পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/২৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२९br বঙ্গদর্শন । [ ৪র্থ বর্ষ, ভাজ । যদি মানুষ খুন করিয়া থাক, তবে এই পটোভেক্কিয়োর মাকীর আশ্রয় লইয়ো । সেখানে একটি ভাল বন্দুক ও কিছু বারুদগুলি লইয়া নিৰ্ব্বিঘ্নে বসবাস করিতে পারিৰে । একটি মোটাগোচের গায়ের কাপড় লইতে ভুলিয়ে না, তাহ পাতাও চলিবে, গায়ে দেওয়াও চলিবে । ছাগপালকেরা তোমাকে দুধ-ছান-বাদাম জোগাইবে এবং আইনআদালত বা মৃতব্যক্তির আত্মীয়স্বজন হইতে তোমার কোনই ভয় থাকিবে না,—যতক্ষণ না বারুদাদি কিনিবার জন্য আবার সহরে যাইতে वांक्षा श्रव । আমি যখন ১৮—সালে কসিকায় গিয়াছিলাম, তখন মাটিয়ো মাকী হইতে ক্রোশখানেক দূরে বাড়ী করিয়াছিল। সে স্থানের মধ্যে মাটিয়ে কিছু অবস্থাপন্ন লোক । সেখানকার বুনোরা তাহার ছাগলের পাল পাহাড়ের উপর এখানে-ওখানে চরাইয়া বেড়াইত, ইহারই আয় হইতে মাটিয়ে রাজার হালে থাকিত, অর্থাৎ তাহাকে আর খাটিয়া খাইতে হইত না । আমি যে ঘটনার কথা সুজি ৰলিৰ, তাহার বৎসর-দুই পরে আমার যখন মাটিস্কোর সঙ্গে দেখা হয়, তখন তাহার বয়স পঞ্চাশের বেশী দেখায় নাই । কল্পনা কর— মজবুত গড়নের বেঁটেখাটাে মানুষটি, মিশমিশে কালে কোকড় চুল, টিকল নাক, বড় বড় জলৰলে চোখ, পোড়াপোড়া রং। . তাহাদের দেশে, প্রায় সকলেই যেখানে বন্দুক ভাল ছড়িতে পারে, সেখানেও মাটিস্থোর নিশানা করিবার অদ্ভূত ক্ষমতার জন্ত খুব খোধনাম ছিল। ধর না কেন, সে কখনো ছত্রা দিয়া বুনো ছাগল মারিত না, তিনब्रनि उक९ श्हेटङ हेव्हाभङ भाषांश कि कंप्५ এক গুলি লাগাইয়া তাহাদিগকে পাড়িয়। ফেলিত। লোকে আমার কাছে তাহার হাতসাফাইয়ের এক গল্প করিল,—যাহা কfসকার বাহিরের লোকের হঠাৎ বিশ্বাসই হইৰে না। হাতপঞ্চাশেক দূরে এক বাতি ৰসাইয়৷ তাহার সাম্নে এক পাতলা কাগজ ধরা হইল । এই কাগজের দিকে সে নিশান৷ ঠিক করিবার পর বাতি নিবান হইল । মিনিটখানেক পরে আওয়াজ করিতে আরম্ভ করিয়া সে চারবারের মধ্যে তিনবার কাগজ ফুটো কৰুি | এdকোপিস্তথনৈপুণ্য থাকায় মাটিরোঞ্জে \هیچ پ ...« গিয়াছিল । লোকে ৰলিত " শত্রুহিসাবে যেমন ভয়ঙ্কর, বন্ধুরূপে তেম্নি বিশ্বাসী । সে সৰ্ব্বদাই লোকের কাজকৰ্ম্ম উদ্ধার করিয়া দিত, গরীবের প্রতি মুক্তহস্ত ছিল, এবং সে জেলার সকলের সঙ্গেই সদ্ভাব রাখিয়া চলিত। তৰে তাহার নামে এ গল্পও ছিল যে, কটেজেলায় যেখানে সে বিয়ে করে, সেখানে যে মেয়েকে তার পছন্দ্ৰ হয়, তার আর-এক উপস্থিত পাত্রকে সে কিছু সংক্ষেপে সরাইয়া ফেলিয়াছিল ; অন্তত সে ব্যক্তি একদিন কামাৰতে বসিলে, তাহাঙ্কে আচমকা যে গুলিটি লাগে, সেটি লোকে মাটিয়োর নামেই জমা করিয়া রাখিয়াছিল। এই ব্যাপার চাপা পড়িয়া গেলে, মাটিয়ে বিৰাহকার্য্য সমাধা করে। তাছার স্ত্রী গীলেপ প্রথমে তার্থীকে একটির পর একটি তিন কন্স জৈাগান দেওয়াতে সে কিছু ৰাতিৰ্যন্ত হইয়।