808 • বঙ্গদর্শন। [ ৪র্থ বর্ষ, পৌৰ । ফুযায়ী নাম ; ব্যক্তিগত নাম ব্যাটী। সুতরাং পাণিনির পর ব্যাঢ়ী এবং এ ব্যtঢ়ীর পর কাতায়ন –এই পর্যন্ত সিদ্ধান্ত করা যায়। পাণিনির কত পরে ব্যাঢ়ী এবং ব্যাঢ়ীর কত পরে কাত্যায়ন, তাহা নির্ণয় করিবার উপায় না থাকায়, অনুমানমূলে কোনরূপ কালনির্দেশ করা নিতান্ত অসঙ্গত। এই প্রমাণে কাত্যায়ন পাণিনির পরকালবৰ্ত্তী বৈয়াকরণ বলিয়া নিঃসন্দেহে নির্ণয় করা গেল,—ইহাই পরম লাভ । পাণিনির কতকাল পরে কাত্যtরন প্রাদুর্ভূত হইরাছিলেন, তাহ নির্ণরের জন্ত অদ্যান্ত প্রমাণের আলোচনা করা আবশুক। বার্ভিকহুত্রে সেরূপ প্রমাণের অভাব मांहे । পাণিনির পরে ও কাত্যায়নের পূৰ্ব্বে অনেক অভিনব সাহিত্য সমুদ্ভূত হইয়াছিল ; ভাষার অবস্থাও নানারূপে পরিবর্তিত হইতে আরম্ভ করিয়াছিল। তজ্জন্ত কাত্যায়ন পাণিনিসুত্রের নানাস্থানে বাৰ্ত্তিক সংযোগ করিয়া, পুরাতন ব্যাকরণকে অভিনব ভাষার শবামুশাসনের উপযোগী করিবার চেষ্টা করিয়া शिबांटाइन । झूठेखि लड़ेब्रां बिक्रीब्र कब्रिटण, এই সিদ্ধাস্ত অধিকাংশস্থলে বাৰ্ত্তিকসংযোগের প্রয়োজন প্রকাশিত করিতে সমর্থ হইবে । অরণ্যাম্মমুষ্যে। ৪২l১২৯, এই সুত্রের বিচারে প্রবৃত্ত; হইলে, নানা তথ্য প্রকাশিত হইবে। অরণ্যশব্দ হইতে অাৰুণ্য ও আরণ্যক—এই দুইটি শব্দ উৎপন্ন হইয়াছে। বুঞপ্রেত্যয়ে ‘আয়ণ্যক’শব্দের উৎপত্তি । একটি বিশেষ-অর্থ জ্ঞাপলার্থ অরশ্নৰে ‘বুঞ প্রত্যয় হইত বলিয়া পাণিনি প্রকাশ করিয়া গিয়াছেন। সে অর্থ কি, তাঁহাই ব্যক্ত করিবার पिछ স্বত্রে ‘भन्नुश्रुj**दक्षद्र खेcझथ कब्रिब्रांtझन । हेहांब्र অর্থ এই যে,-অরণ্যবাণী ‘মনুষ্য’ বুঝাইতে হইলে, ‘আরণ্য মনুষ্য’ বলিলে চলিবে না, ‘श्रांज्ञ१ाक भश्शा’ रुणिरङ झ्हे८ब ; अर्थीं९ ‘আরণ্যক বলিলে, মহুষ্য বুঝাইবে – जांब्र किहू बूक्षांशेरब नां । शांनिनिद्र गभरब्र যে সাহিত্য বর্তমান ছিল, তাহীতে “श्रोब्रक्षाक' पनिएउ भश्षा ठिक्क आब्र किङ्क বুঝাইত কি না, তাহার প্রমাণাভাব। কীভ্যারনের সময়ে আরণ্যক বলিতে মনুষ্য ভিন্ন আরও নানা অর্থ প্রতিভাত হইত। তাহার সময়ে আরণ্য পথ, আরণ্য অধ্যার, আরণ্য দ্যায়, আরণ্য বিহার ও আরণ্য হস্তী বলিবার নিয়ম ছিল না। ঐ সকল স্থলেও ‘আরণ্যক’শব্দ ব্যবহার করিতে হুইত । ‘গোময়"-অর্থে আরণ্য ও আরণ্যক শব্দ তুল্যম্ভাৰে প্ৰযুক্ত হইতে পারিত। এতদ্ব্যতীত অন্তান্ত অর্থে আরণ্যশব্দই প্রযুক্ত হইত। এই পার্থক্যস্বচনার্থ কাত্যায়ুন বাৰ্ত্তিকস্থত্রের অবতারণ করিতে বাধ হইয়াছিলেন। যথা – “পথ্যধ্যায়স্তারবিহারমনুষ্যহন্তিৰিত বক্তবায়ু।" ১ । “বা গোময়েৰু।” ২। - ‘আরণ্যক’শব্দ পাণিনির সময়ে এতগুলি ভিন্ন ভিন্ন অর্থে প্রযুক্ত হইবার নিয়ম থাকিলে, তিনি কেবল সমুষ্য-তর্থেই অরণ্যক’শব্দের প্ররোগ সীমাবদ্ধ করিতেন না । পাণিনির ন্তjয় স্থঞ্জাতিস্বল্প-বিচারনিপুণ বিশেষজ্ঞ - বৈয়াকরণের পক্ষে এরূপ অজ্ঞতা বা অনৰধীনতা স্বীকার করা অসঙ্গত । অধ্যাপক গ্লোল কর একটি দৃষ্টাস্তের উল্লেখ করিয়া, উই সিদ্ধান্ত আরও দৃঢ় করিম দিয়াছেন।”
