(वत्रघणन, tठण, :۹۹ه !) ইদানীন্তন কালীন গ্রন্থকার দিগের মধ্যে "ফরাসীদেশীয় রি নান a এবং ইংলণ্ড নিবাসী ফ্যারার ণ এই মত সমর্থন করিতে বিশেষ প্রয়াস পাইয়াছেন । * এই মতের মূল কেবল দুইট কথা ; প্রথম মনুষ্যের শব্দামুকরণ শক্তি আছে, দ্বিতীয় বিস্ময় হর্ষ প্রভৃতি চিত্তাবেগবশতঃ মনুষ্যের মুখ দিয়া স্বভাবতঃ শব্দ বিশেষ বিনিগভু হয়। এই দুইটাই যে সত্য, প্রতি দিনই জানিতে পারা যাইতেছে। অনুকরণশক্তি-প্রভাবেই আমরা ভাষা শিক্ষা করিতে• পারিতেছি ; অনুকরণশক্তি থাকীত্বেই লিঙালের শব্দ শিখিবার পূর্বে অনেক বালকে মার্জারকে “ম্যাও মাfও” বলে । দুঃখ, ঘৃণা, চমক, আহলাদাদির আতিশয্য হইলে যে আপনাআপনিই আস্ত হইতে শব্দ নিঃস্থত হয়, ইহাও কে না প্রত্যক্ষ করিয়াছেন ? তুাবেগ-বাচক শব্দের যেরূপ সাদৃশ্য বিভিন্ন জাতীয় ভাষায় দৃষ্ট হয়, তাহাও বোধ হয় এই স্বাভাবিক বেগের ফল । অমুকৃতি বাদ মতে সুতরাং এই মাত্র অনুমিত হইত্ত্বেছে যে, এক্ষণে যে সকল শক্তি থাকাতে মানব জাতির ভাষা রক্ষা হইতেছে; সেই সকল শক্তি প্রভাবেই ভাষার স্বষ্টি হইয়াছে। এক্ষণে যে to: Řenan. of Farror. جيتيكتيكي ভাষার উৎপত্তি । { যে যদি অনুকৃতিবাদই সত্য, তবে কেন শক্তি থাকতে শিশুগণ মমুন্যোচ্চারিত ' ہسپس= | 3 م ومN শব্দের অমুকরণ করিয়া ভাষা শিক্ষা করে, এবং সময়ে সময়ে কথার অকুলান | বশতঃ নুতন নূতন শব্দ স্থষ্টি করে, সেই শক্তি থাকতেই আদিম পিতৃগণ | পক্ষীগণের সঙ্গীত, অপর জীবের রব, জলের কল কল, পত্রের মৰ্ম্মর প্রভৃত্তি বিবিধ প্রাকৃতিক শব্দের অনুকরণ করিয়া ভাষার মূল পত্তন করেন। কখন এই অমুকৃতি শক্তি মনুষ্য জাতির মধ্যে প্রথম বিকাশ পায়, আমরা অমুসন্ধান করিতে যাইব না । মনুষ্যের উৎপত্তি সম্বন্ধে পূরিণামবাদ সত্য হউক বা মিথ্যা হউক, নরকুলের পূর্বপুরুষগণ ভাষা বিহীন পশুবৎ জীব হউন বা না হউন, তাহা আমাদিগের নির্ণয় করিবার প্রয়োজন নাই । বৰ্ত্তমান মানব প্রকৃতি স্বলভ শব্দামুকরণ শক্তি যাহার ছিল না, সে এ প্রবন্ধে মনুষ্য বলিয়া গণ্য হইবে | || : কেহ কেহ আপত্তি করিতে পারেন. সংস্কৃত বা ইংরাজি প্রভৃতি উন্নত ভাষাতে অনুকরণোৎপন্ন লক্ষণ-যুক্ত শব্দ অধিক পরিমাণে দেখা যায় না ? কেন আমরা ম্যাও ম্যাও না বলিয়া বিড়াল | বা ক্যাট বলি, খ্যাও২ ন বলিয়া সারমেয় या ७शृ , बलि, ह७ॉनि ? बिडोग्नष्ठ: কেনই বা বিবিধ ভাষার বহু বিস্তীর্ণ শব্দ মালা স্বাভাবিক শব্দের షో --→ - o
