পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৩৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম সংখ্যা । ] এই পূজার সময় যেমন টাকা জমাবার সুবিধ, .এমন আর কোন সময় নর।” থলিস্কন্ধ টাকা মনোরমার হাতে দিয়া চামড়ার বাক্স খুলিয়৷ তাহার ভিতর হইতে হার বাহির করিলেন। এবার অfর দেড়শত টাকার সরু হার নয়। হীরামুক্তায় হার ঝলমল করিতেছে। হারছড়া দুই হাতে তুলিয়া-ধরিয়া মুলোচনাকে ডাকিলেন, “এ দিকে এস।” ত্রীড়াবনতমুখী সাধবী পতির সমীপে আসিলেন । নরেন্দ্রনাথ তাহার গলায় করে পরাইয়া দিয়া, চিবুক ধরিয়া সকলের সম্মুখে মুখ ফিরাইয়। ধরিলেন । জিজ্ঞাসা করিলেন, 8কেমন দেখাচ্চে ?” হিন্দুদর্শন। w 婚 ©bሥ¢ পুত্র-কুন্তী-ননদ একবাক্যে বলিয়া উঠিল, “ঠিক যেন দুর্গাঠাকুরুণ ? • . দেবীষষ্ঠীর প্রভাতস্বৰ্য্য উদয় ছুইফত. ছিল, পথে কলাবউকে স্নান করাইতে লইয়া যাইতেছিল, অগ্র দুলী নাচিয়া নাচিয়া বাজাইতে বাজাইতে চলিয়াছিল। দ্বারে ভিক্ষুক আগমনী গাহিতেছিল— "ওমা ত্রিনয়না, অরুণচরণা, এস এস এস মা !” অরুণলাঞ্ছিত পাদপদ্মে, স্নেহপ্রেমপ্রীতিপূর্ণ নয়নে, প্রসন্ন বদনে আনন্দময়ী সেই অননা-আলয়ে আগমন কয়িলেন । ঐনগেন্দ্রনাথ গুপ্ত । হিন্দুদর্শন। ~ణాఙ9: বেদের মন্ত্রবর্ণ এবং উপনিষদ এবং তদনুসারে হিন্দুর দর্শনসমূহ, আর পুরাণ, স্থতি, গীতা, তন্ত্র প্রভৃতি সমস্ত শাস্ত্র একবাক্যে কহেন, এই স্বষ্টির আদি-অন্ত নাই। ইহা নিদ্রা ও জাগরণের ন্তায় কখনও প্রলরে লীন, কখনও ব্র্যক্ত হয় । অতএব ইহা প্রবাহরূপে নিত্য ৭ এমন স্থষ্টি হয় নাই, যাহাকে আদি বা প্রথম স্বষ্টি কহ যাইত্তে পারে; আর এমন প্রলয়ও হইবে না, যার পর আর ছুটি হইবে না। সকলেই একবাক্যে কছেন যে, প্রত্যুেক প্রলয়ে তাবিশ্বষ্টির দ্রব্য, বৃত্তিসম্পন্ন উপাদান ও সহকারী কারণসমূহ, জীবগণের সৎ স্বল্পরূপে মুবস্থিতি করে এবং তাহা হইতে প্রত্যেকবার নবস্বষ্টি দেখা দেয়। কুসুমাঞ্জলিগ্রন্থে আছে—“জন্তানাধার কালো মহাপ্রলয়ঃ”—মহাপ্রলয়ে জন্তপদার্থসকল থাকে না। “জন্ত"শব্দে উৎপত্তিবিশিষ্ট। উৎপত্তি বিশিষ্ট ভেদজাষ্ঠ স্থল পদার্থসকল থাকে না। কিন্তু পরমাণু, আকাশ, কাল, দিক ও আত্মা, এই পঞ্চপদার্থ নিত্য । মহাপ্রলয়ে এ সমস্ত থাকে। পরমাণুসঙ্কল চারিপ্রকার— পার্থিব, জলীয়, বায়বীয় ও তৈজস । এতদ্ভিন্ন আত্মার আশ্রয়ে বর্তমান মন । এই সৰ্ব্বশুদ্ধ नम्न श्रृंशृtर्थ मि७] । ७ ममरg দ্রব্যবৃত্তিসম্পন্ন