নবম সংখ্যা । ] কাতায়নকে শৌনকের শিষ্য না, বলিতে, .পাণিনির সহিত কাত্যায়নের তুল্যকালবৰ্ত্তিত্ব রক্ষা করা যার না । বলা বাহুল্য, এরূপ বিচারপদ্ধতি ঐতিহাসিক তথ্যামুসন্ধানের প্রবল অন্তরায় । কাত্যায়ন যে শৌনকের শিষ্য, তাহার কিছুমাত্র প্রমাণ নাই ; প্রমাণ কেবল মোক্ষমূলরের অনুমান ; —তাহাও দ্যায়ামুমোদিত বলিয়া স্বীকৃত হইতে পারে না ! অথচ তাহার উপর নির্ভর করিয়াই “সংস্কৃতসাহিত্যের ইতিহাস” সঙ্কলিত হইয়াছে! সে ইতিহাস লিপিচাতুর্য্যে বিশ্ববিখ্যাত হইলেও, বিশেষজ্ঞগণের নিকট •নিরতিশয় কৌতুহলের আকর। অধ্যাপক গোলড়ষ্টকর সে কথা ব্যক্ত করিতে ক্রটি क८ब्रन नाँझे । किख् उँांशब्र &इ ५१झ* দুর্লভ ও দুরূহ যে, তাহার কথা অল্পলোকেই অবগত ; তজ্জন্তই মোক্ষমূলরের সংস্কৃতসাহিত্যের ইতিহাস" প্রামাণ্যগ্রন্থ বলির সমােদরলাভ করিতেছে! বৈদিকসাহিত্যের অধ্যয়ন-অধ্যাপনায় বেদাঙ্গের প্রয়োজন থাকায়, শিক্ষা, কল্প, ব্যাকরণ, নিরুক্ত, ছন্দ ও জ্যোতিষ নামক ছয়টি বেদাঙ্গ প্রচলিত হইয়াছিল। ষড়ঙ্গ इब्रॉ डिंद्र डिन्न विषटबब्र नाम ; इद्रथानि গ্রন্থের নাম নহে ৷ এক এক বিষয়ে বহুলোকের বহুগ্ৰন্থ প্রচলিত ছিল৭ .এই সকল গ্রন্থের সাহায্যে বেদব্লাক্যের উচ্চারণ, বেদমন্ত্রের প্রয়োগ, বৈদিকশন্ধের শাসন, পদুপদার্থের নিরূপণ ইত্যাদি কাৰ্য্য সাধিত হইত। সেকালে বৈদিকসাহিত্যের আলোচনায় লিপ্ত হইয়ু সমগ্র বেদবাক্যের রক্ষাকাৰ্য্য সম্পদ করিবার জন্ত ঋষিগণ সময়ে সমস্ত্রে" রামায়ণের রচনাকাল । "8ts ‘अशङ्गशनै'नाभरू शौथूखक गडणिङ করিতেন। শৌনক ঋগ্বেদের নানাপ্রকার অনুক্ৰমণী সঙ্কতুিত করিয়াছিলেন। .रूिढ কাত্যায়নকৃত অঙ্গুত্ৰমণীই এক্ষণে জগদ্বিখ্যাত ; -७ॉझोंग्न नाँम “সৰ্ব্বানুক্রমণী”। ষড় গুরুশিষ্য তাহারই “ৰেদার্থদীপিকা’নামক টীকা বা ভাষ্য রচনা করেন। শৌনকের সময়ে ঋগ্বেদ মণ্ডল, অম্বুবাক ও সুক্ত নামক বিবিধ বিভাগে বিভক্ত থাকায়, তাহার অনুক্রমণীতে তাঁহারই উল্লেখ প্রাপ্ত হওয়া যায়। শৌনকের পরে এবং কাত্যায়নের পূৰ্ব্বে অষ্টক, অধ্যায় ও বর্গানুসারে ঋগ্বেদ বিভক্ত হইয়াছিল। তজ্জন্ত কাত্যায়নের “সৰ্ব্বানুক্রমণীতে” আমরা অষ্টক, অধ্যায় ও বর্গানুসারে ঋগ্বেদের পরিচয় প্রাপ্ত হই। শৌনকের বহুপরকালবৰ্ত্তী না হইলে, কাত্যায়নের “সৰ্ব্বানুক্রমণীতে” শৌনকের “অনুক্রমণীর” দ্যার মণ্ডল, অমুবাক ও স্বত্ৰেয়, নামই প্রাপ্ত হওয়া যাইত। মোক্ষমূলরের মতানুসারে কাত্যায়ন শৌনকের শিষ্য ও সমসাময়িক হইলে, তাহাই দেখিতে পাইতাম। সৰ্ব্বানুক্রমণীর ষ্টায় “গ্রাভিশাখ্য”নামক এক গ্রন্থও কাত্যায়নের লেখনীপ্রসুত । তাহ “বাজসনেস্ক্রিপ্রাতিশাখ্য* নামে কথিত হইয়া থাকে। এই প্রাতিশাখ্য ও মহাবাৰ্ত্তিকে; কাত্যায়নের অসাধারণ ব্যাকরণজ্ঞানের পরিচয় প্রাপ্ত হওয়া যায়। অধ্যাপক মোক্ষমূলর, ওয়েবর প্রভৃতি পাশ্চাত্য পণ্ডিতৰৰ্গ প্রতিশাখাগুলিকে পাণিনির পূর্বকালবৰ্ত্তী বলিয়া সিদ্ধান্ত করিয়া अप्भ श्रृंङिऊ श्हेब्रां८छ्न । श्रृंiििनम्न श्रृंtब्र ব্যাটী, ব্যাটার পরে গ্রাক্তিশাখা।"কাত্যায়ন