& बङ्गल-नि'। [ ৪র্থ বর্ষ, tು: অধ্যাপক মোক্ষমূলরের গ্রন্থের স্থায় সংস্কৃতসাহিত্যের ইতিহাসবিষয়ক আরও একখানি গ্ৰন্থ লভ্যসমাজে স্বপরিচিত । তাৰ অধ্যাপক ওয়েবরের লেখনীপ্রস্থত। তাহাতে কোলক্রকের বিখ্যাত জ্যোতিষী গণনার উল্লেখ আছে । কিন্তু তাহার ভ্রম প্রদর্শন না করিয়াই, অধ্যাপক ওয়েবস্ত্ব তাহার প্রতি আiস্থাস্থাপন করিতে অসম্মত ।* সংস্কৃতসাহিত্যের ইতিহাসবিষয়ক এই সকল গ্রন্থের উপর নির্ভর করিয়া, রামায়ণের রচনাকালনির্ণয়ের চেষ্ট হইয়া থাকে। সে চেষ্টা যে ব্যর্থ হইবে, তাহাতে বিস্ময় কি ? মূলগ্ৰস্তঅধ্যয়নের ক্লেশস্বীকার না করিরা, এই সকল পাশ্চাত্য মতের মায়াজালে জড়িত হইয়া, জামরা পদে পদে বিড়ম্বিত হইতেছি । ইহাকে প্রকৃষ্ট বিচারপদ্ধতি বলিয়া স্বীকার कङ्गो खोप्ले नौं ! প্রকৃষ্ট বিচারপদ্ধতি অবলম্বন করিয়া রামায়ণের রচনাকালনির্ণয়ের চেষ্টা করিতে হইলে, অধ্যয়নশ্রম স্বীকার করিতে হইবে। ত-জন্ত সংস্কৃতভাষার মূলপ্রকৃতিরও আলোচনা করিতে হইবে। উত্তরকালে সংস্কৃতভাষা সৰ্ব্বৰিষয়ে স্বসংযত হইয়া ৰে বিশ্ববিখ্যাত রচনাগৌরব লাভ করিয়াছিল, তাহ সহস৷ সংঘটিত হয় নাই। একদা সংস্কারশূন্ত উচ্ছম্বল ভাৰ কোনরূপ সংঘম স্বীকার করিত না। তখন তাহার অবস্থা কিরূপ । ছিল, তাহা নির্ণয় করিবার উপায় নাই। তাহার- পর, ধীরে ধীরে সংস্কার সাধিত इहेब्रा, ‘गश्कृष्ठ' छांब अंठेिङ् श्ब्राझिल । • Kadische Studein, Vol. I. p. 85. কোন সময়ে এই সংস্কারকার্য্য ਬੋ श्हेब्रुছিল, তাছাও নির্ণয় করিবার উপায় নাই । কিন্তু কিরূপে অসংঘত ভাষা ধীরে ধীরে ংস্কারসম্পন্ন হইয়াছে, বেদিক সাহিত্যে তাহার কিছু কিছু পরিচয় প্রাপ্ত হওয়া যায়। “সক্ত মিব তিতউন পুনন্তে যত্র ধার মনসা বাচমত্রত। মহাভাষ্যকার ভগবান পতঞ্জলি এই বেদবাক্য উদ্ভূত করিয়া, ভাষাসংস্কারের প্রণালার পরিচয় প্রদান করিয়া গিয়াছেন । সক্তর ন্তার ভাষাও ঝাড়িতে ৰূাড়িতে সংস্থত হইয়াছিল ; ক্রমে ক্রমে অপভাষা ৰিতাড়িও হইয়া সারাংশ প্রকাশিত হইয়াছিল। সেই ংস্কারসম্পন্ন সারাংশের নামই “সংস্কৃত उछभुि!” ! ংস্থতাবস্থায় কোনও সাহিত্য রচিত হইয়াছিল কি না,তাহার প্রমাণ প্রাপ্ত ইৰাৱ উপায় নাই। এক্ষণে বে সকল সাহিত্য প্রাপ্ত হওয়া যায়, তাহা সম৩হ গংস্কৃতাৰ স্থার সাহিত্য । তাছা ব্যাকরণশ্বম্বলে স্ব ৰত্ন । সুতরাং সংস্কৃতসাহিত্যের ইতিহাস-জালো চনার প্রধান সহায় সংস্কৃতভাষার ব্যাকরণ | কোন সময়ে ব্যাকরণরচনার স্বত্রপাত হয়, তাহা নির্ণর করিবার উপায় নাই। পাণির্নির । ব্যাকরণ সৰ্ব্বাপেক্ষ পুরাতন বলিয়া পরিচিত। তাহাতেও পূৰ্ব্বতন নানা ব্যাকরণের উল্লেখ দেখিতে পাওয় যার , সুতরাং ভারতবর্ষের সাহিত্য ৰে ৰন্থ পুরাতন, তাহাতে সংশয় নাই। পাণিনিস্থত্রে সেই পুরাতন সাহিত্যের কিরূপ অৰস্থার পরিচয় প্রাপ্ত হওরা যায় ? পাণিনিস্থত্রের আলোচনার প্রবৃত্ত হইলে,
