*g 8 বঙ্গদর্শন । সৰ্ব্বাপেক্ষ যুক্তিযুক্ত বোধ হয়, সেটার বিষয় সংক্ষেণে বলিব। ২য় । সকল ধৰ্ম্মের কেন্দ্রীভূত ঈশ্বরের ঘুে সকল গুণ সাধারণতঃ উল্লিখিত হইয়া থাকে তাহা কতদূর যুক্তিসঙ্গত তাহার বিচার করা যাইরে। বর্তমান কালের উন্নত বিজ্ঞান ঐ সকল গুণের অস্তিত্ব সম্বন্ধে কোন প্রমাণ দিতে পারে কি ন? তাহাও দেখিব । vog 1 Kc*Í fr&frI ( Religious faith) দ্বারা মানবমণ্ডলী যে সকল উপকার প্রাপ্ত হইয়াছে, বিশ্বাস বিনষ্ট হইলে তাহা অস্তৰ্হিত হইতে পারে কি : ন ? ধৰ্ম্ম দ্বারা আমরা এখনও যে সকল উপকার পাইতেছি ও ভবিষ্যতে পাইবার আশা করি, তাহ অন্য কোন সহজ স্বধৃঢ় উপায় দ্বারা সাধিত হইতে পারে কি ন৷ এই দুইট প্রশ্নের মীমাংসা করিতে চেষ্টt কল্পিব । ৪র্থ। এই সকল বিচায়ের পর আম{দের বিশ্বাস কিরূপ হওয়া উচিত, এবং কার্য ক্ষেত্রেই বা কিরূপ য্যবহার কর। উচিত তাহ। নির্ণয় করিতে চেষ্টা করা যাইলে । প্রথমতঃ । ঈশ্বরের অস্তিত্ব সম্বন্ধে যে সকল প্রমাণ সাধারণতঃ উল্লিখিত হইয়। পাকে তাছা বৰ্ত্তমান কালের বিজ্ঞান-বিরোধী—; সে সকল খণ্ডন কর। আমাদের উদ্দেশ্য নহে, কারণ প্তাহ কেবল পিরাক্ত কর হইবে এবং বিশেষ ফলদায়ক ও হুইবে না ; তৰে ( छाप्न যাহা বিজ্ঞান সন্মত কেবল তাহারই উল্লেখ করিব । g কৌশলময়ী কোন ক্রিয়া দেখিলেই তাহার কর্তাকে বুদ্ধিজীবী বলিয়। উপ; गकि इब्र । खैौर्दरनtइ cय नकल जडूड কৌশল দেখিতে পাওয়া যায় ও তাছায় ভিন্ন ভিন্ন অংশে যে একই প্রকার উ পায় সংস্থান বিদ্যমান রহিয়াছে, তাছ। দেখিলে স্পষ্ট প্রতীতি জন্মে যে ইহার একজন বুদ্ধিমান স্বষ্টিকর্তা আছেন পণ্ডিতবর নিউটন ও লাপলাসের পূৰ্ব্বে, জড় জগতের অস্তৃত গতিপ্রণালী দেখিয়া গ্যালিলিও, কেপ্লার প্রভূতি মহাত্মাগণ ঈশ্বরের অস্তিত্ব সম্বন্ধে ঐ গতিই প্রমাণ বলিয়। গ্রহণ করিয়াছিলেন ; কিন্তু মাধ্যাকর্ষণের নিয়ম আবিষ্কৃত হইবায় পর আয় তাহ প্রমাণ বলিয়া গণ্য হইল ন; তখন ঈশ্বর যে জড় জগতের গতিতে হস্তক্ষেপ করেন না ইহাই সকলের উপলব্ধি হইল । তদ্রুপ যদি জীবদেহের কৌশল সমুদায় ও কোন কালে অন্ধ জড় নিয়মের ফল বলিয়। স্থিরীকৃত হয় প্তাহ হইলে ঈশ্বরের অস্তিত্ব সম্বন্ধুে প্রচলিত প্রমাণ বিচলিত হইবে ; কিন্তু, তাহার সম্ভাবন হইয়াছে । যে Evolution theory goto folics soগুলি মহামহোপাধ্যায় দার্শনিকদের মন আকৃষ্ট করিয়াছে তাহ বাহারা বিশেষ अश्नैणन कब्रिज्ञाहरून ॐाशबाहे वृशिः য়াছেন যে প্রকৃতির লঙ্কোচন ও প্রসারণ गिब्ररगञ्ज फ्रा योनष्णप्श्त्व गृभूमग्र८को°ण |
