esు . ৰঙ্গদর্শন । [ ৪র্থ বর্ষ, মাঘ । পান না। এই পৃথিবীতে যেখানে প্রবল দুৰ্ব্বলকে পীড়ন করিতেছে, যেখানে ব্যাধিविप्र्कम-भूङ्गा প্রতিদিনের e' ঘটনা, বিপদ যেখানে অদৃশু থাকিয়া প্রতি পদক্ষেপে আমাদের প্রতীক্ষা করে এবং প্রতিকারের উপায় ৰেখানে অধিকাংশস্থলে আমাদের আয়ত্তাধীন নহে, সেখানে মানুষ সমস্ত প্রাকৃতিক নিয়মের উৰ্দ্ধে মস্তক তুলিয়া একি কথা বলিয়াছে যে, আনন্দং ব্ৰহ্মণো বিৰান্ ন বিভেতি কুতশ্চন ! আজ আমন্ত্রা দুৰ্ব্বল মানুষের মুখেয় এই প্রৰল অভয়বাণী লইয়। উৎসব করিতে ৰসিয়াছি। সহস্রশীর্ষ ভয়ের করাল কবলের সম্মুখে জাড়াইয়া যে মানুব অকুষ্ঠিতচিত্তে ৰলিতে পারিয়াছে, ব্ৰহ্ম আছেন, ভয় নাই—অদ্য আপনাকে সেই মামুষের অন্তর্গত জানিয়া গৌরৰ লাভ করিব । বহুসহস্ৰৰৎসর পূর্বের উচ্চারিত এই . বাণী আজিও ধবনিত হইতেছে— ভদেতৎ প্রেয়ঃ পুত্রাৎ প্রেয়ো বিত্তাৎ প্রেয়েtংস্কন্মাৎ সৰ্ব্বস্মাৎ অস্তুরতর হৃদয়মাত্মা – অন্তরতর এই যে আত্মা, ইনি এই পুত্র হইতে প্রিয়, বিত্ত হইতে প্রিয়, অন্ত সমস্ত হইতেই প্রিয়। সংসারের সমস্ত স্নেহপ্রেমের সামএীর মধ্যে মানুষের যে প্রেম সম্পূর্ণ তৃপ্ত হয় নাই, সংসারের সমস্ত প্রিয়পদার্থের অস্তরে তাহার অন্তরতর ষে প্রিয়তম, খিনি সমস্ত জাম্বীয়পরের অস্তরতর, যিনি সমস্ত দুরনিকটের অন্তরতর, তাছার প্রতি যে প্রেম এমন এবল আবেগে, এমন অসংশয়ে আকৃষ্ট হইয়াছে—আমরা জানি, মানুষের যে পরমতম প্রেম আপনার সমস্ত প্রিয়সামগ্রীকে একबूङ्6 दिँगर्छन निष्ठ छन्नछ इङ्ग, भाष्ट्रप्वब्र সেই পরমাশ্চৰ্য্য প্রেমশক্তির গৌরব অঙ্ক আমরা উপলব্ধি করিয়া উৎসব করিতে সমাগত হইয়াছি। সস্তানের জন্য আমরা মানুষকে দুঃসাধ্যকৰ্ম্মে প্রবৃত্ত হইতে দেখিয়াছি, অনেক জন্তুকেও সেরূপ দেখিয়াছি—স্বদেশীয়-স্বদলের জন্যও আমরা মানুষকে দুরূহ চেষ্টা প্রয়োগ করিতে দেখিয়াছি—পিপীলিকাকেও, মধুমক্ষিকাকেও সেরূপ দেখিয়াছি। কিন্তু মামুষের কৰ্ম্ম যেখানে আপনাকে, আপনার সস্তানকে এৰং আপনার দলকেও অতিক্রম করিয়া গেছে, সেইখানেই আমরা মনুষ্যত্বের পূর্ণশক্তির ৰিকাশে পরম গৌরব লাভ করিয়াছি। বুদ্ধদেবের করুণা সঙ্কানৰাৎসল্য নহে, দেশানুরাগও নহে—বৎস যেমন গাভীমাতার পূর্ণস্তন হইতে দুগ্ধ আকর্ষণ করিয়া লয়, সেইরূপ ক্ষুদ্র অথবা মহৎ কোনোশ্রেণীর স্বার্থপ্রবৃত্তি সেই কৰুণাকে আকর্ষণ করিয়া লইতেছে না । তাছা জলভারাক্রান্ত নিবিড় মেঘের ন্যায় আপনার প্রভূত প্রাচুর্য্যে আপলাকে নিৰ্ব্বিশেষে সৰ্ব্বলোকের উপরে বর্ষণ করিতেছে। ইহাই পরিপূর্ণতার চিত্র, ইহাই ঐশ্বৰ্য্য। ঈশ্বর প্রয়োজনৰশত নহৈ, শক্তির অপরিসীমপ্রাচুর্য্যবশতই আপনাকে নিৰ্ব্বি: শেষে নিয়তই বিশ্বরূপে দান করিতেছেন। মামুষের মধ্যেও যখন আমরা সেইরূপ শক্তির প্রয়োজনাতীত প্রাচুর্য ও স্বতঃপ্রবৃত্ত উৎসর্জন cनथिएङ गांझे, उथनहें मान्नुप्यब्र ब८षा ঈশ্বরের প্রকাশ বিশেষভাৰে অনুভব করি। ৰুদ্ধদেব বলিয়াছেন – 輕 মাত বখাঁ নিষং পুত্তং 顧• আয়ুস একপুত্তমমুরক্খে।
