পাতা:বঙ্গদর্শন-চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

------ थ இ _ - مرسومية বেদ । 43 ο বঙ্গণশল ফাং, ১৯৮২, । SAMASAMAAA AAAA S লে যে দেরাজের ভিতর কৃত্রিম উইল আছে ! রে। তাহা অামি বলিতে পারিব না । | ক। কৃষ্ণকান্ত কিয়ং কাল চিন্তা ক রিতে লাগিলেন । শেষ বলিলেন, “যদি আমি তোমার মত স্ত্রীলোকের ক্ষুদ্রবুদ্ধির ভিতর প্রবেশ করিতে না পারিব তবে এ বিষয় সম্পত্তি এতকাল রক্ষা করিব কি প্রকারে । এজাল উইল হর| লালের তৈয়ারি। বোধ হয় তুমি তাহার কাছে টাকা খাইয়া জাল উইল রাখিয়া আসল উইল চুরি করিতে আসিয়াছিলে! তার পর ধরা পড়িয়া, ভয়ে জাল উইলখানি ছিড়িয়া ফেলিয়াছ ? ঠিক কথা कि ना ?” ہمممـیـہ -۔ রে । তাহা নহে । কৃ। তাহা নহে? তবে কি ? রে। আমি কিছু বলিব না। আমি আপনার ঘরে চোরের মত প্রবেশ করিয়াছিলাম, আমাকে যাহা করিতে হয় করুন । ক্ল । তুমি মন্দ অভিপ্রায়ে আসিয়াছিলে সন্দেহ নাই । নহিলে এপ্রকারে চোরের মত আসিবে কেন ? তোমার উচিত দণ্ড অবশ্য করিব । তোমাকে পুলিসে দিৰন। কিন্তু কাল তোমার মাথ৷ মুড়াইয়া ঘোল ঢালিয়া গ্রামের বাহির করিয়া দিব । আজি তুমি কয়েদ থাক। রোহিণী সে রাত্রে আবদ্ধ রহিল। -~ఒe: :en~~ বেদ । বেদ হিন্দুদিগের মূল ধৰ্ম্মগ্রন্থ এবং डांश इहैण्डहे अनाना नाज़ गश्कनिङ হইয়াছে। বেদে আৰ্য্যজাতির অটল বিশ্বাস । আমাদিগের ঐহিক পরিত্রিক সকল কাৰ্য্যই বেদমূলক। বেদ অমান্ত করিলে হিন্দুধৰ্ম্মের জীবন নাশ করা হয়, স্বতরাং সনাতন হিন্দু ধৰ্ম্মাবলম্বিগণের বেদ অমান্ত করিবার অধিকার নাই । ! কি জেদ আবেস্তা, কি বাইবেল, কি কোরাণ, পৃথিবীর সকল প্রকার ধৰ্ম্মগ্রন্থ মধ্যে বেদ প্রাচীন এবং শুদ্ধ ভূমণ্ডলের একমাত্র প্রাচীন গ্রন্থ বলিয়। বিদেশীয় পণ্ডিতগণ ইহার যাহার পর নাই আদর করিয়া থাকেন। বিদ ধাতু হইতে বেদ শব্দ, এজন্য ইহার প্রাকৃতিক অর্থ জ্ঞানলাভ অথবা শ্ৰেয়োলাভ হয় যদ্দ্বারা তাহাকেই বেদ কহে । বেদের অপর নাম ত্রয়ী অর্থাৎ তিন বেদ-ঋক্, যজু, সাম। ঋগ্বেদে এই ৩ বেদের উল্লেখ আছে যথা— অহে বুপ্রিয় মন্ত্ৰংমে গোপীয়া য মৃষয় স্ত্রয়ী বেদ বিদু: ঋচে যজুংষি সামানি ॥ ভগবান মন্থ কহেন— অগ্নিবায়ু রবিভ্যস্ত ত্ৰয়ং ব্রহ্মা সনাতনং ।