বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, 'একাদশ সংখ্যা । ] बन कब्रिध्ना याe ; (२) नब्राभ्गोब श्रJब ,इब्र:वप्न अयन कब्र । फेडइ अर्थश् उादপ্রকাশে অসমর্থ। এস্থলে দূতের প্রাণরক্ষার কৌশল-উত্তাৰনাথই স্বগ্রীব ছদ্মবেশের উপদেশ দিয়াছিলেন ; রামচন্দ্র ও জানিতে পাঞ্জিবেন না, অথচ কৌশলে কাৰ্য্য সিদ্ধ হইবে । তাই স্বগ্ৰীৰ হনুমানকে অশিক্ষিত পল্লিৰালীর স্তায় ছদ্মবেশে গমন করিবার পরামর্শ দিয়াছিলেন। স্নগ্রীবের আশঙ্কা ছিল, —চন্ধের বুদ্ধিমত্তার পরিচয় পাইলেই, চর বলিয়। সন্দেহ করিয়া তাছাকে নিশ্চয় নিহত করিৰে । তিনি তজ্জগুহ ‘ষোক। সাজিয়া” গমন করিৰার পরামর্শ দিয়াছিলেন। এখানেও প্রাণের ভর স্বগ্রীবের বিচারবুদ্ধি আচ্ছন্ন করিয়াছিল। ইয়মান ইহা বুঝিরাছিলেন। তিনি বুঝিয়াছিলেন, প্রাণের ভয় না থাকিলেও সত্যসংবাদসংগ্রহের প্রয়োজন আছে । প্রাকৃভজনের ছদ্মবেশে গমন করিলে, রামচন্ত্র অবস্থাৰশত সকল প্রশ্নের উত্তর নী দিতে পারেন ; তাহার পক্ষে ও সকল প্রশ্ন জিজ্ঞাসার অবসর উপস্থিত হইবে না । তাই তিনি ছদ্মবেশ ধারণ করিলেও, মগ্ৰীবোপৃষ্টি প্রাকৃতবেষ ধারণ করিলেন নLঃ ভিক্ষুরূপ ধারণ করিয়া রামচন্দ্রের সমীপস্থ হইলেন। যথা— "कनिक्रण: wब्रिउाछा श्ब्रुग्धंन् भङ्गउँख्नुः । ভিক্ষুরূপং ততো ভেজে শঠবুদ্ধিতর কপি * ৪৩২ এখানে ‘ভিক্ষুরূপের" ব্যাখ্যায় টাকাকার “প্রাকৃতভাপলব্ধপং” লিখিয়া স্বগ্রীবের উপদেশের সহিত হন্থমানের কাৰ্য্যের সামঞ্জস্যরক্ষার চেষ্টা,করিম। ভাৰাৰ্থ পরিস্ফুট হুইবার दार्थ রামায়ণের রচনাকাল। প্রদান করুিয়াছেন । আধুনিক . 4&4 "তিলকটীকার” এই ব্যাখ্যা মহাত্মা তুলস্ট্র দাসের ভাষ্যরামায়ণের অনুরূপ। সেখানে शऔष यांश वणिक्लाप्इन, श्मान् षप्जइ yांब তাহাই করিয়া গিয়াছেন। যথা— “অতি সভাত কহ স্বন হজুমান । পুঞ্জয-যুগল বল-রূপ-নিধান । ধরি বটুরূপ দেখওৈঁ জাঈ । কহি স্বজান। জিয় সৈন বুঝাঈ । বিপ্ররূপ ধরি কপি তহ গল্পউ। মাখ নায় পুছত অস ভয়উ ।” বাল্মীকিবর্ণিত হনুমান এরূপ প্রকৃতির পাত্র ছিলেন না। তিনি কিজষ্ট ভিক্ষুরূপ ধারণ করিয়াছিলেন, তাহী ক্রমে পরিস্ফুট হুইয়াছে। ভিক্ষুর ভাষা-সংস্কৃতভাষা—ব্যবহার করিয়া, রামচন্দ্রের শ্রদ্ধা আকর্ষণে কাৰ্য্যসিদ্ধির আশায়, হনুমান মুগ্ৰীবের পরামর্শ অগ্রান্থ করিয়া, স্বেচ্ছামুসারে ভিক্ষুরূপ গ্রহণ করিয়াছিলেন। উত্তরকালে "ভিক্ষু” বলিতে বৌদ্ধধৰ্ম্মাবলম্বী “প্রাকৃত-তাপস” বুঝাইত ; তাছায়৷ প্রাকৃতভাষাই ব্যবহার করিতেন । এস্থলে সেই আধুনিক অর্থ গ্রহণ করিয়া, পুরাতন গ্রন্থের ব্যাখ্যা করিবার চেষ্টা পদে পদে ব্যর্থ হইয়া পড়িয়াছে। তিলকটীকায় এরূপ ব্যাখ্যাবিভ্রাটের অভাব নাই । ভিক্ষুশস্ব পাণিনিস্থত্রের নানা স্থানে উল্লিখিত। বৌদ্ধগণ ঐ শব্দের স্বষ্টি করেন नाहे ? <य5गिळू गाश्ङिा श्हेरठहे अश्न করিয়াছিলেন। পাণিনিস্থত্রে যে ভিক্ষুশৰ দেখিতে পাওয়া যায়, প্রসঙ্গক্রমে সেই ভিক্ষুগণের শিক্ষাদীক্ষারও কথঞ্চিৎ পরিচয় প্রাপ্ত ङ्७ब्राँ बांबू ।। ० সনাশংসভিক্ষ উঃ প২৷১৬৮৷ •, এই স্বৰামুসারে "ভিক্ষু”শষের ব্যুৎপত্তি