পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. «ፃፅ ̇ রঙ্গদর্শন। 3ी७ब्रा याब्र । ऊष्ट्रॉब्रां चैडिशनिक डैषा णांछ कब्र गर्छद । . . . . "এক যুগে সরল স্কুললিতু ৰাক্যবিস্তাসের প্রভাৰ ; অন্ত যুগে আৰার নিরতিশয় দুরূহ আড়ম্বরপূর্ণ বচনাবলীর প্রান্তৰ্ভাৰ ;-ভারতীয় সংস্কৃতসাহিত্যে এরূপ দৃষ্টাস্তের অভাব নাই। এক যুগে রূপক অপেক্ষা সহজ বর্ণনার আধিক্য ; অন্য যুগে সকল বর্ণনার মধ্যেই রূপকের আতিশষ্য ;—ইহার প্রমাণও নিতান্ত দুর্লভ নহে। এক যুগে এক শব্দের একরূপ অর্থ ; অন্ত যুগে সেই শব্দের অন্তরূপ অর্থ ;– তাহারও নানারূপ পরিচর প্রাপ্ত হওয়া যায়। এই সকল পার্থক্য ব্যতীত, সংস্কৃতসাহিত্যে আরও একটি বিশেষ পার্থক্য লক্ষিত হইয়া থাকে। এক যুগে যে শব্দ কেবল বৈদিক সাহিত্যেই সীমাবদ্ধ ছিল, ভাষাসাহিত্যে वादन्नङ इझेऊ न ; अछ यूभं ऊाशंझे डांबीসাহিত্যে প্রচলিত দেখিতে পাওয়া যায়। এক যুগে যাহা ভাষাসাহিত্যে ব্যৱহৃত হইত, অন্য যুগে তাঙ্গর ব্যবহার বিলুপ্ত বা পরিবর্কিত श् वांद्र७ थभां* थांरॐ श्७घ्र शांञ्च । ब्रांभांब्रt१ এই সকল রচনারীতির পার্থক্যের অভাব নাই। পাণিনিস্থত্রের সহিত পরবর্তী বাৰ্ত্তিক ও ভায্যের সমালোচনা করিলে, বিভিন্ন সাহিত্যযুগের রচনারীতির বিবিধ পার্থক্য দেখিতে পাওয়া ৰায় ;- রামায়ণের সঙ্গে বাত্তিক, ভাষ্য ও পাণিনিস্থত্রের সমালোচনা করিলেও, সেইরূপ নানা পার্থক্য দৃষ্টপথে পতিত হয়। সেই সকল পার্থক্য বিচার করিতে পারিলে, রামারণ কোন সাহিত্যযুগের গ্রন্থ, डाहब आड़ान थाश्व रहेबांद्रगडादन আছে । ভাষাবিচার নিরতিশয় শ্রমসাধ্য [8ं बर्ग्, क्षमंड्ब !.. দুরূহ ব্যাপ্লার। তাহাতে হস্তক্ষেপ করিয়া সম্পূর্ণ কৃতকাৰ্য্য হইবার আশা করিতে পারি, না। যে-পরিমাণ অধ্যয়নলব্ধ অভিজ্ঞতা থাকিলে এই কাৰ্য্য সুসম্পন্ন হইতে পারে, তাহার অভাবে ইছাতে হস্তক্ষেপ করিলে, অনধিকারচর্চার অন্তায় অত্যাচারে মূল উদ্দেশু বিনষ্ট হইবারই আশঙ্কা উপস্থিত হয় ! রামায়ণের ভাষার বিশেষত্ব কি, তাহা স্থির করিতে হইলে, বহুবার রামায়ণের অাদ্যস্ত অধ্যয়ন করা আবশুক । প্রথম অধ্যয়নে তাহা প্রতিভাত না হইতে পারে ; ক্রমে তাহ সুস্পষ্ট প্রতিভাত হর। যাহা সৰ্ব্বাগ্রে দৃষ্টিপথে পতিত হয়, তাহ সচরাচর *আর্ষ প্রয়োগ”নামে স্বপরিচিত। রামারণে এই শ্রেণীর প্রয়োগের বাহুল্য দেখিতে পাওয়া যায়। আর্য প্ররোগের প্রচলিত্ত অর্থ—ঋষির প্রয়োগ । বাল্মীকি ভারতবর্ষের শেষ ঋষি হইলে, আর্যপ্রয়োগ-অবলম্বনে রচনাকালনির্ণয়ের চেষ্টা করা সুইজ झद्देऊ । কিন্তু বাল্মীকির পরেও ঋষিলিখিত গ্রন্থ রচিত হইয়াছিল ।

  • আর্ষ প্রয়োগ”নামে যাহা সচরাচর কথিত হইয়া থাকে, তাহা ঋষিমাত্রের পদমৰ্যাদাগত রচনারীতি হইলে, তদ্বারা রচনা, কাল নির্ণয় করা অসম্ভব । তদ্বারা কেবল এই পৰ্য্যস্ত ঘল যাইতে পারে,—এই গ্রন্থ সাধারণ লেখকের লেখনী প্রস্থত নহে ; ইহা ঋষি প্রণীত। কিন্তু যাহা সচরাচর “আর্যবলিয়া পরিচিত, তাহা কি কেবল ব্যক্তিগত রচনারীতি ? त्रीभावं যে সকল প্রয়োগ “আৰ্ষ প্রয়োগ” বলিয়া পরিচিত, তfহার আলোচনায় প্রবৃত্ত হইলে, རིགས་རྩེ་ সিদ্ধান্ত