পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ সংখ্যা। ] कृ िश्ब्र नाहे ! नप्ले ७ नाप्लेषण छ নর্তক ও নৃত্যাগার নছে, তাহ সংস্কৃতজ্ঞभां८ब्रहें शैौ कांब्र कब्रिtदन । नांछेr*ांलांब्र নৃত্য হইত, নট নৃত্য করিত ; তথাপি নটের নাম “নর্তক” এবং নাট্যশালার নাম “নৃত্যাগৗর” বলা যায় না। নৃত্য অভিনয়ের অঙ্গীভূত ছিল। ভারতীয় নাট্যসাহিত্য কত পুরাতন, এস্থলে তাহার বিচারে প্রবৃত্ত হওয়া অনাবশুক। তাহা পুরাতন হউক বা আধুনিক হউক, তাছাতে সমাজচিত্র মুম্পষ্ট প্রতিবিম্বিত হইয়া রহিয়াছে। সুতরাং শ্ৰব্যকাব্য অপেক্ষ দৃশুকাব্য ঐতিহাসিকের * নিকট অধিক আদরের সামগ্ৰী । ভারতীয় দৃশুকাব্যের অধিকাংশ গ্ৰন্থই বিলুপ্ত হইয় গিয়াছে। যে সকল গ্রন্থের নাম সুপরিচিত, তাহারও সকল গ্রন্থ বর্তমান নাই ! একদা ভারতীয় নাট্যসাহিত্য যে কিরূপ বিপুলাকার ধারণ করিয়াছিল, অস্থাপি তাহার কথঞ্চিৎ আভাস প্রাপ্ত হওয়া যায়। সমগ্র নাট্যসাহিত্য *ক্লপক” ও “উপত্নপক” নামক ভাগদ্বয়ে বিভক্ত ছিল । আগে রূপক, তাহার পর উপরূপক, ভরত প্রণীত “নাট্যশাস্ত্রে” রূপকের পরিচয় প্রাপ্ত হওয়া যায়, উপ •রূপকের সন্ধান প্রাপ্ত হওরা যায় না । রূপক দশ শ্রেণীতে ও উপরূপক অষ্টাদশ শ্রেণীতে বিভক্ত ছিল । প্রত্যেক শ্রেণীতে ষে বহুগ্ৰন্থ বর্তমাম ছিল, তাহা অতিশয়োক্তি নছে। বহ গ্রন্থ না থাকিলে, শ্রেণীবিত্ত্বাগের প্রয়োজন উপস্থিত হইত না। এই সকল রূপক ও উপরূপকের নানা গ্রন্থ ৰঙ্গভাষার - অনুদিত কৰি, নাট্যকেলবিদ স্বনামখ্যাত প্রজ্যোক্ট্রিরজনাথ বঙ্গসাহিত্যের মর্যাদান্ধি রামায়ণের রচনাকাল । 8éፋ করিয়াছেন। তাছাতে সেকালের লোক, ব্যবহারের নানা ঐতিহাসিক প্রমাণ সৰ্ব্বসাধারণের গোচর হইয়াছে। কিন্তু সেকালে কোন' শ্রেণীর লোকে কথোপকথনে কিরূপ ভাষা ব্যবহার করিত, অনু দিত গ্রন্থে তাহার পরিচয় প্রাপ্ত হইবার সম্ভাবনা নাই। তজ্জন্ত মূলগ্রন্থের শরণাপন্ন । হওয়া আবখ্যক । তাহাতে কিরূপ প্রমাণ প্রাপ্ত হওরা যায় ? শ্ৰব্যকাব্য অধীত হইত ; দৃগকাব্য অধ্যয়নার্থ বিরচিত হইত না । তাছা নক্সনারীর সম্মুখে অভিনীত হইত। প্রত্যক্ষবৎ লোকব্যবহারের অভিনয় করিয়া, আনন্দের সঙ্গে শিক্ষাদান করাই নাট্যসাহিত্যের প্রধান উদ্দেশু। সুতরাং বে সকল ব্যবহার লোকসমাজে অপরিচিত ছিল, নাট্যাভিনয়ে পাত্রপাত্ৰীগণ সেরূপ ব্যবহার করিলে, অভিনয়ের উদ্দেশু নষ্ট হইবার কথা । नाई-, সাহিত্যের পাত্রপাত্ৰীগণ উত্তম ও অধম নামক দুই শ্রেণীতে বিভক্ত। উত্তম পাত্রের সংস্কৃতে, অধম পাত্রের প্রাকৃতভাষায় কথোপকথন করিবার প্রমাণ প্রাপ্ত হওয়া যায়। পাত্রীগণ সাধারণত প্রাকৃতভাষাই ব্যবহার করিতেন ; বিশেষ প্রয়োজনে সংস্কৃততাষাব্যবহারেরও নিয়ম ছিল । তাপসীগণ উত্তম পাত্রের স্তায় সংস্কৃতভাষাতেই কথোপকথন করিতেন। নাট্যসাহিত্যের এই রচনারীতি লোকব্যবহারের বিশিষ্ট প্রমাণ । রূপকে ংস্কৃতের বাহুল্য ; উপরূপকে প্রাকৃতের eावना । .झहे ८थर्मब्र 'नाशनाश्ङिा इहप्ति সাহিত্যযুগের রচনারীতির পরিচয় প্রদান করিতেছে। তাছাতে পুরাকালের কথোপ