পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৪৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. নবম সংখ্যা । ] সার সত্যের আলোচনা। 8y ভোগেও পরিতৃপ্ত হয় না—মন্থষ্য চায় সত্য । “মনুষ্যের চক্ষু ফুটিয়াছে। মনুষ্য জানিতে পারিয়াছে যে, রাজ ভাগও যেমন, দেবভোগও তেমনি—সবই ক্ষণস্থায়ী। কাজেই, চিরস্থায়ী পদার্থের অন্বেষণ মকুষ্যের একটা tननिक कांर्य श्ब्र! मैंॉफ़ाद्देब्रां८छ् । किर्छु এখনো পৰ্য্যস্ত মনুষ্যের প্রাণ, মন এবং জ্ঞানের মধ্যে সামঞ্জস্ত যেমনটি হওয়া চাই, তাহা কার্য্যে ঘটিয় ওঠে নাই। পৃথিবীতে সত্যের বাসস্থান সৰ্ব্বাঙ্গসুন্দরন্ধপে পরিগঠিত হইয়া দাড়ার নাই। এক কথায়—মানুষ এখনো মানুষ হইয়া ওঠে নাই। প্রকৃতিমাঙ্গ মানুষকে মানুষ করিতেছেন নিৰ্নিদ্রনয়নে । তথাপি মানুষের মানুষ হইতে এখনো একটু বিলম্ব আছে। মানুষ এখনো ব্যাঘ্র-ভল্লুকের মুলুক ছাড়াইয়া মামুষের মুলুকে পৌছে নাই। পৌছে নাই বটে, কিন্তু অচিরে পৌছিবে, ভাহার জোগাড় হইতেছে পৃথিবীময় সৰ্ব্বত্র ; কেন না, প্রকৃতি মাতার স্নেহচক্ষু মনুষ্যের উপরে ক্রমাগতই লাগিয়া রহিয়াছে । डिउटूद्र-डिउरब्र किरू भश्षा छूभिई इहेब्र অবধিই. মানুষ। ক্রেীড়স্থ শিশুও জ্ঞানের জন্ত আঁকুপাকু করে । স্তম্ভস্থন্ধের সঙ্গেসঙ্গেই মনুষ্য জ্ঞানামৃত পান করিতে থাকে। নবাগত মনুষ্যের চাইনিই স্বতন্ত্র । শিশুর চাহনির কিছুতেই পেট ভরে না । ক্রোড়স্ত শিশু মাতার মুখের দিকে তাকাইয়া সকুল বিষয়েরই সমাচার জানিতে চায়। শিশুর ভিতরে-ভিতরে জ্ঞান অল্লে-অরে উদ্বোধিত হুইয়া সত্যের প্রতি হাত বাড়াইতে থাকেৰদিও সত্য আকাশের চাঁদ। هg প্রকৃতিমাতার চক্ষে লোকশিরস্থ মহাজ্ঞানী এবং ‘नाङ्ष्ज,ुइ थि७त्व भएश अझरे জ্ঞানোপার্জনপ্রণালী কিরূপ ? মাতার স্তন হইতে দুগ্ধ পান করিয়া শিশুর যেমন প্রাণ পরিতৃপ্ত হয়, মাতার মুখচক্ষু হইতে স্নেহভর সত্য পান করিয়া শিশুর তেমনি জ্ঞান পরিতৃপ্ত হয়। শিশুর নিকটে মাতার মুখচক্ষুষ্ট নিখিল বিশ্বব্ৰহ্মাও; সে জানে—মাতার মুখচক্ষুতে সব সত্য একঠাই ভরা রহিয়াছে। ইহাই জ্ঞানোপার্জনের আদিম প্রণালী । আদিম ঋষির প্রকৃতিমাতার মুখচক্ষু হইতে সত্য পান করিতেন— তাহাতেই তাহদের জ্ঞান পরিতৃপ্ত হইত ; তাহাদিগকে পুথিপাজির দ্বারস্থ হইতে হইত না । স্তন্তদ্বন্ধ যেমন সাক্ষাৎ প্রাণ, তেমনি আদিম ঋষিরা প্রকৃতিমাতার মুখচক্ষু হইতে যে-রকমের সত্যামৃত পান করিতেন, তাহা সাক্ষাৎ জ্ঞান । এই যে • সাক্ষাৎ-জ্ঞান বা সাক্ষাৎ-উপলব্ধি—ইহা পরম পরিশুদ্ধ জ্ঞান—খাটি জ্ঞান। এক্ষণে সাক্ষাৎউপলব্ধি যে পদার্থটা কি, তাহা একবার পর্য্যালোচনা করিয়া તઃ यां'कू । সাক্ষাৎ-উপলব্ধি । ধ্বনির স্রোত আমাদের এক কান দিয়া প্রবেশ कब्रिग्ना श्राप्द्रक कान निघ्ना वांश्व्रि श्ब्रां प्राहতেছে ; আলোকের স্রোত আমাদের চক্ষুর মধ্য দিয়া বহিয়া চলিতেছে। তড়িদবেগে বহিয়া চলিতেছে বলিলে কিছুই বলা হয় না —সত্য এই যে, তড়িৎ,অপেক্ষ শতসহস্ৰগুণ অধিক বেগে, বহিয়া চলিতেছে । সাক্ষাৎউপলব্ধি ইহার কোনখানটায়? তোমার সন্মুখ দিয়া নদী যখন দ্রুতবেগে ধৰিয়া চলি