পাতা:বঙ্কিম-প্রসঙ্গ.djvu/৩৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ৰঙ্কিম-প্রসঙ্গ ○8;、 ‘তা বটে।” কিন্তু বঙ্কিমবাবু বলিলেন “তোমার না পরিবে কেন ? এখন যে সব কাগজ বাষ্টির 'তেছে, ‘বঙ্গদর্শনে’র সে সুবিধা ছিল, তাঙ্গাদের সে সুবিধা নাই। তথন ৰাঙ্গালায় অনেক জিনিস লেখা হয় না । প্রবন্ধ লেখা সঙ্গ জ ছিল । যে বিষয়ে লোকে কিছু জানে না, সে বিষয়ে সংসামহ লিখিলেও চলিত, লোকে তাঙ্গাই পড়ি ত, সেইটুকুষ্ট শিপে ত এখন আর তাঙ্গ চলে না। এই তোমার ‘সাহিত্যে’র কপান্ত ধর। উমেশ 45-Ustaš o original research of 4*****I' Co. প্রবন্ধ লেখেন নাই । বটব্যালের বৈদিক প্রবন্ধগুলি, নগেন গুপ্তর মৃত্যুর পরে - উচু দরের লেখা। বঙ্গদর্শনে’ এ রকম প্রবন্ধ ছাপা হয় নাই।--তোমরা পাপিবেন কেন ? 'বঙ্গদশ নে’র কাজ বঙ্গদর্শন করিয়াছে ; তোমাদের কাজ তোমরা কর।” বঙ্কিমবাবু শ্ৰীযুত নগেন্দ্রনাথ গুপ্ত মহাশয়েব “মৃত্যুর পরে’ব বড় পক্ষপাতী ছিলেন। তিন চারিবার আমার নিকট উঠাৰ প্রশংসা করিয়াছিলেন। নগেনবাবুর stye"এরও তিনি প্রশংসা করিতেন।” “মৃত্যুর পরে” গ্রন্থকারে ছাপা হইয়াছে। পূজাপদ বটব্যাল মহাশয়ের বৈদিক প্রবন্ধাবৰ্গা”ও “বেদ প্রবেশিকা” নামে প্রকাশিত হইয়াছে। বোধ হয় দুই-ই ইয়রে কাটিতেছে। আমি বলিলাম, “আপনার লেখা ? আপনার প্রবন্ধ, সমালোচনা, উপন্যাস,- সে রকম আর কে লিখিবে ? সে গৌরব ত আর কোনও মাসিক ভাগ্যে ঘটবে না ! আপনি ত আর কোনও কাগজে লিখিবেন না ।”