পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

."একাদশ সংখ্যা । ] নবজীবনের অাদর্শ । gaso कब्रिटङहे कुश्८ष। यछोप्कब्र गाहमा ग,ि ত্যাগ করিয়া শ-স্বর সাহায্য গ্রহণ করিলেই বে সভ্য উপাসনা হয়, তাহী নহে । শব্দ যখন বন্ধ্যাপুত্ৰৰৎ বা আকাশকুম্মবৎ কল্পনামাত্রকে নির্দেশ করে না, কিন্তু প্রকৃতবস্তু নির্দেশ করে, শব্দ-উচ্চারণে যখন বস্তু জ্ঞান উজ্জল হইয়৷ উঠে,—তখনই শব্দ সত্য ও সেইসত্য-শব-সাহায্যে সত্য উপাসনা সম্ভৰ হয় । কিন্তু স্ৰন্থসম্বন্ধিনী ধারণাকে সত্যেপেত ও বস্তুতন্ত্র করিতে গেলে, স্বষ্টিপ্রক্রিয়ার মূলতত্ত্ব সকল আপনার জ্ঞান ও বুদ্ধির আয়ত্তাধীন করা আবশ্ব ক হয় এবং তখন জ ডুৰিঙ্গানের -আলোচনা ধৰ্ম্মসাধনের অঙ্গীভূত হইয়া যায়। স্থষ্টি তত্বের আলোচনা ব্যতিরেকে স্রষ্টার সত্যজ্ঞান লাভ করা যেমন অসম্ভব, সেইরূপ জনসমাজের প্রকৃতি ও বিবৰ্ত্তনের মুখ্যতত্ত্বসকলের কিছুমাৰ জ্ঞান লাত না করিলে, টশ্বরকে faux sco-Moral Governor রূপ্লে –সত্যভাবে ধ্যান করা সম্ভব হয় না । প্রখর ধে দণ্ডধারী ধৰ্ম্মরাজ হইয়া জনসমাজের পরিবর্তনশীল বিধিব্যবস্থার মধ্য দিয়াই আপনার সনাতন অনুশাসনসকল যুগে যুগে, প্রবর্তিত করিয়া ধৰ্ম্মকে সংবদ্ধিত ও সুধৰ্ম্মকে নিরস্ত করিতেছেন, সমাজতত্বের সম্যক্ আলোচনা ব্যতিরেকে এই জ্ঞান কদাপি পরিস্ফুট, কদাপি সন্থ্য, কদাপি বস্তুতন্ত্র হইতে পারে না । এইজন্ত সমাজ বিজ্ঞান ও নীতিবিজ্ঞানের আলোচনা ধৰ্ম্মসাধনের অঙ্গ হইয় দাড়ায়। সেইরূপ সৌন্দৰ্য্যব্যক্ত কলাবিজ্ঞানের সম্যক্ আলো

  • 5म!। ৰাতিরেকে, কি জড় প্রকৃত্তিতে, কি মানব

সমাজে, হাত, অস্তৃত্ব, করণ, রৌদ্র প্রভৃতি Vo রণের মধ্যে,—নিখিলরলামৃতমূর্তিরূপে বিৰিনিয়ত আপনার অরূপ রূপমাধুরী বিচিত্র জগংরঙ্গমঞ্চে প্রকট করিয়া, জীঞ্চের সঙ্গে অপুৰ্ব্বনিগুঢ় রসলীলায় নিযুক্ত রহিয়াছেন,—সেই সুন্দরের সত্যধ্যান এবং বস্তুগত সম্ভোগ কদাপি সম্ভব নহে। এইজন্ত রসতত্বমাত্রই ভক্তিতত্ত্বের অন্তভূ ত হইয় পড়ে । এবংgএই সকল কারণেই বর্তমানের যুগধৰ্ম্ম প্রাচীনযুগের সাধনচক্রের সঙ্কীর্ণ নেমিরেখা পরিত্যাগ করিয়া, নিখিল জ্ঞান, নিখিল তত্ত্ব, নিখিল কৰ্ম্ম, নিখিল রসকে অধিকার করিয়া, সত্যং শিবং সুন্দরং”কে সকলের মধ্যে প্রত্যক্ষ, সকলের মধ্যে প্রতিষ্ঠা, সকলের মধ্যে সম্ভোগ করিবার জন্ত কৃতসঙ্কল্প হইয়া ৰিশ্বসাধনাত্রত গ্রহণ করিয়াছে । বৰ্ত্তমান যুগের বৈজ্ঞানিক ও দার্শনিক প্রসঙ্গের বহুল প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে এইরূপে ধৰ্ম্মের আদর্শও অনিবাৰ্য্যরূপে পরিবর্তিত, পরিবন্ধিত, ফুটতর, গভীরতর, প্রশস্ততর ও উন্নততর হইয়া উঠিয়াছে । এই উন্নতধৰ্ম্ম সাধন করিতে যাইয় পদে পদে আমাদিগকে বিজ্ঞান-দর্শনের সাহায্য গ্রহণ করিতে হয় ; না করিলে, ইহার জটিল সমস্তাসকলের সত্যসিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া একেবারে অসম্ভব হইয়া,উঠে। বর্তমান যুগের ধৰ্ম্মকে আর কেবল কিংবদস্তির ভিত্তির উপরে প্রতিষ্ঠিত রাখা সম্ভব নহে । বর্তমানের ধৰ্ম্মের আদর্শে ও সাধনে, মানবসমাজের পূৰ্ব্বসঞ্চিত “আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞতার বিবরণীরূপে শাস্ত্ৰসকল সম্যকভাবে সন্মানিত হইৰে गङा, किरु अबस्त्र बनिब चैत्र श्रृशेख्