Rృఅు বলম্বী হয়েন, তাহাতে ক্ষতি নাই; কিন্তু এক জন বে আপন বুদ্ধি বিবেচনায় জলাঞ্জলি দিয়া পরের মত গ্রহণ করিবেন, ইহা কদাচ বাঞ্ছনীয় নহে । কাৰ্য্য বিষয়েও ঠিক এই রূপ । কেহ এক প্রকার, কেহ অষ্ঠ প্রকার স্থখবাসন করে। না ঠেকিলে কেহই আপনার দোষ গুণ বুঝিতে পারে না। মনুষ্য প্রকৃতির কিছুই ধ্বংস করা কৰ্ত্তব্য নহে, কোন প্রকৃতির লোকের দ্বারা পৃথিবীর কি কি মঙ্গল হইতে পারে, কি প্রকার আচরণ করিলে লোকের সুখ বৃদ্ধি হইবেক, তাহা কেহই বলিতে পারে নী—অতএব ददङॉबोइंबंडॅिडौं (क्त्रश्नन, eiा, *** নাই । আমরা শুনিয়াছি যে এক বার বৈশাখ জ্যৈষ্ঠ মাসে এখানকার একজন সাহেব কে ট পেণ্টলুনের পরিবর্তে ধুতি চাদর পরিধান করিয়া কাছারি করিতে ইচ্ছা করিয়াছিলেন । কিন্তু সহসা এত দূর সাহস না করিয়া তাহার উপরিস্থ সাহেবকে গোপনে জিজ্ঞাসা করিলেন যে,এমত করিলে দোষ আছে কি? তিনি বলিলেন, “দোষ আর কি, তবে তোমাকে লাট সাহেব পদচ্যুত করিবেন, কি পাগলা গারদে পাঠাইবেন, আমি তাছাই ভাবিতেছি ।” স্বেচ্ছাচারমতে কাৰ্য্য করিবার প্রসঙ্গে কাহারও ক্ষতি না হইলে কোন ব্যক্তির মিল বলিয়াছেন যে, ইহাতে কিঞ্চিৎ আচরণ গর্হিত অথবা তাহার প্রকৃতি মুখোৎপত্তি হইয়া থাকে, অতএব যদি মন্দ বলিয়া, তাহার ইচ্ছারোধ করা কৰ্ত্তব্য নহে। এতদ্বিষয়ে ইংরাজদিগের অনেক দোষ দেখিতে পাওয়া যায়। ইংলণ্ড আমে কাহারও ক্ষতি না হয় তবে লোকে কেনই সেই সুখে বঞ্চিত হইবেক ? বেকন বলিয়াছেন যে, কোন স্ত্রীলোক আত্মীয় স্বজনের পরামর্শ অবহেলা পূর্বক বিবাহ | রিকা এত যে সভ্য, কিন্তু তথায় যদি এক | করিলে কদাচ দুৰ্বত্ত কি কাপুরুষ পতিয় ! জন মুসলমান কোন রাস্তাতে দাড়াইয় খ্ৰীষ্টীয়মতের কুৎসা করেন এবং তাবৎ লোককে মহম্মদের অনুগামী হইতে হস্তপদারি অক্ষতভাবে প্রত্যানয়ন করা নিন্দা করে না। কথাটি মিথ্যা নয় অতএব যদি এমনই মমুন্যের প্রকৃতি, তবে লোককে কেবল পরামর্শ দি ক্ষান্ত থাকাই কৰ্ত্তৰ ভজ্ঞান ব্যক্তিকে i উপদেশ দেওয়া আবশ্বক ; কিন্তুৰেস্থলে । কোন ব্যক্তি উপদেশ অগ্ৰাছ করির } কাৰ্য্য করে,সেখানে এইবিধেচনাঞ্চরিতে হষ্টৰেক যে, উপদেশ-পাত্র উপদেশক |
