একাশ সংখ্যা । ] করে, জীৱ পূৰ্ব্বে কেছ কি পণ্ডিত ছিলুেন .নী এবং অন্য কেহ কি সংসারে পণ্ডিত নাই বে, তাহার এই এই মতকে জানিলেন না।” অপর কেহ হইলে এ সকল কথা উপেক্ষা করিতেন, কিন্তু রামমোহন সহিষ্ণুতামর্যাদার সহিত ইহারও এই উত্তর দিয়াছেন, “এই সকল প্রশ্ন শ্রবণে কেবল মানস দুঃখ জন্মে, তত্ৰাপি কাৰ্য্যাঙ্গরোধে উত্তর দিয়া যাইতেছি। প্রথমতঃ ཕྱྭ་རྒiཀ পৰ্য্যস্ত পৃথিবীর যে সীম। আমরা নিৰ্দ্ধারণ করিয়াছি এবং ষাতায়াত করিতেছি, তাহার বিংশতি অংশের এক অংশ এই হিন্দোস্থান, না হয়, হিন্দুরা যে দেশেতে প্রচুররূপে বাল aকরেন, তাহাকে ছিন্দোস্থান কহ যায়-- এই হিন্দ্বোস্থান অৰ্দ্ধেক হইতে অধিক পৃথিবীতে এক নিরঞ্জন পরব্রহ্মের উপাসনা লোকে করিয়া থাকেন— এই হিন্দোস্থানেও শাস্ত্রোক্ত নিৰ্ব্বাণসম্প্রদা, নানকসম্প্রদা, দাদুসম্প্রদ এবং শিবনারায়ণীসম্প্রদ নিরাকাবু পরব্রহ্মের উপাসনা করেন, তবে কিরূপে কছেন যে, তাবৎ পৃথিবীর মতের ৰহিভূত এই ব্রহ্মোপাসনার মত হয়।” এই বিনয় ও সহিষ্ণুতা এবং লোকশিক্ষাকরে অতি” দুৰ্ব্বল অভিযোগীকেও বুঝাইবার দুষ্ট এরূপ আন্তরিক যত্ন, তাছার বিশ্বহিতেচ্ছ সপ্রমাণ করিতেছে। অথচ যে স্থানে তর্কনিপুণ শাস্তুনিষ্ঠ পণ্ডিতগুলশাস্ত্রের শ্লাক অজস্র উদ্ধৃত করিরা তাধর বিরুদ্ধে দাড়াইৰাছেন, cण श्itन ब्रांशप्षांश्ानङ्ग ८णश्नैौ श्रॆ८ङ লোকপাৰনী গঙ্গাধারার স্কার শাস্ত্রের যে স্বনিৰ্ম্মল ব্যাখ্যা ও অদ্ভুত পাণ্ডিত্যস্রোত এৰাতি বুইয়াছে, তাহ প্রত্যক্ষ করিলে शवछ श्रडबडहे गवक नमकांब्रथदूऊिँ ब्रांख ब्रमिद्दबांझ्न ब्रांग्न । es» ميني জাগিয়া উঠে। কোন অটল গিরিশিখর হইতে • যেরূপ নিৰ্ম্মল স্রোত শর্তমুখে প্রবাহিত হইয়া পৃথিবীকে সঞ্জীৰিত করিয়া তুলে, তাহার g লোকহিতেচ্ছাপ্রণোদিত বিশুদ্ধ শাস্ত্রব্যাখ্যায় হিন্দুসমাজ যেন সেইরূপ নবপ্রাণ লাভ করিয়াছিল । আর একটি কথ। এই, তাহার অসাধারণ যুক্তিবল সৰ্ব্বদাই শাস্ত্রের অমুগামী হইয়। চলিয়াছে। যে সকল ব্রহ্মনিষ্ঠ মহাত্মা কোন জাতিবিশেষের উন্নতিকল্পে গ্রন্থ লিখেন নাই,—বিশ্বহিতেচ্ছার প্রেরণায় অক্ষয় সত্যগুলি লিপিবদ্ধ করিয়া গিয়াছেন, যাহার কোন সময়বিশেষের প্রতি লক্ষ্য রাখেন নাই— সৰ্ব্বকালে ষে কথা ৰিকাইৰে,—যে शषांबद्र বাক্য আতুর ও আর্তের চিরকাল হৃৎস্বাস্থ্য পুনরানব্লন করিখে, সেই সকল সনাতন বাণী যাহাদের কণ্ঠে ধ্বনিত হইয়াছে, র্তাহাদের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হইয়া এই হিন্দু , স্থানের কোন ব্যক্তি সাধু বলিয়া গণ্য হইবেন ? রামমোহন অসীম শ্রদ্ধার সহিত জগদগুরু ঋষিগণের বাক্যের অনুশীলন করিয়াছেন। যে স্থানে তিনি ঋষিৰাক্য অগ্রাহ করিয়াছেন, তাছাও প্রাচীনতর ও ৰোগ্যতর ঋষিবাক্যের বলে ; যথা অঙ্গিরী, হারীত প্রভৃতির বাক্য তিনি মন্থর বাক্যদ্বার থওন করিয়াছেন । কারণ বেদে আছে— যৎকিঞ্চিৎ भशूद्रवनखरेद ভেধজস্বএবং বৃহস্পতি বলিরাছেন— মম্বর্থবিপরীত বা সা স্মৃতিন প্রশস্ততে , এই মহোদয়ের অসামান্ত পাণ্ডিত্য, বিনয় ও শাস্ত্রগ্রমাণ সহ ব্যাখ্যাতু অকাট্যयूख्द्रि ‘cवांश्निौ' विप्दबैौब्रांe' दौर्षकांण
