পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৪৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8२४’ ‘ প্রবল হইয়া উঠিয়াছিল। অন্ত লোকে অধিকারলাভ না করিয়া, ব্রাহ্মণ হইবার উচ্চাশ পরিত্যাগ করিতে পরিলে, ব্রাহ্মণের আদর্শ ক্ষুণ্ণ হইতে পারিত না । একালের দ্যায় দেকালেও, জনসমাজ উচ্ছম্বল হইয়াই এহ্মিণকে অধঃপতিত করিয়াছে ; ব্রাহ্মণ জনসমাজকে অধঃপাতিত করেন নাই। বুঝি. বার দোষে এবং বুঝাইবার দোষে ব্রাহ্মণের স্কন্ধে সকল অপরাধ শুস্ত করিয়া, ভারতবর্ষের ইতিহাসনামধেয় যে সকল অভিনব গ্রন্থ রচিত হইতেছে, তাহার অধিকাংশই আধুনিককল্পনাপ্রস্থত অলীক জল্পনাজালে সমাচ্ছন্ন হইয়া পড়িতেছে ! ব্ৰাহ্মণত্ব ব্যক্তিগত অধিকার বলিয়,ই পরিচিত ছিল । অন্তথা অব্রাহ্মণের পক্ষে তপস্তাবলে ব্রাহ্মণত্বলাভের সম্ভাবনা থাকিত ন । কালে ব্রাহ্মণত্ব জন্মগত অধিকারে পর্য্যবসিত হইবার জন্যই ব্রাহ্মণ পূৰ্ব্বগৌরববিচ্যুত পতিতজাতিতে পরিণত হইয়াছেন । জনসমাজের উচ্ছম্বলতাই তাহার প্রধান কারণ। জনসমাজ যখনই প্রকৃত ব্রাহ্মণ চাহিয়াছে, তখনই প্রকৃত ব্ৰহ্মতেজে ভারতবর্ষের মুখ উজ্জল হইয়া উঠিয়াছিল। জনসমাজ যখন প্রকৃত ব্রাহ্মণ পাইবার জন্ত ব্যাকুল না হইয়। কেবল প্রথারক্ষার্থ যজ্ঞসূত্রমাত্রকেই ব্রাহ্মণত্বের পরিচায়ক করিয়া তুলিয়াছে, তুখন হইতেই ব্রাহ্মণ পতিত হইয়া স্বদেশের ‘পূৰ্ব্বসৌভাগ্য বিলুপ্ত করিয়া দিয়াছেন । জনসমাজ যদি আবার ভ্রাহ্মণকে তাঙ্কর পুরাতন অধিকার দান করিবার জন্ত যথার্থই লালাৱিত হয়, ব্রাহ্মণ, আবার ভারতবর্ষের মুখোজ্জল করিতে সমর্থ হইবেন। জনসমাজ.কি বঙ্গদর্শন । [ ৪র্থ বর্ষ, অগ্রহায়ণ। যথার্থই ব্রাহ্মণকে সকাতরে আহবান করিতেছে ? পৃথিবীর সকল পদার্থই প্রয়োজনের দিক্‌ দিয়া বুঝিয়া লইতে হয়। যাহার প্রয়োজন নাই, সে কেবল প্রথারক্ষার জন্ত অধিকদিন টিকিয়া থাকিতে পারে না । যাহার প্রয়োজন श्रांप्छ्, ऊांक्षांटक दांश इहेबांहे छनगमांtजब्र সম্মুখে উপনীত হইতে হয়। ব্রাহ্মণের প্রয়োজন अष्ट्रङ्कङ श्हेबाभाल्न बाक्र८५ब्र अङ्कJनम्न श्श्व । কিন্তু যথার্থ প্রয়োজন অনুভূত হওয়া আবশুক । জনসমাজ আত্মোন্নতিসাধনের জঙ্গ ব্যাকুল হইয়। উদারচিত্তে আকুলকণ্ঠে আহবান না করিলে, সে প্রয়োজন কদাচ অনুভূত হইবে না । মৌখিক আমন্ত্রণে ব্রাহ্মণ আসিবার সম্ভাবনা নাই । তাহার জন্ড ○*翌tす 空に羽t研a ! বৰ্ত্তমান জনসমাজ সকল কাৰ্য্যেই হস্তক্ষেপ করিতে সম্মত ; কিন্তু তপস্ত। --সর্শ্বনাশ - তাহা নিতান্ত পুরাতন . অনাবশুক আত্মবঞ্চনার বাহাড়ম্বর। তাহ লইয়া ক্লি হইবে ? তপস্তাই যে ভারতবর্ধের সমুন্নতির মূল, তাহ নুতন কম্বিয়া বুঝাইবার প্রয়োজন আছে । আমরা এখন তপস্তা বলিতে তপস্তার বাহাড়ম্বরকেই প্রকৃতপদাৰ্থ বলিয়া বুঝিয়া আসিতেছি । সুতরাং তাঙ্কাকে অনাবশুক বলিষ্ট প্রত্যাখ্যান করা স্বাভাবিক । তপস্তা যে মানবপ্রকৃতির ক্রমোল্পত্তিসাধুনের একমাত্র উপায়, সে কথা এখন আৰাৱ নুতন করিয়া বুঝিবার ও বুঝাইয়াদিৰায় नमब उनश्ङि इहेबांय्इ । उाशब अड़ाष्ट्र ভারতবর্ষ रुक्षिुद्दीन উজুপের ভর छब्रघসঙ্কুল অনন্ত সাগরে বিপৰ্য্যস্ত হইতেছে !