তৃতীয় সংখ্যা । ] বস্তুর ধারণা করি, তাহা অংশযোজনায় প্রতিहिउँ नरश् । छानबख आञ्चयउिछे, আত্মারাম, আত্মত্রীড় । তাহার কোন প্রয়োজন বা অনুকাঙ্ক বা অভাব নাই । এই নিম্প্রয়োজন নিরাকাঙ্ক পূর্ণতা আছে ৰলিয়াই উপচয়বাহুল্য সম্ভবে। যাহার প্রয়োজন আছে—অভাব আছে, তাঙ্গ অপূর্ণ, তাহার আবার উপচয় কি ! প্রাচ্য ও প্রতীচ্য বিশিষ্টাদ্বৈতবাদের সিদ্ধান্ত প্রমাদপুর্ণ। তাহ সাময়িক প্রসঙ্গ । 384 অদ্বৈতকে, বস্তুগত দ্বৈতভেদের অপেক্ষী বলিয়া নির্ণয় করে ও জগদ্ব্যাপার যে অজ্ঞানপ্রস্থত, এই শ্রেীত রান্ধান্ত অগ্রাহ করে । ংক্ষেপে বেদান্তের প্রথম কথা বলিলাম। কিরূপে জ্ঞান ত্রি গুণাত্মক-অজ্ঞান-প্রভাবে ত্রিপাদে বিভক্ত হয় ও কিরূপে জ্ঞানাজ্ঞানের বিরোধসোপান অপবাদচ্ছলে আরোহণ করিয়া তুরীয়ানন্দের একত্বে উপনীত হওয়া যায়, তাহা দ্বিতীয় কথায় যথাসময়ে দেখাইব | শ্ৰীব্ৰহ্মবান্ধব উপাধ্যায়। সাময়িক প্রসঙ্গ । اسسسسستسمحتجت5R كيجتين تتحدس. श्रनिडोर्नि ितिब्न् । য়ুনিভার্সিটি বিল পাস হইয় গেছে, আমরাও নিস্তব্ধ হইয়াছি । যতক্ষণ পাস হয় নাই, ততক্ষণ আমরা এমন ভাব ধারণ করিয়াছিলাম, যেন আমাদের মহা অনর্থপাতের সম্ভাবনা ঘটিয়াছে। যদি বস্তুতই আমাদের সেইরূপ বিশ্বাসই হয়, তবে বিল পাস হইয়া গৈল বলিয়াই অম্নি মুনিদ্রার আয়োজন করিতে হইবে, ইহার হেতু খুজিয়া পাওয়া যায় না । দেশের সতাই যদি কোনো দারুণ অনিষ্ট ঘটবার কারণ থাকে, তবে গবমেন্ট, আমাদের দোহাই মানিলেন না বলিয়াই আমরা নিজেরাও যথাসাধ্য প্রতিকারচেষ্টা করিব না, ইহার অর্থ কি ? মুন্দোলনসভায় আমরা যে পরিমাণে স্বর চড়াইয়। কাদিয়াছিলাম,• Gł রং ফলাইয়া ভাবী সৰ্ব্বনাশের ছবি আঁকিরাছিলাম, আমাদের বর্তমান নিশ্চেষ্টত কি আমাদের সেইপরিমাণ লক্ষণর বিষয় নহে ! বেদন যদি অকপট হয়, শঙ্কা যদি ভাণ না হয়, তবে আজ আমরা চুপচাপ করিয়া বসিয়৷ নিজের দুই গালে চূণকালী লেপিতেছি । দেশহিতৈষীরা বলেন-- আমাদের কি সাধ্য আছে, আমর। কি করিতে পারি । আমরা য়দি কিছুষ্ট না . করিতে পারি, তবে আমরা যেন কাহারে কাছে কিছুই প্রত্যাশা না করি এত বড় অক্ষম যাহারা, তাহাঁদের মুখে কাহারে কাছে কোনো দাবীই শোভা পায় না ! এতকাল ধরিয়া য়ুনিভার্সিটি বিলের বিধিবিধান লইয়৷ তন্নতন্ন করিয়া অনেক আলো
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/১৫২
অবয়ব