পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৪৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবম সংখ্যা । ] आबिदनई cश्मननिनौब्र गमछ भन ব্যাকুল • एहेब cनहे वकन८क दि७*वरण ऊँीकृफ़्ब्रि ধরিতে চেষ্টা করে। 6.8 এদিকে ক্ষেমঙ্করী নলিনাক্ষকে ডাকির। কছিলেন, “আমি তোমার পাত্ৰী ঠিক করিয়াছি।” নলিনাক্ষ একটু হালিয়া কহিল, “একেবারে ঠিক করিয়া ফেলিয়াছ ?” ক্ষেমঙ্করী। তা নয় ত কি ? অামি কি চিরকাল বাচিয়া থাকিব ? তা শোন, আমি হেমনলিনীকেই পছন্দ করিয়াছি— •অমন মেয়ে আর পাইব না। রংটা তেমন ফর্স নয় বটে, কিন্তু— নলিনাক্ষ। দোহাই মা, আমি রংফর্সার কথা ভাবিতেছি না। কিন্তু হেমনলিনীর সঙ্গে কেমন করিয়া হইবে ? সে কি কখনে। হয় ? • ক্ষেমঙ্করী। ও আবার কি কথা ! না হইবার ত কোনো কারণ দেখি না ! নলিনাক্ষের পক্ষে ইহার জবাব দেওয়া বুড় ।মুক্ষিত । কিন্তু হেমনলিনী—এতদিন যাহাঁকে কাছে লইয়া অসঙ্কোচে গুরুর মত উপদেশ দিয়া আসিয়াছে—হঠাৎ তাহার সঙ্গে ৰিযাহের প্রস্তাবে নলিনাক্ষকে যেন লজ্জা আঘাত করিল। • * , নলিনাক্ষকে চুপ-করিয়া থাকিতে দেখিয়া ক্ষেমঙ্করী কষ্টিলেন, "এবারে আমি তোমার কোনে আপত্তি শুনিব না । আমার জন্ত তুমি যে এই বয়সে সমস্ত ছাড়িয়া-দিয়া কাশিदांनी হইয়াতপুত৷ করিতে থাকিৰে, সে আমি o আর কিছুতেই সহ্য কল্পিৰ না। এইবারে ૨ নৌকাভুবি। পড়ে। 88ዊ যে দিন, শুভদিন আসিৰে, সেদিন ক্ষক বাইৰে না, এ আমি বলির রাখিতেছি।: নলিনাক্ষ কিছুক্ষণ স্তন্ধ থাকিয়া কহিল । —“তবে একটা কথা তোমাকে বলি মা । কিন্তু আগে হইতে বলিয়া রাখিতেছি, তুমি অস্থির হইয়া পড়িয়ে না । যে ঘটনার কথা বলিতেছি, সে আজ নয়দশমাস হুইয়া গেল, এখন তাহা লইখা উতলা হইবার কোনো প্রয়োজন নাই। কিন্তু তোমার যেরকম স্বভাব মী, একটা অমঙ্গল কাটিয়া গেলেও তাছার ভয় তোমাকে কিছুতেই ছাড়িতে চায় না। এইজন্তই কতদিন তোমাকে বলিব-বলিব করিয়াও বলিতে পারি নাই । আমার গ্রহশাস্তির জন্য বতখুসি স্বস্ত্যয়ন করাইতে চাও করাইয়ে, কিন্তু অনাবশুক মনকে পীড়িত করিয়ো না ।” ক্ষেমঙ্করী উদ্বিগ্ন হুইয়া কহিলেন, “কি জানি বাছ, কি বলিবে, কিন্তু তোমার ভূমিকা শুনিয়া আমার মন আরো অস্থির হয় । যতদিন পৃথিবীতে আছি, নিজেকে অত করিয়া ঢাকিয়া রাখা চলে না। সুমিত দূরে থাকিতে চাই, কিন্তু মন্দকে ত খুজিয়া বাহির করিতে হয় না ; সে আপনিই ঘাড়ের উপর আসিয়া ত ভtল হোক মন্দ হোক, বল, তোমার কথাটা শুনি ।” নলিনাক্ষ কহিল, “এই মাঘমাসে আমি ংপুরে আমার সমস্ত জিনিষপত্র বিক্রি করিয়া, আমার বাগানবাড়ীটা ভাড়ায় বন্দোবস্ত করিয়া ফিরিদা স্লাসিতেছিলাম। সাড়ায় আসিয়া আমার কি বাতিক গেল, মনে করিলাম, রেলে না চড়ি নৌকা করিয়ু কলিকাতা পৰ্য্যন্ত আলিব । সাড়ায়