পাতা:বঙ্গদর্শন-দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, (ৰঙ্গদর্শন, ৰৈ, ১২৮• । | লোক সেইদিকে যায়; পয়সায় কি চারি পয়সায় এক ছড়া গড়ে; কেমন শুভ্র, সুগন্ধ, কোমল, ও রমণীয় ! কাল সে মালার কি দশা হবে কোন কাজে লাগিবে কি না তাহ কি কেহ তখন ভাবে না। আর যদি কেহ “ভাল কেতাব চাই” * ভাল কেতাব চাই” বলিয়া চীৎকার করিয়া মরে, তবে বলুন দেখি কয়জন তাহার দিকে যায়; বড় জোর আজ কাল বৎসরের প্রথম দিন না হয় একবার ডেকে জিজ্ঞাসা করাগেল “ কেমন হে হকর, বলি হাপ পাজি আছে ?” যদি সে বলিল না তবেই তাহার সহিত সম্পর্ক ফুরাইল । কিন্তু ভারত ফুল ব্যবসায়ী, তাহার খরিদদারও অনেক ও নানা রঙ্গী। ভারতকে ফুল ব্যবসায়ী কেন বলি ? তিনি ক্ষণস্থায়ী রসব্যবসায়ী। তিনি এই ফুলের চুপড়ি লইয়া এই বঙ্গ রাজ্যে কাহার বাজী না গিয়াছেন? প্রথমে রাজবাড়ী ফুল যোগাইতেন বটে, কিন্তু এক্ষণে ক্রমে ক্রমে সকল গৃহস্থ ভবন পৰ্য্যটন করিয়া সোনা গাজি, মেছো বাজার প্রভৃতি স্থলে পসার বিস্তার করিতেছেন। যেখানে দেখিবেন “চাই বেলফুলের” ডাক অধিক সেইখানেই দেখিবেন যে এখন ভারতচন্দ্র রায়ের সমাদর অধিক । তবে কি ভদ্রলোক ভারতের গ্রন্থকলাপ কখনই পাঠ করিবে না ? উত্তর, কেন তন্ত্ৰলোকে কি স্কুলের আদর জানে না? না ফুল ব্যবস্থায়ী ভদ্র পল্লীতে থাকে না? তবে কিনা ভদ্রলোকে যদি মালিনী গোয়ালিনীর বিশেষ গৌরব করেন, বা কবি ভারতকে পয়ম পূজনীয় শ্ৰীল ঐযুক্ত কবিবর জ্ঞান করেন, তাহা হইলে তাহাদের রুটির প্রশংসা यद्विङि श्रीब्रि न । बङ्ग१ कुथम अधम ७ তাহাতেই তাহাঙ্গের স্বভাব দোষ অঙ্গুষের झईमां खेळै । এতদ্ব্যতীত ভারতচন্দ্র রায় উাহার মালিনীর স্তায় কতক গুলি ছিট ফোটা তন্ত্র মন্ত্র জানেন, সে গুলিও তাহার স্বখ্যাতি বিস্তারের কারণ বলিতে হইবে। স্বদীর্ঘ বর্ণনে ভারতচন্দ্র কৃতকাৰ্য্য হইতে পারেন নাই বটে, কিন্তু ছিটে ফোটা মত র্তাহার একটি গান অতি মনোহর। ভাল সামগ্রীর সমাদর থাকাই শ্ৰেয়ঃ; আমরা ভাল বস্তুর বিশেষ সমাদর করি, তাহাতেই তাহার দুইটি গান এই স্বলে উদ্ভূত করিলাম । অন্নপূর্ণার অধিষ্ঠান। রাগ বসন্তু । কাল কোকিল অলিকুল বকুল ফুলে। বসিলা অন্নপূর্ণ মণি দেউলে । কমল পরিমল লয়ে শীতল জল, পবনে ঢল ঢল উছলে ফুলেঃ বসন্ত রাজা আনি ছয় রাগিণী রাণী, করিল রাজধানী অশোক মূলে ; কুম্বমে পুন পুন, ভ্রমর গুণ গুণ, मघम विज ७* श्वश्रूक हप्न, যতেক উপবন, ফুরমে স্থশোভন, मभू भूमेिउ मन डांब्रठ छूटन ॥