* তৃতীয় সংখ্যা । ] বোন্তের প্রথম কথা। ABS পক্ষ সম্পূর্ণ উদাসীন হইলে জ্ঞানের স্ফুরণ হইত না। কেহ বলিতে পারেন যে, তপ্ত বালুকারাশি বা পুতিগন্ধ জ্ঞাতাকে আমন্ত্রণ করিবার পরিবর্তে প্রত্যাখ্যান করিয়াই থাকে। তবে সেই ক্ষেত্রে জ্ঞানের প্রসর কিরূপ হয় ? এখানেও জ্ঞাতৃজ্ঞেয়ের আম স্ত্রণ ও আদানপ্রদান আছে । জ্ঞানের নিম্পত্তি হইয়া গেলে পর অন্তান্ত কারণে প্রত্যাখ্যান ঘটে । জ্ঞানক্রিয়ার সমাধান না হইলে—জ্ঞাতা ও জ্ঞেয়ের মিলন না হইলে, বিরক্তি বা প্রীতির ফুরণ হইতে পারে না । এই যে বৃহৎ জগন্ধ্যাপার, ইহা জ্ঞান বস্তুরই উদ্বেলন-জানাজানির বিচিত্র লীলা— জ্ঞানজ্ঞাতৃজ্ঞেয়ের পূর্ণসমন্বয় । এই পূর্ণতাই বিষয়বিষয়িক্কপ-দ্বৈতভেদ-ক্রমে প্রতিভাত হয়। অন্ধকারে রঞ্জতে যেরূপ সৰ্প বা ষষ্টির ভ্রম হয়, তদ্রুপ অদ্বৈত জ্ঞানবস্তুতে অজ্ঞানপ্রভাবে জ্ঞাতৃজ্ঞেয়ভেদবিলসিত বহুত্বের ভtা হয় । ব্যাবহারিক রজ্জ্ব কেবল ছায়াময় সৰ্প বা ষষ্টি প্রসব করে। কিন্তু পারমার্থিক জ্ঞানরজু—যাহাতে বিশ্ব আলম্বিত— অজ্ঞানের দ্বারা উপস্থিত হইয়া ঈশ্বরদেব যক্ষ রক্ষ, স্বৰ্য্য-চন্দ্র-গ্ৰছ-তারকা, গিরি-নদীসাগর-বন, মন-বুদ্ধি-চেতনা-বেদনা, ধৰ্ম্ম-অধৰ্ম্মপাপ-পূণ্য,অহংগ্রতা-ইত্যেবন্দ্রকার অস্বী যুদ্ধাদ্বৈতভাৰে (duality of subject and objectএ ) প্রতিভাত হয়। এই দ্বৈতপ্রকাশে ষে শীতোষ্ণমুখস্থঃখাদির দ্বন্ধবোধ, তাহু স্বল্পকল্পনা " লছে, কিন্তু যথার্থই বস্তুপরিনিষ্টিত। তথাপি সৰ্পের সহিত রজ্জ্বর যে शवक, छेचंद्र ७ सैंब्रिट्स अिश्हुँब्र गश्ठि अिभव्रयअॉरबब्र ८गहे नवभुः। রুজু যক্রপ পরিণাম * প্রাপ্ত না হইয়াও যষ্টি বা সর্পরূপে দৃষ্ট হয়, उझश्रृं श्रटेछ्ऊष्ठळांन ठादिकांद्रौ थांकिब्रां७ यरुরূপে ব্যাকৃত হয়। * উদয়াস্তহীন স্বয়ম্প্রভ সংবিৎ অথওওঁ সৰ্ব্বময়ী, কিন্তু আংশিক জ্ঞানের দ্বারা থওঁৰূপে গৃহীত হইলে ঈশ্বররূপ্নে স্থষ্টিস্থিতিপ্রলয় করেন, অমররূপে স্বৰ্গভোগ করেন, মররূপে মৰ্ত্ত্যে বিচরণ করেন, স্বৰ্য্য হইয়া উত্তাপ দেন, চন্দ্র হইয়া মনোহরণ করেন। “দুৰ্ব্বং খৰিদং ব্ৰহ্ম”-- নিশ্চয়ই এই সমস্ত ই ব্ৰহ্ম। "একমেবাদ্বিতীয়মৃ”—এক ভিন্ন দ্বিতীয় বস্তু নাই। সেই একই বিভিন্নরূপে অনুভূত श्छ । शूर्णञ्जानमब्र श्रांज्जा डिग्न आभारषद्र অনুভূতির অন্য কোন বিষয় নাই। তজ্জন্ত - থওপদার্থে পূর্ণত আরোপ না করিয়া আমা: দের কোন প্রকার ধারণা হইতে পারে না । উচ্চ হইতে নিম্নে দেখিলে পূর্ণে অংশের অধ্যারোপ হয়, আর নিম্নদেশ হইতে উৰ্দ্ধে দেখিলে অংশে পুর্ণেয় অধ্যাস হয়। আছে কি মহন্ধস্ত ! যাহা অংশত উপলব্ধ হইলে কোটিকোটি ব্ৰহ্মাওরূপ -ধারণ করে, তাহার মহত্ত্বের কে পরিমাণ করিবে ? অজ্ঞানপ্রস্থত যষ্টি ৰ সৰ্পের যোজনায় রজু হয় না। কিন্তু রজ্জ্বতত্ত্বে ষষ্টি ও সর্পৰ্বপ্তের কোন এক সাদৃশুসমন্বয় আছে, তাই ন৷ হইলে রজ্জ্বত্তে বট বা সর্পভ্রম হইত না। চিন্ময় আত্মা সকল যোগৰিয়োগের অতীত, किरू যাহার গর্ভে এই অনন্তলোকব্যাপী বিরোধবিশালত সমন্বয়লাভ করে, তাহার স্বরূপজ্ঞানে মনবুদ্ধি নিশ্চয়ই বিলীন হইয়া झुध्रि ! 蠟 এখন প্রশ্ন উঠিতে পারে যে, অজ্ঞান—
