পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৪৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবম সংখ্যা। ] কতিপয় পাশ্চাত্যপণ্ডিত বাৰ্ত্তিক’ ও ‘ভাষাফ্রীন পাণিনিস্থত্রকে প্রক্ষিপ্ত বলিতেও ইতखुछ करब्रन नहेि ! ॐांशंब्र! श्रांबांब्र कांडाॉমুন ও পতঞ্জলির কোন কোন উক্তিকে পাণিনির উক্তি বলিয়াও ভ্রমে পতিত हहेब्रां८छ्न । ङिनछम डिन जम८ब्रब्र ६दब्रांকরণ ; তিনজন ভাষার তিন অবস্থা দর্শন করিয়াছিলেন ; সুতরাং তিনজনের লেখায় তিনরূপ প্রমাণ প্রাপ্ত হওয়া যায় । এই কথা স্মরণ রাখিয়া, ত্রিমুনি-ব্যাকরণের’ আলোচনা করিলে, সংস্কৃতসাহিত্যের ইতিহাসসঙ্কলনের প্রকৃত পথ আবিষ্কৃত হইতে পারে। সৈ পথ যখনই আবিষ্কৃত হউক, অধ্যাপক গোল করকেই তাহার নেতা বলিয়া সাধুবাদ প্রদান করিতে হইবে। পাশ্চাত্য পণ্ডিতবর্গের মধ্যে র্তাহারই পাণিনিসেবা সার্থক হইয়াছে। মোক্ষমূলর পদে পদে ভ্রমপ্রমাদে পতিত হইয়াছেন ; অধ্যাপক ७rद्रयब्र भश:डांवा अशाब्रन न कब्रिप्रांई, পাণিনির আবির্ভাবকালনির্ণয়ে অগ্রসর হইয়ছিলেন ।* দুর্ভাগ্যক্রমে র্তাহীদের মতামত লইয়াই আমরা মতান্ধ হইয়া উঠিতেছি। - কাত্যায়নের ‘মহাবার্কিকে ব্যাটনামক একজন পূর্ববর্তী বৈয়াকরণের নাম প্রাপ্ত হওয়া যায়। র্তাহার গ্রন্থের নাম ‘সংগ্ৰহ", তাহা লক্ষশ্লোকনিবন্ধ ব্যাকরণ , পাণিনির পরে ও কাত্যায়নের পূৰ্ব্বে ব্যাঢ়ীর ‘সংগ্ৰহ রামায়ণের রচনাকাল। ჭკ¢9 রচিত হইয়াছিল। ব্যাঢ়ী কে, পতঞ্জলি তাহার পরিচয় প্রদান করির গিয়াছেন। তিনি ব্যাটাকে স্বাক্ষায়ু বলায় পাণিনির সহিত ব্যtঢ়ীর সম্বন্ধ প্রকাশিত হইয়াছে ; ব্যাঢ়ী যে পাণিনির পরবর্তী, তাহাও বুঝিতে পারা যাইতেছে । ব্যাঢ়ীর নাম সংস্কৃতব্যাকরণশাস্ত্রে অপরিচিত নহে। “খৰ্ব্বপ্রতিশাখ্যে ৰাঢ়ীয় নাম পুনঃপুন উল্লিখিত অাছে। পতঞ্জলিও ব্যাঢ়ীর নাম অনেকবার উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন । উভয়প্রাপ্তে কৰ্ম্মণি ৷ ২ ৷৷ ৩ ৷ ৬৬। এই সূত্রের বিচারে, পতঞ্জলি উদাহরণপ্রয়োগে ‘সংগ্রহ’নামক গ্রন্থের উল্লেখ করিয়া তাহার রচয়িতাকে ‘দীক্ষায়ণ’ বলিয়া পরিচয় প্রদান করিয়া গিয়াছেন । যথা :--- “শোভন খলু দীক্ষায়ণস্ত সংগ্ৰহস্ত কৃতিঃ ।” “শোভন খলু দাক্ষায়ণেন সংগ্ৰহস্ত কৃতিরিতি।” = দক্ষিীর অধস্তন তৃতীয়পুরুব দাক্ষায়ণনামে কথিত হইতে পারেন ;–পাণিনিস্বত্রানুসারে তাহাই দাক্ষায়ণশব্দের ব্যুৎপত্তি। তৃ তীর হইতে অধস্তন অন্তান্ত ব্যক্তিগণও দাক্ষায়ণনামে পরিচিত হইতে পারেন ; প্রথম বা দ্বিতীয় পুরুবের পক্ষে এই নাম ব্যবহৃত হইতে পারে না । সুতরাং সংগ্ৰহকার দীক্ষায়ণ পাণিনির বংশে তাহার পৌত্র বা তাহার অধস্তন পুরুয। দীক্ষারণ বংশা

  • অধ্যাপক মোক্ষমূলর অনেকস্থলে পাণিনিহুত্র উদ্ধত করিতে গিয়া সংখ্যাপাতেও ভুল করিয়াছেন : ਾਂস্থলে ব্যাখ্যা করিতে গিয়া, সূত্রার্থ হৃদয়ঙ্গম করিতে না পারিয়া, বিকৃত ব্যাখ্য' গ্রহণ করিয়াছেন , অধ্যাপক ওয়েবর HHD DDDD BBB BBBDSDD BBB BBBDD DBBB BBB BB S BB BBB BBD DDD DDDS

. অধ্যাপক গোল ডট কর তাহার ‘পাণিনি’প্রবন্ধে উভয়কেই তিরস্কার করিয়া গিয়াছেন। &7 ছTa ¢कॉन ॐाइम्न अांझालु অধ্যয়ন না করিয়া সমালোচনায় প্রবৃত্ত হওয়া ধৃষ্টত ইটুলেও, আধুনিক সাহিত্যে সেরূপ ধৃষ্টতার অভাব দেখিতে SSSSS BBB BBB BB BBBBB BBBBBB BBB BBB S BBB BBBBB BBBB BB BBBBBS