পাতা:বঙ্কিম-প্রসঙ্গ.djvu/২৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

** ● বঙ্কিম-প্রল না পান, এমন স্থানে গাড়ী হইতে অবতীর্ণ হইয়া তাহার বাসাবাটীর সন্মুখস্থ হইয়াই গান ধরিলেন,– আমরা বাগবাজারের ( মেথরাণী )।” বঙ্কিমবাবু তাহাজের ব্যঙ্গস্বর শুনিতে পাইয়া তৎক্ষণাৎ পাঠ ত্যাগ করিয়া বারাওয়ে আসিয়া চীৎকার করিয়া বলিফুে, “কালুয়া! নিকাল দেও, কালুয়া! নিকাল দেও!” এইরূপে সন্তাষিত হইয় তাহার বন্ধুত্বয় তাহার সঙ্গে আসিয়া মিলিত হইলেন । বঙ্কিম বাবুর এতগুলি সদগুণ সত্ত্বেও তাহার জীবনে ঈশ্বরবিশ্বাসের অভাবে আমার বড় কষ্ট হইত। আমি থিওডোর পার্কারের "Ten Sermons” নামক পুস্তকধানি তাহাকে পড়িতে দিলাম। তিনি তাহা গ্রহণ করিলেন, এবং সপ্তাহান্তে তাহা আমাকে ফিরাইয়া দিয়া বলিলেন, “Such worst Ënglish I have never read” I wift. witéso লেখার ও ইংরেজির খুব ভক্ত ছিলাম। র্তাহার হেয়ঙ্গনসূচক মন্তব্যে আমি অত্যন্ত দুঃখিত হইয়াছিলাম। এই সময়ে বঙ্কিম বাবু কি অপর হাকিমেরা যখন মঞ্জিলপুরে আসিতেন, তখন মজিলপুরন্থ বাবু হরমোহন দত্তের বৈঠকখানা বাটতে অবস্থিতি করিতেন। সে সময় vহরমোহন দত্তের এষ্টেট কোর্ট অফ ওয়ার্ডসের তত্ত্বাবধানে ছিল, এবং তাহার উত্তরাধিকারী পুত্রদ্বয় ওয়ার্ডস্ ইনষ্টিটিউশনে বাস করিতেছিলেন। এই সময়ের কিছুদিন পরে আমি বারুইপুর পরিষ্ঠ্যাঙ্গ