१९vy ) se। কিন্তু ফুলকে শুধু ফুল বলিয়া छानिएण झल्लिएरु न । आँझाषा लििङ्गগুরুত্বদিগের গ্যার ফুলকে জগতের গুঢ় রহস্য, মহাশক্তির শক্তি, প্রকৃতির প্রাণ, যুক্তষিদ্ধ ग८माश्वां । २९१ স্বৰ্গদ্বারের চাবি বলিয়া না জানিলে তোমাদের যুগযুগান্তরের ফুলে—মেল ভাঙ্গিয়া যাইবে—তোমরা পৃথিবীর হাড়ী হইয়া পড়িবে। যুক্তিসিদ্ধ সন্দেহবাদ । শৈশবাবধি সকলে যাহ। জালিতেছেন, তাহার সম্পূর্ণ বিরোধী কোন মত গুনিলে যে অনেকে বিস্ময়াদ্বিত হইবেন তাহ কিছুই বিচিত্র লহে বরং সৰ্ব্বথাই সম্ভব । সেই জন্ত অনেকের নিকট এই সন্দেহবাদ বিস্ময়কর হইলে হইতে পারে। আমরা কোন শাস্ত্র ঈশ্বরপ্রেরিত (Revelation) foi fwth Ff Hi, কেবল যুক্তির দ্বারা ঈশ্বর সম্বন্ধে যত দর স্থির করা যাইতে পারেও তদ্বিষয়ে পণ্ডিতগণের মতামত কি তাছাই আলোচনা করা এই প্রবন্ধের উদ্দেশ্য। পূৰ্ব্ব পুরুষগণ যাহা অমুসরণ করির আলিয়াছেন তাছাই যে বিনা যুক্তিতে অনুসরণ করিতে হইবে এ কথা সঙ্গত নহে । यांभङ्गो नित्रैौचंद्र दांली नहि ; ड८ब फार झब्र স্থার অযৌক্তিক বিশ্বাসের অমুমোদন क्रेि नt ।। শুনিয়া . সাধারণতঃ ঈশ্বরকে সৰ্ব্বশক্তিমান, সৰ্ব্বজ্ঞ ও পরম কারুণিক, নিষ্ঠুরতার লেশ মাত্র হীন বলা হইয়া থাকে। ঈশ্বরের উপাসনা না করিলে পাপী হইতে হয় ; নরকে যাইতে হয় ইত্যাদি লোক প্রচলিত চিরাভ্যস্ত উপদেশের বিরুদ্ধে যুক্তি আছে বলিলেই হয় ত অনেকে আমাদের উপর খড়গহস্ত হইবেন । তথাপি নিম্নলিখিত প্রস্তাবটী পাঠকবর্গের হস্তে সমর্পণ করিতেছি । ইহাতে আমাদের স্বকপোলকল্পিত নূতন তত্ত্ব অধিক নাই । সৰ্ব্বপরিচিত মহাত্মাদের ধীশক্তি সমুদ্ভূত এতৎসম্বন্ধীয় তত্ত্ব অবলম্বন ফরিয়া আমরা লিখিতেছি । আমাদের আলোচ্য মূল বিযয় কয়েকট এই রূপ নির্দেশ করিলাম । »भ । झेश्वtद्रब्र अखिडू नवप्क प्ष সকল প্রমাণ সাধারণতঃ উল্লিখিত হইয়া থাকে "স্মধ্যে যেটি আমাদের বিবেচনায়
