প্রথম সংখ্যা । ] ब्रांछनcथ भि*ांहेविटङ्गङांब्र ५कल्ले इफ़ मदन পড়ে । কি না, বলিতে পারি ন–ধি আছে, চিনি আছে, বাদাম-কিসমিস্-পেস্ত প্রভৃতি নানাবিধ উপাদেয় পদার্থ আছে--জল নেই ! তেমনি আমাদের এই সকল টীকায় টীকা আছে, টিপ্পনী আছে, অলঙ্কার অাছে, ব্যাকরণ আছে--অর্থ নাই ! স্থানে স্থানে টীকাকারমহোদয়গণ অর্থ বুঝাইতে পারেন নাহ, এবং শব্দার্থেও অনেকসময় গোল বাধাইয়াছেন। এমন কথ। প্রমাণাভাবে বলা যায় না, অতএব কয়েকটি প্রমাণ দিতেছি । প্রাচীন বৈঞ্চবপুথির মতে, মিথিলায় প্রচলিত প্রণালীতে ও গ্রিয়াসনের সঙ্কলনে রাধার বয়ঃসন্ধিবর্ণনে পদাবলীর আরম্ভ, কারণ তাহাই উভয়পক্ষে পূৰ্ব্বরাগের স্বচন । অধ্যাত্মিক ব্যাখ্যা উপস্থিত আলোচনার *বহিভূত, কিন্তু কে কোন পথের পথিক হইবে, অনুরাগ অথবা উদাসীনতার পথ অবলম্বন করিবে, তাহা ও সন্ধিস্থলে স্থির করিতে হয় । বয়ঃসন্ধির প্রথম পদ “শৈশব যৌবন জুহু মিলি গেল, শ্রবণক পথ ছহ লোচন লেল” ইত্যাদি সকলের স্মরণ আছে। সেই পদের শেষের দুইটি শ্লোক এই— _. মাধব পেপগু অপরূপ বায় । .শৈশব যেীবন দুই এক ভেল । বিদ্যাপতি কহু তুহু জাগেয়ালী । , দুস্থ একযোগ ইহকে কহে সেয়াল । @ চারপাঁচ বৎসর পূৰ্ব্বে প্রকাশিত কোন সঙ্কলনে .এইরূপ ট্রিক্স ও অর্থ, দেখিতে পাওয়া বায়ু —“আগেয়ানী-অজ্ঞানী, অজ্ঞাস । লেয়ানী—সেয়ান বা চতুর ; যুবতা।. চতুর বিদ্যাপতির প্রকাশিত-পদাবলী। उाशब्र थिाहेन्द्र-निष्टीब्र गाख्छु, $లి লোকে “ইহাকে দুইএর একত্র যোগ কহে অর্থাৎ শৈশব-যৌবনের সন্মিলন বলে। ‘কে। কছে সেন্ধানী এইরূপ পাঠ ধরিলে—কে ইহাকে যুবতী বলে, ইহাতে শৈশব ও যৌবনের সন্মিলন ঘটিয়াছে—এইরূপ অর্থ হইবে।” অর্থ ত হইল, কিন্তু বুঝিতে ত পারা গেল না ! শব্দ একটিও দুরূহ নাই, ভাবাৰ্থ লইয়াই গোল । সেয়ানী অর্থে চতুর ও যুবতী, অর্থাৎ উভয়লিঙ্গ-বিশেষণ ; , চতুর লোকে কি কহে, তাহ বুঝিলামপ আবার ‘ইহরো’শব্দের অর্থ "ইহাঙ্কে’ না হইয়। যদি "কে ইহাকে হয়, তাহা হইলে কি মর্থ হইৰে, তাহাও বুঝিলাম । কিন্তু সংশয় ত ঘুচিল না। আগেয়ানী কে ? টীকার অর্থে পুংলিঙ্গ বিশেষণ মনে হয়। ব্রাহ্মণ বিদ্যাপতি রাগ করিয়া কাহাকে অজ্ঞানী বলিতেছেন, ও কেন বলিতেছেন ? ধে বলিয়াছিল, মাধব পেখলু অপরূপ বালা, শৈশব ধেীবন জুহু এক ভেল, কবি যে তাছাকেই তিরস্কার করিতেছেন, ইহা ত স্পষ্টই দেখা যাইতেছে, আর তাহার অপরাধ এই যে, লে বলিয়াছিল, শৈশব যৌবন দুহু এক ভেলা । চতুর লোকে বলে দুহু একযোগ, সে বলিয়াছিল দুছ এক ভেলা, তবে সে অজ্ঞানী হইল কেন ? অর্থাস্তরে, কে ইহাকে যুবতী বলে, ইহাতে শৈশব ও যৌবনের সম্মিলন ঘটিয়াছে, ইহাও ত সেই* अङानीबू কথা, কবি তাহাকে খামখা একট। দুৰ্ব্বাকু বলিলেন কেন ? একটি শঙ্কের অর্থের গোল করির টীকাকার.এই শ্লোকদুইটির অর্থ করিতে পারেন নাই । যে ভাষায় বিদ্যাপতি রচনা করিয়াছিলেন, সে ভাষায় Qाब्रानो भक उडब्रगित्र शत्र मा, शङब्रां२ ७ई শঙ্গেয় অর্থ চতুর হইতে থারে না। পুলিঙ্গ,
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/২০
অবয়ব