বঙ্কিম রচনাবলী এবার বিচারালয় সকলের কায্যের আমরা বিশেষ সংখ্যাতি করিতে পারিলাম না। সত্যু যে, যে নালিশ করিয়াছে, তাহার বিচার হইয়াছে বা হইবে, এমন উদ্যোগ আছে, কিন্তু যাহারা নালিশ করে নাই, তাহদের পক্ষে কোন বিচার হয় নাই। আমরা ইহা বঝিতে পারি না; যেখানে সাধারণ বিচারালয়, সেখানে নালিশ করােক বা না করিক, বিচার চাই। কেহ রৌদ্র চাহক বা না চাহক, সৰ্য্যেদেব সৰ্ব্বত্র রৌদ্র করিয়া থাকেন, কেহ বান্টি চাহক বা না চাহক, মেঘ ক্ষেত্রে ক্ষেত্রে ন্টি করিয়া থাকেন, এবং কেহ বিচার চাহক বা না চাহক, বিচারকের উচিত, গহে গহে ঢকিয়া বিচার করিয়া আসেন। যদি কেহ বলেন যে, বিচারকগণ এরপ বিচারার্থ গহে গহে প্রবেশ করিতে গেলে গহস্থ্যগণের সম্পমাতজনী সকল অকস্মাৎ বিঘা ঘটাইতে পারে, তাহাতে আমাদের বক্তব্য যে, গবৰ্ণমেণ্টের কম্পমচারিগণ সম্পমাজজনীকে তাব্দশ্য ভয় করেন না-সম্পমাডজনীর সঙ্গে নিম্নশ্রেণীর হাকিমদিগের বিলক্ষণ পরিচয় আছে এবং প্রায় প্রত্যহ ইহার সঙ্গে তাঁহাদের আলাপ হইয়া থাকে। যেমন ময়র সপপ্রিয়, ইহারাও তেমনি সম্পমাতজনী প্রিয়-দেখিলেই প্রায় ভক্ষণ করিয়া থাকেন। আমরা এমনও শনিয়াছি যে, গবৰ্ণমেণ্টের কোন অধস্তন কৰ্ম্মচারী প্রস্তাব করিয়াছেন যে, যেমন উচ্চশ্রেণীর কম্পমচারিগণের পরিস্কারের জন্য “অর্ডার অব দি স্পটার অব ইন্ডিয়া” সংস্থাপিত করা হইয়াছে, সেইরােপ নিম্নশ্রেণীর কম্পমচারিগণের জন্য “অর্ডার অব দি ব্ৰমন্টিক” সংস্থাপিত করা হউক। এবং বিশেষ বিশেষ গণবান ডিপটি এবং সবজজ প্রভৃতিকে বাছিয়া বাছিয়া লাকলাইনের দাঁড়িতে এই মহারাত্বটিকে বধিয়া তাঁহাদিগের গলদেশে লম্বমান করিয়া দেওয়া হউক। তাঁহাদের চাপকন চেন চাদর বিভূষিত সদাকম্পমান বক্ষে ইহা অপব্ব শোভা ধারণ করবে। রাজপ্ৰসাদস্বরূপ প্রদত্ত হইলে ইহা যে সাদরে গহীত হইবে, তাহা আমরা শপথ করিয়া বলিতে পারি। আমাদের কেবল আশঙ্কা এই যে, এত উমেদওয়ার যটিবে যে, ঝাঁটার সঙ্কুলান করা ভার হইবে। গত বৎসর সবমিট হইয়াছিল। কিন্তু সব্বত্র হয় নাই। ইহা মেঘদিগের পক্ষপাত বটে। যে সকল দেশে বন্টি হয় নাই, সে সকল দেশের লোকে গবৰ্ণমেণ্টে এই মৰ্ম্মেম আবেদন করিয়াছেন, যে, ভবিষ্যতে যাহাতে সব্বত্র সমান বান্টি হয়, এমন কোন উপায় উদ্ভূত হউক । আমাদিগের বিবেচনায় ইহার সদ্যপায় নিরাপণ জন্য একটি কমিটি সংস্থাপিত করা উচিত। কোন কোন মান্য সহযোগী বলেন যে, যদি সরকার হইতে মেঘাদিগের বারবরদারি বরাদ্দ হয়, তাহা হইলে তাহাদিগের কোন দেশেই যাইবার আর আপত্তি থাকে না। কিন্তু আমাদিগের বিবেচনায় ইহাতেও সংবিধা হইবে না-কেন না, বঙ্গদেশের মেঘসকল অত্যন্ত সৌদামিনী প্রিয়সৌদামিনীগণকে ছাড়িয়া টাকার লোভেও দেশদেশান্তরে যাইতে সবীকার করিবে না। আমরা প্রস্তাব করি ষে, মেঘ সকল এবালিশ করিয়া দিয়া, ভিস্তীর বন্দোবস্ত করা হউক। ক্ষেত্রে ক্ষেত্রে একজন চাপরাশী বা সংযোগ্য ডিপটি এক একজন ভিস্তীকে দীঘ বংশখন্ডে বাঁধিয়া উদ্ধে উখিত করিয়া তুলিয়া ধরিবেক, ভিস্তী তথা হইতে ক্ষেত্রে জল ছড়াইয়া, পারে ত নামিয়া আসিবে। एeछाल्न ठूझ क्रा ? আমাদের দেশের কামিনীগণ যে দেশহিতৈষিণী নন-নিহিলে ভিস্তীর প্রয়োজন হইত না। তাঁহারা যদি প্রাত্যহিক সাংসারিক কান্নাটা মাঠে গিয়া কাঁদিয়া আসেন, তাহা হইলে অনায়াসেই কৃষিকায্যের সবিধা হয় ও মেঘ ডিপার্টমেণ্ট এবালিশ করা যাইতে পারে। তবে আমরা লোকের শারীরিক ও মানসিক মঙ্গলাৰ্থ বলি যে, আকাশবাল্টির পরিবত্তে নারীনয়নাশ্রর আদেশ করিতে গেলে, একটা পাকা রকম পলিশের বন্দোবস্ত করা চাই। মেঘের বিদ্যুতে অধিক প্রাণী নাশ হয়। না; কিন্তু রমণীনয়নমেঘের কটাক্ষ-বিদ্যমতে, মাঠের মাঝখানে, চাষা-ভুষোর ছেলেদের কি হয় বলা যায় না-পলিশ থাকা ভাল। শনিলাম, শিক্ষাবিভাগে বড় গোলযোগ উপস্থিত হইয়াছে। শনিয়াছি, অনেক বিদ্যালয়ের ছাত্রেরা এক একটা কাণমাপা কাটি প্রস্তুত করিয়াছে। তাহদের মনে ঘোর সন্দেহ উপস্থিত হইয়াছে।--তাহারা বলে, অধ্যাপকদিগের শ্রবণেন্দ্ৰিয়গালি মাপিয়া দেখিব-নিহিলে তাঁহাদিগের DD BDDD DS BBB DB DDS DBBBD D BDBDS LLB BDBB BBBLD DD S যাহা হউক, দাবৎসর হউক, সবৎসর হউক, তিনটি নিগঢ়ি তত্ত্ব আমরা স্থির জানিতে পারিতেছি।--তান্বিষয়ে কোন সংশয় নাই। धषभ, बश्नब्राप्ने फ्रांजन्ना शिब्राप्छ। ७५ विषट्रश्न भऊाख्द्र नारे । OO . . . .
