পাতা:বঙ্কিম-প্রসঙ্গ.djvu/৩৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

e) बशिबछड् দিবার আয়োজন করিয়াছেন। তাহার সেৰা সফল হউক । বন্ধুর অনুগ্ধ হইলে লোকে বলে, তুমি নীরোগ হও । আমি বলি,— র্তাহার এ রোগ যেন না সারে । এখন দেখুন,—কত ধানে কত চাল। এ নেশা ? কি মোহ ! জামি এক দিন মুীকে বলিলাম, "চল, বঙ্কিম বাবুৰ কাছে যাই।” সেই “দেখ ছষ্টবে মা” মুল্লীর মনে বেশ দাগ কাটিয়া, স্থায়ী হইয়া, বসিয়াছিল। মুলী বলিল, “গলা-ধাক্কা খাইবার ইচ্ছা হইয়াছে ?” আমি বলিলাম,:"র্যটকৰ্ণ হইলে মন্ত্রভেদ হয়। তোমার মামার ধরিয়া মোট চাৰি কৰ্ণ, তাছাতে সে ভয় নাই। গলা-ধাক্কা দু’জনে ভাগ করিয়া লইব । কেছ প্রকাশ করিব না। চল ।" তৎক্ষণাৎ “সাহিত্য-কল্পদ্রম” ও “সাহিত্যে”র কয়েক সংখ্যা লইয়া জামরা শঙ্কিতচিত্তে বঙ্কিম-দর্শনে যাত্রা করিলাম। বঙ্কিম বাবুর সম্বন্ধে যাহা গুনিয়াছিলাম, তাহাতে র্তাহাকে ‘অধুস্তু’ বলিয়াই মনে হইয়াছিল। যাহা ভাবিয়াছিলাম, তাহা না বলিলে, ৰাঙ্গা দেখিয়াছিলাম, তাহ ফুটিবে না।—এইজন্ত ‘বাজে কথা’র গৌরচন্ত্রিকায় এত ‘বাজেন্তম কথা লিপিতে হইল। পরে যাগে লিখিব, তাহাও খুব কাজের কথা নয়। কিন্তু বাদে কথায় বড় বড় চরিত্রের অনেক বড় বড় তত্ত্ব জানা যায়। গভীর গবেষণা ও গম্ভীর বিচারণ তাহা অপেক্ষা বহুমূল্য হইতে পারে, কিন্তু চরিত্রচিত্রের তাহাই একমাত্র উপাদান নয় । এখন বঙ্কিমবাবুর বাড়ীতে যাত্রা করি। তখন বঙ্কিমবাবু মেডিকেল কলেজের সন্মুখবর্তী প্রতাপ