€१७ वजमर्थन [ धांघ অর্থ তাহারা আপনারাও বুঝেন না তাহাদের দেবতারাও বুঝেন না। এইরূপ না বুঝায় এক মহৎ লাভ আছে। ধৰ্ম্মগ্রন্থ না বুঝিলে ধৰ্ম্ম টেকসই হয়। পাসিধৰ্ম্ম যে এতকাল চলিয়া আসিতেছে তাহার এই বিশেষ কারণ। যে অবধি বাইবেল চলিতভাষায় অমুবাদিত হইয়াছে সেই অবধি ধীষ্টানধৰ্ম্ম চূর্বল হইয়া পড়িয়াছে। সাধারণের মূখর্তা পারত্রিক ধৰ্ম্মের জীবন স্বরূপ । ধৰ্ম্মগ্রন্থের ফুঞ্জেয়তা সেই ধর্মের পরমায়ু স্বরূপ । আমাদের হিন্দুধৰ্ম্ম যে এতকাল চলিয়া আসিতেছে তাহারও প্রতি সেই কারণ । ধৰ্ম্মগ্রন্থ পাঠ করিতে অধিকাংশ লোকের প্রতি নিষেধ ছিল। কাজেই সাধারণও সকলেই অন্ধের স্তায় ধৰ্ম্মপথে চলিত। অন্ধের আর যতই দোষ থাক পথদর্শকের বড় আজ্ঞাকারী । ধৰ্ম্মযাজক বলিলেন এইদিকে জল ছিটাও ধৰ্ম্মভীতের জল ছিটাইলেন । মনে করিলেন শাস্ত্রে ইহার বিশেষ তাৎপৰ্য্য লিখিত আছে। ধৰ্ম্মযাজক বলিলেন অঙ্গুষ্ঠের দ্বারা কণমূল ঘর্ষণ কর অন্ধাত্মারা তৎক্ষণাৎ তাহা করিল, কোন ওজর নাই । উত্তর কি পুৰ্ব্বদিকে জল ছিটাইলে পরকালের কি উপকার হইবে তাহা জাহাদের জিজ্ঞাসা করিবার অধিকার নাই । জিজ্ঞাসা করিবার প্রয়োজনও নাই, যখন ভট্টাচার্ষ্য মহাশয় বিধি দিতেছেন তখন অবশু তাহা শাস্ত্রে আছে । শাস্ত্র দেবপ্রণীত ; সংস্কৃত দেববাক্য । মস্ত্রের মহাশক্তি ; ভূত ছাড়ে, বিষ উড়ে, গাছ পড়ে। মারণ, বশীকরণ, উচাটন সকলই মন্ত্রবলে। মন্ত্রে দেবতা বশ হয়, পরকালও আয়ত্তর মধ্যে আসিবে ইহার আর আশ্চৰ্য্য কি ? কিন্তু আমাদের মধ্যে এক্ষণে র্যাহারা ভক্তিভাবে ত্রিসন্ধ্যা করেন র্তাহাদের যদি বাঙ্গালা ভাষায় সন্ধ্যা করিতে বলা যায় বোধ হয় অধিকাংশই একেবারে সন্ধ্যা ত্যাগ করিবেন। অনেকেই বলিবেন বাঙ্গালায় সন্ধ্যা করিলে কোন ফল হইবে না। সংস্কৃত দেববাক্য, বাঙ্গাল নর বাক্য । দেবতাদিগের নিকট নরবাক্যে কোন ফল হয় না। বাস্তবিক তাহা না হইতে পারে, কেন না আমরা ভাল লোকের মুখে শুনিয়াছি অনেক দেবতা বাঙ্গালা ভাষা একেবারে বুৰিতে পারে না । তাহাদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় নাই কাজেই মাতৃভাষা ( সংস্কৃত ) ভিন্ন আর কোন ভাষা তাহাদের শিক্ষা বা অধিকার হয় না । মূল কথা বাঙ্গালা ভাষায় সন্ধ্যা অনুবাদিত হইলে সন্ধ্যার প্রতি লোকের श्राद्र अंका थकिरद ना । अश्वान यङहे यूनाष्ट्रब्रश्न झठेक शङहे शमब इèक তাহাতে শ্রদ্ধার হ্রাস হইবে । অর্থ না বুকাই শ্রদ্ধার প্রতি কারণ, ৰাঙ্গালায় সন্ধ্য সকলে বুৰিবে কাজেই গোদাবরী আমায় শুদ্ধ কর নৰ্ম্মদ আমার শুদ্ধ কর, এ সকল উক্তি ফলদায়ক বলিয়া আর কাছার ৰোধ হইৰে
