4. ૪૭ના ৰঙ্গদর্শন । SSAAAASA SSASAS SSMSAAAAAAAS অন্তত এ কথাটা স্পষ্ট বুঝিতে পারে যে, মত্ত- দাড়াইয়া,তাহার মদের বােতলটাৰেই লোত তার অবাধ স্বাধীনতাই জীবনের শ্রেয় নহে। যে দরিদ্র হতভাগ্য, ধনী মাতালের পাশে করিতে শিখিতেছে, ঈশ্বর তাছাকে রক্ষা করুন! বেদান্তের প্রথম কথা । বেদান্ত. শুদ্ধ বে একট দার্শনিক বাদামুবাদ, তাহা নহে । সমগ্র হিন্দুজাতি বেদান্তের দ্বারা পরিচালিত। হিন্দুর যোগ-ভক্তি-কৰ্ম্ম, হিন্দুর नाश्न-ङछन-५’, হিন্দুর রাজনীতি, সমাজনীতি, চতুরাশ্রম ও চতুর্বর্ণবিধি—সমস্তই ৰেদাত্তপ্রতিপাদিত শুদ্ধাদ্বৈতজ্ঞানের উপরে সংস্থাপিত। সহস্ৰ সহস্ৰ বৎসর ধরিয়া হিন্দুজাতি অদ্বৈতামৃতরসে পরিপুষ্ট হইয়াছে। সম্পদেবিপদে প্রতিষ্ঠা ও বিপ্লবে অদ্বৈতমুখীননিষ্কামধৰ্ম্ম-পালনে হিন্দুত্ব মরণকে অতিক্রম করিয়াছে। কত-নী সভ্যজাতি কালগর্তে বিলীন হইল, কিন্তু হিন্দু অমর- কেন না, বেদান্তরস তাহার অস্থিমজ্জাকে সততই স্নিগ্ধ করিতেছে । হিন্দুর দর্শনে ও ধৰ্ম্মে, সাহিত্যে ও বিধিব্যবস্থার বেদান্ত কিরূপে ফুৰ্ত্তিলাভ করিয়াছে, তাহার সম্যকৃ বোধ আবঙ্গক । রেদাস্তবিজ্ঞানের এই ধারাবাহিক ব্যবহারসঙ্গতি হৃদয়ঙ্গম না হইলে কোন ফল হয় ন!—কে বল বাঞ্ছিতওরি স্বষ্টি হয় মাত্র। আমি এই প্রবন্ধে বেদাস্তের মূলকথা স্থলত ব্যাখ্যা করিব। এই ব্যাখ্যা পরে যান্থাতে ব্যবহারোপযোগী হয়, সেই দিকে আমার লক্ষ্য রহিল । বেদান্তবিজ্ঞানের আরম্ভ অজ্ঞানে ও পর্য্য বসান জ্ঞানে । নৈয়ায়িকের অজ্ঞানকে অভাবাত্মক ( negative ) assigl foots করিয়াছেন। কিন্তু ঐ সিদ্ধান্ত একটি ঘোর প্রমাদ । অজ্ঞান জ্ঞানের বিরোধী । কিন্তু জ্ঞান ভাবপদার্থ আত্যন্তিক অভাব কি কখন ভাবের ৰিরোধী হইতে পারে । যাহা একান্তই নাই, তাহ আবার কি করিয়া বিরোধ ঘটাইবে । বৈদাস্তিকেৱ৷ অজ্ঞানকে অভাবাত্মক বলিয়া স্বীকার করেন ন। সদানন্দ যোগীন্দ্র ৰেদস্তিসারগ্রন্থে অজ্ঞানকে—“জ্ঞানবিরোধি ভাৰব্ধপমূ”—বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন । অজ্ঞান আংশিকজ্ঞানরূপেই দৃষ্ট হয় । যখন কেহ বলে, ‘আমি অজ্ঞান, আমি জানি না", তখন সে তাহার আংশিক জ্ঞানেরই পরিচয় দেয়। “কিঞ্চিৎ জানি,কিঞ্চিৎ জানি না”—ইহ সংক্ষেপে প্রকাশ করিতে গেলে, “আমি ਬਾਂএইরূপ ৰলিতে হয়। মৃত ব্যক্তিকে অজ্ঞান বলা যায় না, কিন্তু মূৰ্ছিত ব্যক্তি অজ্ঞান श्रुंबांtइ*७हेक्र* * बgi • श्हेब ५i८क । তাহার কারণ এই যে, মূৰ্চ্চাকালে জ্ঞাম (positive )
