২৭৪ यछझडfञ [ यांचेिम অনুতাপ করেন কেন ? এই জন্য যে কারণবাদের মতে র্তাহাদের সুদৃঢ় ও সম্পূর্ণ বিশ্বাস নাই । যেমন অনুশোচনা অসম্ভব সেইরূপ চেষ্টা ও যত্বও অসম্ভব। ঘড়ির দৃষ্টাস্ত পুনৰ্ব্বার গ্রহণ কর। যে ঘড়িতে তিনটার সময় একটা বাজিল তাহাকে তুমি যদি বল “ঘড়ি তুমি ভবিষ্যতে আর এমন কৰ্ম্ম করিও না। ঠিক তিনটার সময় যাহাতে তিনটা বাজে তাহাই করিবে ।” ঘড়ি উত্তর করিল “আমি কল, চেষ্ট করিবার আমার সাধ্য কি ?” মামুন্ত্যঘড়িও সেই প্রকার বলিবে, আমি কি করিব ? নিয়তিব অবিনশ্বর পুস্তকে যাহা লিখিত রহিয়াছে তাহাই হইবে । এখন দেখা যাইতেছে যে, কারণবাদে দৃঢ় বিশ্বাস জন্মিলে উৎকৰ্ষ লাভ বা সংশোধনের চেষ্টা একেবারে বিনষ্ট হইয়া ৰাইবে, আলস্য সম্পূর্ণ প্রশ্রয় পাইবে । সুতরাং সংসারের যারপরনাই অমঙ্গল সংঘটিত হইবে । দায়িত্ব বোধও চলিয়া যাইবে, কেন না যে কল, তাহার আবার দায়িত্ব কি ? এ স্থলে বুদ্ধিমান ব্যক্তি বলিতে পারেন যে, হয় কারণবাদের মত মিথ্যা, নতুবা তাহার যে ফলের কথা বলা হইল তাহা মিথ্যা । আমরা বলি তাহা হইতে পারে। কিন্তু যদি তাহ কেহ প্রমাণ করিয়া দিতে পারেন তাহা হইলে ভাল হয় । আমরা জানি বৰ্ত্তমান প্রস্তাবে আমরা যাহা লিখিলাম তাহা অনেকেরই মতের সহিত মিলিবে না । সেই জন্য আমরা অনুরোধ করিতেছি যে, যদি কেহ এই প্রবন্ধের প্রতিবাদ লিখিয়া ইহার ভ্রম প্রমাদ প্রদর্শন করেন, তাহা হইলে আমরা র্তাহার নিকট একান্ত অনুগৃহীত হই । न, नीं ।
