পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/২৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՀԳե , “দেবজিগুরুপ্রাজ্ঞপূজনং শৌচমার্জবমূ। । ব্ৰহ্মচৰ্য্যমহিংসা চ শারীরং তপ উচ্যতে ॥ অমুঙ্গেগকরং বাক্যং সত্যং প্রিয়হিতঞ্চ যত । স্বাধ্যায়াভ্যসনঞ্চৈব बाघोंग्र६ তপ উচ্যতে ॥ মনঃপ্রসাদঃ সোমাতুং মৌনমাত্মবিনিগ্ৰহঃ । ভাবসংশুদ্ধিরিতোতত তপে মানসমুচাতে ॥” ۱ پيد-ــ-8 د ,If3}}چ *۹ د “দেবতা, ব্রাহ্মণ, গুরু এবং সাধুব্যক্তির পূজা, শৌচাচার, ঋজুতা, ব্রহ্মচর্য এবং অহিংসা, ইহাকে শারীর তপ বলে । অমুদ্বেগ কর, সত্য, প্রিয় এবং হিত বাক্য কথন, এব• বেদাধারন করা:ক ধাত্ময় তপ বলে । মনের প্রসন্নত), সৌম্যতা (সৰ্ব্বলোকহিতৈষিত ), মোন (নিষিদ্ধ বিষয় চিন্তা না করা ), আত্মবিনিগ্ৰহ, ভাব শুদ্ধি, ইহাকে মানস তপ বলে ।” এই গীতোক্ত তপঃসাধন গার্হস্থ্যাশ্রমের সম্পূর্ণ উপযোগী । ব্রহ্মচর্য্য, অহিংসা, সত্যনিষ্ঠা, দেবদ্বিজ গুরুভক্তি, শাস্ত্রাভ্যাস, চিত্তশুদ্ধি, আত্মনিগ্রহ–এই সকল সাধনই তপস্ত । এই সকল সাধনদ্বারা আত্মার অতি উচ্চতম শক্তিসকলের স্ফুরণ হইয়। থাকে, এবং ক্রমশ মনুষ্যত্বের পুর্ণবিকাশ হয়। তবে যে সকল পূৰ্ব্বতন মনী কেবল মঞ্চৰ্য্যত্ব লাভে সস্তুষ্ট না হইয়। ব্রহ্মজ্ঞানলাভের জন্য বাকুল হইতেন, তাহারা সহস্ৰবাধাবিঘ্নপক্ষুল সংসারাশ্রম ত "গ করিয়া বানপ্রস্থ অবলম্বনপূর্বক তপস্তু করিতেন । তাহাদের আকাঙ্গ যেমন অতি উচ্চ ছিল, তেমনি তাহাদের আত্মশক্তির উপর নির্ভরও খুব বেশী ছিল। র্তাহারা আত্মজ্ঞানলাভের জন্ত কোন দেবতার উপাসন করিতেন எ1, “তুমি আমাকে ত্রাণ কর” বলিয়া কোন দেবতার, কৃপাকটাক্ষলাভের জন্ত তাহার বঙ্গদর্শন । । [ ৪র্থ বর্ষ, আশ্বিন। চরণতলে লুষ্ঠিত হইতেন না। সে যুগের সাধনা ছিল জোরজবরদস্তীমূলক । “তুমি দেবতা, আমাকে অভীষ্টবর প্রদান করিবে না ? আচ্ছা দেখিব আমি, তুমি কোথা কণর কেমন দেবতা । আমি এই তপস্তায় বসিলাম ।” তাহার ঘোরতর কঠোরতা অবলম্বন করিতে পারিতেন, তাই তাহীদের সাধনায় এতদুর জোরজবরদস্তী ছিল । র্তাহাদের এইরূপ দুৰ্দ্ধমনীয় আত্মবল ছিল বলিয়াই তাহাদের তপস্তায় ইন্দ্র ভীত হইতেন, ধরাতল কম্পি ত হইত, ব্রহ্মা স্বয়ং বরপ্রদানের জন্য ভূতলে অবতীর্ণ হইতেন । এইরূপে তাহারা তপোবলে আত্মবিজয়ী হইয়া পরে বিশ্ববিজয়ী হইয়াছিলেন । এই চরাচর বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডে তাহাদের বিজয়বৈজয়ন্তী উডডীন হইয়াছিল—কিন্তু তাহ পাশবAges; ital ago, maxim gun কিংবা torpedo boat cas stai RLE, 5fed র্তাহীদের তপোলব্ধ বিশ্বগ্রাসী হৃদয়ের প্রীতিপ্রবাহদ্বারা । তাহারা তপঃসাধনাদ্ধার “সৰ্ব্বভূতস্থমাত্মানং সৰ্ব্বভূতানি চান্থনি” দশন করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন । র্তাহাদের তপস্তার ফলে একদিন ভারতবর্ষে যে অপূৰ্ব্ব ব্রাহ্মণ্যসভ্যতার বিকাশ হইয়াছিল, তাহাৰ মূলমন্ত্র হইতেছে “সাম্য-মৈত্রী স্বাধীনতা ।” যে “সাম্য-মৈত্রী-স্বাধীনতা"র দোহাই দিয়f একদিন ফরাসীজাতি নয়শোণিতে ধরাতল প্লাবিত করিয়াছিল; আমি” সে সাম্য-মৈত্রী-স্বাধীনতার কথা বলিতেছি না । যে সাম্যমস্ত্রে দীক্ষিত হইয়া একদিন দৈত্যুকুমার গ্ৰহ্লাদ দৈতাত্ত্বিদিগকে છે.

  • ध* मिब्रांहिंrजन- , -