\రీక్ష" কোন কোন ঘটনা লইয়া তাহারা পালালেখা আরম্ভ করিয়া দিয়াছে। বলা বাহুল্য, নিজেৰ যেখানে নিপুণতা, তাহ ছাড়িয় পরাজুকরণচেষ্টা আরম্ভ করা ‘ অবধি যাত্রাগুলি একান্ত হত শ্ৰী হইয়া পড়িয়াছে । কিন্তু এখনও সেই রাখালবালকের ছবিগুলি মনে জাগিয়া আছে। ক্রীড়াকৌতুকের হাট ভাঙিয়া রাখালরাজ চলিয়া গিয়াছেন,— গাভীগুলি নিম্পন্দ, বৃন্দাবনের তরুরাজি ধূসর, শ্ৰীদাম ব্যাকুলকণ্ঠে গাহিতেছে— “তাই ভেবে কি ভাইরে সুবল ছেড়ে গেছে প্রাণের কানাই । আমরা সামান্ত ভেবে কখন মান্ত করি নাই ।” সেই গানে সরল রাখালস্থদয়ের পবিত্র সখ্য ও দুঃখ কোন চিরন্তন প্রিয়বিরহের স্মারকগাথাম্বরূপ আমাদের স্থতিতে প্রতিষ্ঠা পাইয়াছে । এলt. স্থিতকেশা বিরহিণী রাধার সাশ্র কণ্ঠের— “ছিলাম নিদ্রাবশে, দেখলেম স্বপ্নাবেশে, বঁধু অভাগিনীর বাসে এসেছিল”—কিংবা মেঘদশনে “বধু আমার হৃদয়কমলে রাখিয়া শ্ৰীপদ, তিলআধ বোস বোস হে শ্ৰীপাদ” প্রভৃতি গানের রেশ, এখনও আমাদের কর্ণে বাজিতেছে । हङ्गलग्लैंब ।। [ ৪র্থ বর্ষ, কাঞ্জিক। थाकौन गांबांद्र यशांन अज़ झिण भट्नाइब्रगाहे রাগিণী—এই রাগিণী বঙ্গদেশের স্বীয় সম্পত্তি, ইহার মধুরাক্ষর করুণ হৃদয়ে কোমল ভাব রাশির যেরূপ উদ্রেক করিতে পারে, অন্ত কোন রাগরাগিণী তাহ পারে না । এখনকার যাত্রা এই রাগিণীকে ৰছপরিমাণে ত্যাগ করিয়া থিয়েটারের অন্ধুকরণে মিশ্র বা জঙল রাগিণীতে গান বাধিয়া থাকে । কিন্তু প্রাচীন যাত্রার ভাড় হইতে আধুনিক প্রহসনের ভাড় অনেকগুণে শ্রেষ্ঠ এবং রঙ্গালয়ের যদি কিছু খাটি জিনিষ থাকে, তাহা প্রহসনগুলির অপূৰ্ব্ব অভিনয় । এখন ৰাংলাদেশের জীবনটা প্রহসনের উপাদান যথেষ্টপরিমাণে জোগাইতেছে । আমাদের কৃষ্ণ গ্রীবার উপর শুভ্র নেক্টাই, অশুদ্ধ ইংরেজীউচ্চারণ,স ভাসমিতিতে হঠাৎ গ্যারিবস্তীর মত গা-ঝাড়া দিয়া উঠা, বক্তৃতায় অকাতরে প্রাণত্যাগের জন্ত উদ্যত হওয়া, কিন্তু গৃহে ৰূলেষ্টেবলের ভয়ে বিনিদ্রনিশিকওঁন -প্রভৃতি শত শত বিষয়ে বঙ্গীয় প্রহসনগুলিকে পুষ্ট করিতেছে । ঐদীনেশচন্দ্র সেন। রামায়ণের রচনাকাল। বিচারপদ্ধতি । “বঃ পিবন সততৃং"রামচরিতামৃতসাগরস্ । গায়কযুগলের নাম কুশীলৰ । তাহার অতৃপ্তস্তং মুনিং ৰঙ্গে প্রচেতসমকল্মষম্।” জানিবুওর পঞ্চম সর্গ হইতে রামায়ণের w চক্সের রাজসভায় चांशात्रवखब्र আরম্ভ। তাহার বক্তা বা প্রথমে তপস্বিসমাজে ও তাছার পর, রামস্থললিতগ্রসংযোগে রামায়ণকথা গান করিয়া, তাছার অপূৰ্ণ
