饑 প্রথম সংখ্যা। ] इन्नुभन्। êt সমুদ্রের তীরে দঁাড়াইয় তাহারা বিস্ময়ে, ভয়বিহবলচক্ষে অপার জলরাশি দেখিতে লাগিল। মেঘের সঙ্গে চূর্ণতরঙ্গ মিশিয়া গেয়াছে—সীমাহীন বিশাল সরিৎপতির তাওবনর্তন দুর-থাটল-আকাশম্পর্শী,—উন্মাদনময় ফেনিল আবৰ্ত্তরাশি । তাহারা ভয়ব্যথিত হইয়া পড়িল,—কে এই অবধিশুস্ক মহাসাগর উত্তীর্ণ হইবে ? শরভ, মৈনা, দ্বিবিদ প্রভৃতি সেনাপতিগণ একে একে দাড়াইয়া উঠিলেন এবং অক্ষুটবাৰু অনস্ত জলরাশির কলকল্লোল শুনিয়া স্তম্ভিত হইয়া বসিয়া পড়িলেন । অঙ্গদ দাড়াইয়৷ বলিলেন--“পরপারে যাইতে পারি, কিন্তু ফিরিয়া আসিতে পারিব কি Fi, সন্দেহ ।” নৈরাপ্তাবিহবল ভরগ্রস্ত বানরবাহিনী সমুদ্রোপকূলে সমবেত হইয় যে যাহার পরাক্রমের ইয়া করিতে লাগিল, কিন্তু সেই অনিলোদ্ভূত ভ্রান্ত উন্সিস্কুল বিপুল জলাশয় উত্তীর্ণ হইবার সাধ্য কাহারও নাই—ইহাই বিদিত হইল। বানরসৈঙ্গের মধ্যে হনুমান মৌনভাবে এক স্থানে উপবিষ্ট ছিলেন,-- বমিরগণের নানা আশঙ্কা ও বিক্রমসূচক আলাপ তিনি নিঃশব্দে শুনিতেছিলেন –-নিজে কোন কথাই বলেন নাই ; জাম্ববান তাহার দিকে চাহিয়া বলিলেন— “বীর বানরলোকস্ত সৰ্ব্বশাস্ত্রবিদাং বর। তুীমকান্তমশ্ৰিতা হনুমন কিংস জল্পসি ॥” “বানরগণের মধ্যে সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ বীর, সৰ্ব্বশাস্ত্রবেত্তার বরণীয় হনুমন, তুমি একান্ত মেনুভাব অবলম্বন করিয়াছ কেন ? এই বিষঃসৈন্যদিগকে আর কে উৎসাহ দিয়া কথা दणिप्द-फूभि'डिब्र এ-কার্ঘ্যের छै¢द्र श्रांद्र কে লইতে পারে ?” go श्छ्षांन् ७धू श्रांझ्वांटबब्र जङ चtनच করিতেছিলেন, এ কার্য্য যে র্তাহারই,—তিনি ऊांहीं छांमिळऊन । `छाँवबां८मब्र कथांब्र छेड़ब्र না দিয়া তিনি সচল হিমাচলের তার স্বাক্ষভাবে সমুখীন করিয়া যাত্রার জন্য প্রস্তুত ছুইলেন । অসীম সাহস, ও স্বীয়শক্তিতে বিপুল আস্থা তাহার ললাটে একটি প্রদীপ্ত শিখা অঙ্কিত করিয়া দিল । . কি ভাবে তিনি সমুদ্র উত্নীৰ্ণ হইয়াছিলেন, তাহা কবিকল্পনায় জড়িত হইয়া আমাদের চক্ষে অস্পষ্ট হইয়া, পড়িয়াছে। বহুক্রোণব্যাপী সমুদ্র তিনি বহু কৃচ্ছ ও বিপদ সহ করিয়া উত্তীর্ণ হইয়াছিলেন—তিনি পথে বিশ্রামের জন্ত মৈনাকপুৰ্ব্বতের রম্য একটি শৃঙ্গ সম্মুখে প্রসারিত দেখিতে পাইয়াছিলেন, কিন্তু প্রভুকাৰ্য্য সম্পাদন না করিয়া বিশ্রাম করিতে তিনি ইচ্ছা করেন নাই ; তিনি বলিয়াছিলেন— “যথ রাঘবনিন্মুক্ত, শর: শ্বসনবিক্রমঃ । গচ্ছেৎ তত্ত্বং গমিষ্যামি লঙ্কং রাবণপালিতাৰু।" अङ्कउहे डिनि ब्राभरूब्रनिश्रुङ ऋब्रग्न ন্তায় লঙ্কাভিমুখে ছুটিয়াছিলেন । রামের ইচ্ছার মূৰ্ত্তিমান বিগ্রহের ন্যায় অণগুগতি হনুমান লঙ্কাপুরীতে উপস্থিত হইলেন । লঙ্কায় পৌঁছিয়া হনুমান সরল, ধর্জর ও কণিকারবৃক্ষপূৰ্ণ বেলাভূমির অদূরে রক্তবর্ণ প্রাচীরের উর্জে সপ্ততল হৰ্ম্ম্যরীজির উচ্চশীর্ষ দেখিতে পাইলেন পৰ্ব্বতশীর্ষস্থিত ছৰ্গম লঙ্কাপুরীর অতুল বৈভব ও বিক্রম এবং ছৰ্গাদির সংস্থান দেখিয়া কুমান ভীত হইলেন। ৰে উৎসাহে তিনি পুরীতে প্রবেশ. করিয়া ছিলেন, সে উৎসাহ যেন সৎসা দমিয়া গেল,
