পাতা:বঙ্গদর্শন-প্রথম খণ্ড.djvu/২৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৬১ ছাতে দিই, তাছা হলে অনেক টাকা | রস্ত করেছি, যে তার নাকে কিল মেয়েও নগদ পাই । কিন্তু সে ত প্রাণ থাকিতে পারিব না । আচ্ছা দেবেন্দ্র কুন্দকে কি ! এত সুন্দরী দেখেছে ? আমরা গঙ্গর খtüिrग्न थाई ; श्रांभवां७ शलेि छांश थाहै, ভাল পরি, পটের বিবির মত ঘরে তোলা থাকি, তা হইলে আমরাও অমন । হতে পারি। আর এটা মিন মিনে, ঘ্যান ঘেনে, প্যান পেনে, দেবেন্দ্র বাঁ- ' বুর মৰ্ম্ম বুঝিবে কি ? পাক নইলে পদ্ম ফুল ফোটে না, আর কুন্দ নইলে দেবেন্দ্র বাবুর পীরিত হয় না! তা বার কপালে যা, আমি রাগ করি কেন ? রাগ করি কেন ? হাঃ কপাল। আর মনকে ! চোখ ঠীরয়ে কি হবে । ভালবাসার কথা শুনিয়ে হাসিতাম। বলিতাম, ওসব নাই ! কিন্তু যদি সবাই মেলে বাপু মুখের কথা, লোকে একটা প্রবাদ আছে : মাত্র। এখন আর ত হাসিব না। মনে । করেছিলাম, যে ভালবাসে, সে বাহুক আমি ত কখন কাহাকে ভাল বাসিব না। ঠাকুর বলে, রহ ; তোরে মজা দেখাচ্ছি। শেষে বেগারের দৌলতে গঙ্গাস্নান । পরের চোর ধরতে গিয়া আপনার প্রা'े। हून्त्रि ८शण। कि भूक्ष थानि ! कि গড়ন ! কি গল ! অক্ষু মামুষের কি এমন আছে ? আবার মিনসে জামায় বলে কুন্দকে এনে দে । আর বলতে লোক পেলেন না । মারি মিলসের মাকে এক किल । चमांश, 4बनई डांल बानिरङ पञां eSeSeSeeeeS eSeSeeSeSeeeeeSeSeeSeSeeSeSeeeee eAAASAAAA AAAA SAAAAeeeeS স্বখ। স্থার হোক, ওসব কথা যাক। ওপথে ও ত ধৰ্ম্মের কঁটি। ইহজন্মের স্থখ দুঃখ | অনেক কাল ঠাকুরদের দিয়াছি। তাই বলিয়া কুন্দকে দেবেন্দ্রের হাতে দিতে পারিব না । সে কথা মনে হলেই গ৷ জ্বালা করে। বরং কুন্দ যাহাতে কখন তার হাতে না পড়ে, তাই করিব । কি করিলে তাঁহা হয় ! কুনা যেখানে ছিল— সেই খানে থাকিলেই তার হাত ছাড়া । সে বৈষ্ণবীই সাজুক, অtর বাস্থদেবই সাজুক, সে বাড়ীৰ ভিতর দন্তস্কট হইৰে ཐ། ། ཅ།; সেই খানে কুনাকে ফিরিয়া রাখিয়া আসাই মত। কিন্তু কুন্দ যাইবে ন—অlর সে বাড়ী মুখে হইবার মত বছি বলে লইয়া যায়, তবে যাইতেওঁ পারে। আর একটা অামার মনের কথা, আছে, ঈশ্বর তাহ কি করবেন ? সূৰ্য্য মুখীর থোত মুখ ভোতা হবে ? দেবতা করিলে হতেও পারে । আচ্ছা ! সূৰ্য্যমুখীর উপর আমার এত রাগই ব৷ কেন ? সে ত কখন আমার কিছু মন্দ করে নাই , বরং ভালই বাসে, ভালই করে। তবে রাগ কেন ? তা কি হীরা छांटन ना ? शैब्र! मी छांटन कि ?८कन বলবো ? সূৰ্য্যমুখী সুখী, আমি দুঃখী এই জঙ্ক আমার রাগ। সে বড়, জা চোট, সে মুনিব, আমি বঁনী । সুতরাং