পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৩৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"Фф е , মূৰ্ত্তি।” এইভাবে ক্ষণে ভয়ে জড়সড় হইয়। মূৰ্ছিত হইয়া পড়া নতুবা স্বৰ্গদর্শনে স্মি তমুখে অঙ্গুলীনির্দেশপুৰ্ব্বক, স্তাকামি করা— আজকাল নাটকগুলির একটা ফ্যাশান দাড়াইয়াছে। পৃথিবীতে অনেকে ভীষণ পাপ করে, অনেকে শোকদুঃথ সহ করিয়া থাকে, কিন্তু সকলেই ক্ষিপ্ত হইয়া পড়ে না। পাপ বা শোক তাপের অবস্তম্ভাবী পরিণাম যে ক্ষিপ্তত, এই ধারণা নাটক কার গণের মস্তক হইতে কবে দূর হইবে এবং উৰ্দ্ধমুখ, ঘূর্ণ্যমান দৃষ্টি,--শেষাঙ্কের অপরিহার্য্য এই মূৰ্ত্তিটা হইতে রঙ্গমঞ্চ গুলি কবে নিস্তার পাইৰে ? তার পর অগাধ জলে সঁ। তার ও যেন আজকাল অনেক নাটকের ফ্যাশনের মধ্যে দাড়াইতেছে । জলের মধ্যে নায় কনাল্পিকার ভুজেtংক্ষেপ ও হাফাইতে ছাফাইতে প্রেমের বক্তৃতা আজকাল প্রতাপ ও শৈবালনার দেখাদেখি অপরাপর নায়ক নায়িক:গণ অতু, করণ করিতেছেন । স্বভাবের প্রবর্তনায় যে ছবিটি আপনি সুন্দর হয়,—অমুকরণে তাহ। সেরূপ হয় না । পৌরাণিক নাটক গুলিতে প্রায়ই দৈবশক্তির উপর বড় বেশী নিভর – দেবদেবীগণ এত ঘনঘন আদিতেছেন যে, মানুষের যতগুলি সৎকন্ম, তাহারাই যেন হাতে ধরিশ্ন করাইয়া দিতেছেন, স্ব তরাং তাহা হৃদর স্পর্শ করে না। . পৌরাণিক বিষয়ের কাক্ষণের অশ সঙ্গীত দিয়া জাগাইলে মুন্দর হয়, এ বিয়ে যুজিার যে সফলত হইত-নাটুকে তাহ। কিছুমাত্র ॐ ब्रू ন। প্রাচীন যাত্রার যখন, প্রভাদষজ্ঞের চিত্ৰ, কি শ্ৰীকৃষ্ণের মথুরায় প্রয়াণ, নান৷ বিচিত্ররাগিণী ও করুণ কাল্লার ছন্দে ময়ম্পর্শী बन्न लञ्जन । { ৪র্থ বর্ষ, কাৰ্বিক। হইয় শ্রোতাদের সম্মুখে জীবন্ত হইয়া উঠিত, তখন সেই উচ্ছ খ ল জনস্রোতেম কলকল্পোল একবারে থামিয়া ঘ,ইত । দৃগুপটের অভাৰ, রাধা কি যশোদার অবমুক্ত সাজসজএ সকল শত শত ক্রটি তখন আর অধুমাএও রসভঙ্গ করিতে পারিক্ত না ;—যাজার অধ্যক্ষগণ দশকের জন্ত যে সকল অনুষ্ঠানে ক্রটি করিতেন, কল্পনাদেবী আসির। প্রচুরক্সপে নিজহস্তে তাহ পূরণ করিয়৷ যাইতেন । কথা অপেক্ষ গানই সাধারণের চিত্তে ভাব উদ্রেক করিতে বেশ সমর্থ ; থিয়েটারের যথাসৰ্ব্বস্ব কথা, কিন্তু যাত্রার যথাসৰ্ব্বস্ব গান । যাত্রাগুলি যে এখন এরূপ হতশ্ৰী হইয়৷ পড়িয়াছে, তাহার প্রধান কারণ, থিয়েটারের অনুকরণে কথার অবতারণ। যাহার যে অন্ন, তাহাকে তাহাই মানায় ;—নারদ যদি বীণ। ছাড়িয়৷ গাওঁীব ধরেন কিংবা অৰ্জ্জুন গাওঁীব ছাড়ির বীণা ধরেন, তাহা হইলে তাঙ্গাদের যে ছৰ্দশ হয়, থিয়েটারের অনুকরণ করিতে গিয়৷ আঞ্জকালকার বাজার তাহাই হইয়াছে। ভরতমিলন, রামৰনবাস কিংবা কৃষ্ণলাল শুনিয়া পূৰ্ব্বে যে আনন্দ, .য নৈতিক শিক্ষা হইত, এখন থিয়েটারে সেরূপ হয় না। যাত্রার হর্ভূগোঙ্গে " আমোদ আসিয়া জীবন দিয়৷ যাইত, হৃদয় করুণ। কিংবা পরপ্রীতিতে সিক্ত করিয়া দিত, কিন্তু থিয়েটালের আমোদ বিচিত্র বাজির স্তার চক্ষের সমুথে পুড়িরা তখনই ছাই হইয়৷ যায় ; যাত্র। যাহা ৰিদায়কালে দিয়া যাইত, ब्रवडूमि তাহা দেয় না । যাত্রা চক্ষুর সম্মুখে অল্প দেখাই ত, কিন্তু চক্ষু হইতে দূরে ঢের বেণু দেখাইভ e যে সব দৃপ্ত যাত্রাওয়ালার ॐारुि ब्रा ८मषाऐंठ न, मलcरुब्र कब्रना