে র্তাহার লেখার সঙ্গে বঙ্কিম বাবুর পরিচয় হয়। বঙ্কিমবাবু নগেন্দ্রবাবুর কোনও গ্রন্থ কখনও পাঠ করেন নাই। আমাদের বারুইপুরে অক স্থিতিকালে যখনই শারীরিক অস্বাস্থ্যনিবন্ধন বঙ্কিমবাবু মধ্যে মধ্যে অধ্যয়নে অসমর্থ হইতেন, তখন আমাকে রাত্রিকালে ডাকিয়া পাঠাইতেন, কিংবা কোনও নির্দিষ্ট সময়ে আমাকে আসিতে বলিয়া দিতেন। আমি উপস্থিত হইলে তিনি তৎক্ষণাৎ আমাকে কোনও পুস্তকবিশেষ পড়িতে বলিতেন। পড়িতাম, তিনি শ্রবণ কুরিতেন, এবং স্থলবিশেষে আমাকে বুঝাইয়া দিতেন। সন্ধ্যার পর ৭॥• হইতে ১১০ পৰ্য্যন্ত উাহার পাঠের নিয়ম ছিল। আমি যে সমস্ত পুস্তক পাঠ করিয়া তাহাকে শুনাইতাম, তাহা কখনই "Light Reading" ছিল না। তৎসমস্তই গভীরচিন্তাপূর্ণ সারগর্ভ পুস্তক। একখানি পুস্তকের বিষয় আমার স্মরণ আছে ; তাহাতে “Progressive Development of Species" fTA °" fik i তিনি অধ্যয়নে অসমর্থ থাকিলে কদাপি আমার এরূপ সাহায্য গ্রহণ করিতেন না। এ সময় বারুইপুরের সন্নিহিত রামনগর-নিৰাসী ভাঙ্গর মহেশচন্দ্র বোধ সরকারী কৰ্ম্ম পরিত্যাগ করিয়া নিজের বাটতে আলির বাস করিতে লাগিলেন, এবং লেখাজে খাঞ্জি