૭૭8 হয়, তবে কি আন্দোলনের দ্বারাতেই তাস্থা সফল হইবে ? যে ছধের মধ্যে মাখন আছে, সেই ছধে আন্দোলন করিলে মাখন উঠিয়া পড়ে ; কিন্তু মাথনের দুধ রহিল গোয়ালবাড়ীতে, আর আমি আমার ঘরের জলে অহরহ আন্দোলন করিতে রহিলাম, ইহাতেও কি মাখন জুটবে? যাহারা পুথিপন্থী, তাহারা বুক ফুলাইয়া বলিবেন—আমরা ত কোনোরূপ সুযোগ চাই না, আমরা স্তায্য অধিকার চাই । আচ্ছা, সেই কথাই ভাল। মনে কর, তোমার সম্পত্তি যদি তামাদি হইয়া থাকে, তাহা হইলে ভাব্যস্বত্বও যে দখলিকারের মন জোগাইয়া উদ্ধারের চেষ্টা করিতে হয় । গবমেণ্ট ৰলিতে ত একটা লোহার কল বোঝায় না । তাহার পশ্চাতে যে রক্তমাংসের মামুব আছে —র্তাহারা যে নুনাধিকপরিমাণে ষড়রিপুয় বশীভূত। র্তাহার রাগদ্বেষের হাত এড়াইয়। একেবারে জীবন্মুক্ত হইয়া এদেশে আসেন নাই । তাহারা অন্তায় করিতে প্রবৃত্ত হইলে তাহা হাতে-হাতে ধরাইয়া দেওয়াই বে অন্তায়সংশোধনের সুন্দয় উপায়, এমন কথা কেহ বলিবেন না। এমন কি, যেখানে জাইনের তর্ক ধরিয়াই কাজ হর, সেই আদালতেও উকিল শুদ্ধমাত্র তর্কের জোর ফলাইতে সাহস করেন না, জজের মন বুঝিয়া অনেকসময় ভাল তর্কও তাহাকে পরিত্যাগ করিতে হয়, অনেকসময় বিচারকের কাছে মৌখিক পরাভব স্বীকারও করিতে হয়— তাহার কারণ, জজ তু আইনের পুথিমাত্র नएश्न, उिनि गऔर भश्वा । बिनि अॅहिन প্রয়োগ করিবেন, তাহার সম্বন্ধে যদি এত . कैंक्रांहेब्र চলিতে হয়, যিনি আইন স্থষ্টি করি বদর্শন। [ ৪র্থ বর্ষ, চৈত্র। বেল, তাহার মনুষ্যস্বভাবের প্রতি কি একেবারে দৃকপাত করাও প্রয়োজন হইবে না ? কিন্তু আমাদের যে কি অবস্থা, কি উদ্দেশু এবং কি উপায়, তাহ আমরা স্পষ্ট করিয়া ভাবিয়া দেখি না । যুদ্ধে যেমন জয়লাভটাই মুখ্য লক্ষ্য, পলিটিক্সে সেইরূপ উrদশুসিদ্ধিটাই যে প্রধান লক্ষ্য, তাহা যদিবা অমিয়া মুখে বলি, তবু মনের মধ্যে সে কথাটাকে আমল দিই না । মনে করি, আমাদের পোলিটিকাল কর্তব্যক্ষেত্ৰ যেন স্কুলবালকের ডিবেটিং ক্লাব- গবমেণ্ট, যেন আমাদের সহপাঠী প্রতিযোগী ছাত্র, যেন জবাব দিতে পারিলেই আমাদের জি ত হইল। শাস্ত্রমতে চিকিৎসা অতি সুন্দর হইয়াও যেরূপ রোগী মরে, আমাদেয় এখানেও বক্তৃত অতি क्रम९कांब्र श्ब्रां७ कॉर्मी नहे झ्ग्र, ऐशब्र झूडेांड প্রত্যহ দেখিতেছি। মনে করিয়াছিলাম, আমিও আজ ডিবেটিংক্লাবে দাড়াইয়া বাহবা লইব ;--- যুরোপের নানা ইতিহাস হইতে উদ্ধার করির দেখাইব যে, জাতীয়মিলন ও সাহিত্যের এক ভাষা পরম্পর পরম্পরকে আশ্রয় পদক দেশের ঐক্যচেষ্টাকে সফল করিয়া তোলে। গ্রাম আপনার সঙ্কীর্ণ ব্যবহারের জন্ত মৈমন স্বভাবতই আপন সঙ্কীর্ণ উপভাষাকে গড়িরা তোলে, দেশ ভেম্বনি আপন বৃহৎ ব্যবহারের জন্য আপন সাহিত্যভাষাকে স্বভাবতই গড়িয়া তুলিতে থাকে। এক ফুটাব হইতে আর এক কুটীরে, এমন কি, এক পল্লি হইতে আর এক পল্লিতে যাইবার জন্য রাজপথেৰু প্রয়োজন না হইতে পারে—সেখানে মেঠো রাপ্ত, পদচিহ্ণিত পথই “ যথেষ্ট?—কিন্তু
