পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(అ8 • f বঙ্গদর্শন। ौिंपिछे. श्हेब्राप्छ । गन्७थज्राब्रास्त्र ধাতুর উত্তর এবং আশংস ও ভিক্ষ এই দুইটি ধাতুর উত্তর "তাচ্ছল্যাৰ্থে” উ-প্রত্যয় হয়। তদমুসারে চিকাৰ, আশংস্ক ও ভিক্ষু শবের উৎপত্তি। সুত্রানুসারে ভিক্ষুশব্দের অর্থ— ভিক্ষাশীল । সুতরাং যে-কোন ভিক্ষণশীলকেই “ভিক্ষু" বলা যাইতে পারে। অন্যান্ত স্বত্র না থাকিলে, এই সিদ্ধান্তই প্রবল হইত। কিন্তু অন্ত স্থত্রে ভিক্ষুর পরিচয় থাকায়, ভিক্ষুকমাত্রকেই “ভিক্ষু” বলা যায় না। পাঞ্চাশৰ্য্যশিলালিভ্যাং ভিক্ষুনটস্বত্রয়োঃ ॥৪৩৷১১০৷৷ পারাশৰ্য্যপ্রোক্ত ভিক্ষুস্বত্র এবং শিলালিপ্রোক্ত নটস্বত্র অধ্যয়ন করিয়া যাহারা বুৎপন্ন হইতেন, এই স্বত্রে তাহাদের কথাই खेख झुहेब्रांप्छ् । পারাশর্য্যের ন্যায় কৰ্ম্মনা-প্রোক্ত “ভিক্ষুসুত্র” এবং শিলালির দ্যায় কৃশাশ্ব প্রোক্ত “নটস্বত্র” প্রচলিত থাকায় কথা পরস্থত্রেই ব্যক্ত হইয়াছে । এই সকল প্রমাণে জানিতে পারা যায়,—সেকালের “ভিক্ষু” একশ্রেণীর অধ্যয়নশীল সন্ন্যাসী ; তাহারা ভিক্ষান্নে জীবনধারণ করিতেন বলিয়া, “ভিক্ষু”নামে কথিত । তাহার অর্থ—বিলাতী “ভ্যাগাবও” নহে। হনুমান রামলক্ষ্মণের নিকট ভিক্ষুর ছদ্মবেশে উপনীত হইয়া, ছদ্মবেশের মর্য্যাদlৰূক্ষার্থ সংস্কৃতভাষার কথোপকথন করিয়া, তাহারই পরিচয় প্রদান করিয়াছিলেন। ভিক্ষুগণের স্বতন্ত্র স্বত্র ছিল । সাধারণত ভিক্ষুগণের পক্ষে তাহার অধিক অধ্যয়নের প্রয়োজন হইত ন। হকুমানের কথোপকথনে তাহারও স্বাধিক শাস্ত্রীধ্যয়নের পরিচয় প্রাপ্ত হইয়া, রামচন্দ্র লক্ষ্মণকে বলিতে লাগিলেন— ৪র্থ বর্ষ, কীৰ্ত্তন। “নামৃখেদবিনীতস্ত নাযজুৰ্ব্বেদধারিণঃ। o নাসামবেদবিছুষঃ শক্যমেবং বিভাবিতুষ ॥” ৪৩,২৮n शिनि श८थएन दिनौङ झन मांहे, यखूरशर्तन ধারণ করেন নাই, সামবেদ জ্ঞাত হুন নাই, তাহার পক্ষে এরূপভাবে বাক্যোমচারণ করা: সম্ভব নহে । এই শ্লোকোক্ত "বিনীত"শব্দের ব্যাখ্যায় তিলকটীকাকায় “প্রাতিশাখ্যের” উল্লেখ করিরাছেন । “নুনং ব্যাকরণং কৃৎস্নমনেন বহুধা শ্ৰুতম্। বহু ব্যাহরতানেন ন কিঞ্চিদপশদিতস্ "৪৩২৯ ॥ রাম আরও বলিলেন,- এই ব্যক্তি নিশ্চয়ই বহু প্রকারে সমগ্র ব্যাকরণ অধ্যয়ন করিয়াছে ; অনেক কথোপকথনের মধ্যেও কিছুমাত্র অপশকা ব্যবহার করে নাই । এই বর্ণনায় সেকালের কথোপকথনে অপশবা পরিহার করিয়া, নিরবচ্ছিন্ন সংস্কৃতভাষা ব্যবহার করিতে পারা যে জনসমাজের শ্রদ্ধা-আকষণের উপায় বলিয়া পরিচিত ছিল, তাহারই প্রমাণ প্রাপ্ত হওয়া যায় । রামায়ণ সেই সমুন্নত শিক্ষাযুগের মহাকাব্য । এ বিষরে অধিক উদাহরণ উদ্ধৃত করা অনাবশুক । সেকালে কোন শ্রেণীর নরনারী কথোপকথনে কিরূপ ভাষা ব্যবহার করিত, তাহার প্রধান প্রমাণ--ভারতীয় নাট্যশাস্ত্র ৭ অধ্যাপক ওয়েবরূপ্রমুখ পাশ্চাত্য পণ্ডিতবর্গ ভারতীয় নাট্যসাহিণ্ড্যের প্রাচীনত্ব স্বীকার করিতে অসম্মত হইলেও, তাহাকে দ্বিসহস্ৰ বৎহরের পরকালবৰ্ত্তী বলিতে সাহস করেন নাই। প্রকৃত প্রস্তাৰে নটস্বত্র যে কত পুরাতন, পাণিনিহুত্রেই তাহার পরিচয় প্রাপ্ত হওয়া গিয়াছে। তথাশি তাহাকে মৃত্যশাস্ত্র বলিয়া ব্যাখ্যা . ཝ་རྡི་གཟ c5डेॉन्न