২৬০ সুর্য্যমণ্ডল । - ----- -—*xyw y আশ্বিঃ ১২৮২ | উত্তপ্ত হইয়া উঠিবে। সুতরাং শীতল অন্ধকারময় স্বৰ্য্যশরীর জলস্ত অনলবৎ তাপ আর আলোক বিকীরণ করিবে । ইহা অসম্ভব । বড় বড় পণ্ডিতগণের এরূপ বিবদমান মত সমূহ পাঠ ও আলোচনা করিলে, মন কোনটী সত্য কোনটী মিথ্যা, তাহ! ভাবিতে২ বিচলিত হয় । বাস্তবিকও আমাদের সৌরজগতের পরিচালক সুৰ্য্য অতি প্রাচীনকাল হইতে অদ্যাবধি সমভাবে বিস্ময়কর হইয়া রহিয়াছে। তাহার মধ্যে অত্যস্তৃত কি সকল ভৌতিক কাণ্ড চলিতেছে এবং তাহার শারীরিক রচনাদি কি প্রকার, তাহার ধ্রুব ও অভ্রান্তমত অদ্যাপি প্রচারিত হয় নাই। উপরে যে দুই মতের কথা বলা গেল, সংপ্রতি আর একজন পণ্ডিত আবার সেই দুই মতই খণ্ডন করিবার চেষ্টা করিয়াছেন; এবং যদিও আধুনিক পণ্ডিতবর্গ প্রথমে তাহার নবপ্রচারিত মতে বিশ্বাস করিতে কিছু কুষ্ঠিত হইয়াছিলেন, কিন্তু এক্ষণে আবার অনেকে তাহাতে বিশ্বাস করিতে প্রস্তুত আছেন। পণ্ডিতবর ন্যাসমিথ বলেন, যে সূর্য্যের জ্যোতিৰ্ম্ময় আবরণ উইলো পত্রাকৃতি জ্যোতিৰ্ম্ময় পদার্থে বিরচিত। উক্ত পত্রাকৃতি পদার্থসকল । অনবৰত স্বৰ্য্যশরীরের উপরিভাগে নৃত্য করিতেছে, এবং পরস্পরের মধ্যে প্রবিষ্ট হইয়া,সমস্ত স্থৰ্য্যশরীরকে ঢাকিয়। রাখিয়াছে। এই বিচিত্র পত্রাকৃতি পদার্থ গুলিকে, যেখানে আলোকরশ্মি কৃষ্ণচিহ্ন সকলের মধ্য দিয়া সেতু আকারে পড়িয়া থাকে,সেইখানে সুস্পষ্টভাবে দেখা যায়। আবার সেগুলিকে অতীব বিস্ময়জনক । প্রচণ্ডবেগে নাচিতে এবং পরস্পরের প্রতি ধাবিত হইতে দেখা যায়। এই নূতন আবিষ্কৃত পদার্থসমূহের উৎপত্তি ও রচনা সম্বন্ধে কোন কথা কল্পনাও বলিতে সাহস করে না ।+ † “Mr. Nasmyth (1862) described the spots as gaps or holes, more or less extensive in the luminous surface or photosphere ofthe sun. These exposed the totally dark bosom or nucleus of the sun. . Over this appears the mist surface; —a thin, gauze—like veil spread over it. Then came the penumbral stratum, and, over all, the luminous stratum, which he had the good fortune to discover was composed of a multitude of very : elongated, lenticular-shaped,or, to , use a familiar illustration, willow- leafshaped masses, crowded over the photoshere, and crossing one another in every possible direction 總 總@ 敏 發 後 These clongated, lens-shaped objects he found to be in constant motion relatively to one another. They sometimes approached, some- times receded,and sometimes they assumed a new angular position, by one end either maintaining a fixed distance or approaching its neighbour, while at the other end they retired from each other. These objects, some of which were as large in superficial area as all Europe, and some even as the surface of the whole earth, were found to shoot in thin streams across the spots,...... sometimes by crowding in on the edges of the
