বঙ্গদর্শন। له مجموعة تبعتيه تقويم جية তপস্যা ঃ ~• & x & ఖ_* షొ, షో- జా ৰশ্বামিত্রের চরিত্র বিশ্লেষণ করিলে দেখা যায়, নিজের হিতাকাঙ্কায় নহে, সে কেবল পর ভিনি প্রথমত একজন বলদৃপ্ত, লোভপরায়ণ, • পরশ্ৰীকাতর ক্ষত্রিয় নরপতি । তাহার মধ্যে রজো গুণ পূর্ণমাত্রায় দেদীপ্যমান । বলিষ্ঠাশ্রমে তিনি অতিথি, মহর্ষি বলিষ্ঠ পরমপ্রতিপূর্বক তাহার যথোচিত সৎকার করিলেন । তাছার কৃতজ্ঞতাস্বরূপ বসিষ্ঠের কামধেমুটি দেখিয়া বিশ্বামিত্রের গুজ্জয় লোভ জম্মিল। ঋষি ॥২াকে সে কামধেন্থ প্রদান করিলেন না, সেজন্য তাহার দারুণ অভিমান ৪ ক্রোধের উদল্প হইল । ক্রোধেয় পরই বলপ্রয়োগ পৃং এবং যুদ্ধ । যুদ্ধে পরাজিত হইয় তাহার অভিমান দ্বিগুণ বাড়িয়া উঠিল। যুদ্ধ ত ক্ষত্রিন্থেরই ধৰ্ম্ম ব্রাহ্মণের ধৰ্ম্ম কেবল যাগযজ্ঞতপস্ত। সেই ব্রাহ্মণের ছতে বিশ্বামিত্র পরাস্তু হইলেনু ব্ৰহ্মতেজে ="ৰ ক্ষত্রিখতেজ পিম্প্রভ হইয়া পড়িল । ইহা অপেক্ষ অপমানের বিধস্থ আর ক্লি श्हेरठ नाटब्र ? ऊाश् विश्वामिछ [*८द a श्राब्राধনায় প্রবৃত্ত .হইলেন। সে কিজান্ত ? পীড়নের জন্ত, শক্রদমনের জন্ত, বলিষ্ঠকে জবা করিবার জন্ত । বিশ্বামিত্রের চিত্তে জিম্বাংসা প্রবৃত্তি বড়ই প্রবল, তিনি তখনও রজোগুণপ্রধান ক্ষত্ৰিয় । তপস্তার ফলে তিনি শিবের নিকট বরলাভ করিয়া মনে করিলেন—“এবার আর আমাকে পায় কে ? আমি এখনই বসিষ্ঠকে সবংশে নিধন করিব।” কিন্তু তাছার সকল দৰ্প চূর্ণ হইল— ৰসিষ্ঠের ব্ৰহ্মতেজে তাহার ক্ষত্রিতেজ নিৰ্ব্বাপিত হইল। তিনি বুঝিতে পারিলেন, তিনি যত-বড় রাজাই হউন, ব্রাহ্মণের নিকট তাহার বাড়াবাড়ি খাটিবে না । ব্রাহ্মণ না হইতে পারিলে ব্ৰাহ্মণের নিকট জয়ের আশা নাই। তাই তিনি ব্রাহ্মণত্ব লাভ করিবার জন্ম কঠোর তথস্তায় প্রবৃত্ত হইলেন । এই সময়ে তাহার জীবননাটকের এক নূতন অঙ্ক উদঘুটিত হইল । তপস্ত। করিতে করিতে তাঙ্কার চিত্ত তম ও রজোগুণনিন্মুক্ত হইয়। যতই যিশুদ্ধ সত্ত্বভাবাপন্ন BBB BB BB Bu BBBkS BBBBBB BBBB BBBBSBBBBB গঠিণ্ড ।
