পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৬৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বাদশ সংখ্যা। ] বেখানে ব্যাপক বাণিজ্যের বিস্কার আরম্ভ হইয়াছে, যেখানে দেশ হইতে দেশান্তরে, &ांभ श्हे८ङ नशं८द्र यांहेबांब्र ७धं८घ्रांछम घछिস্বাছে, সেখানে পাক-রাস্তা, বড়-রাস্ত তৈরি না হইয়া থাকিতে পারে না । চাষাপাড়ায় বেড়। তুলিয়া-দিয়া পল্পিৰাসৗদিগকে এই পাকা রাস্তার ব্যবহার হইতে নিরস্ত করিলে তাছাদের দুইবেলার ঘোরে। কাজ, মেঠে প্রয়োজন ষে একপ্রকার চলিয়া না যায়, তাহী নহে ; কিন্তু দিনে দিনে চাষ। বিষম চাষ এবং পল্লি ঘোরতর পল্লি হইয়া উঠিতে থাকে ৷ fবলাতে দেখিতে পাই, কারখানার মজুরদিগকে • শিক্ষিত সাধারণের সহিত সমান উল্পতির অধিকারী করিবার জন্ত নানাপ্রকার শিক্ষার আয়োজন চলিতে ছে। যদি তাহাদিগকে ॐखाझl 8 श्र°ऊाषाब्र जीभाब्र भcथाझे बक করিয়া রাখা হইত, তবে সুবিধার দোহাই দিয়া মস্ত একট। অমুবিধাকেই খাড়া করিয়া ভোল৷ श्इड ন ? একটা ভাষার জায়গায় চারটে ভাষা ? কিন্তু এককেই যদি ত্যাগ করিতে হয়, তবে চারটেই বা কেন ? চল্লিশ-ষ্ট্ৰছ পৰা নয় কেন ? কেবলমাত্র চায় গুণ সুবিধায়'সস্তুষ্ট না থাকিয়৷ চল্লিশগুণ মুবিধাই বা ছাড়া যায় কেন ? ঐযুক্ত উপেন্দ্রকিশোর রায় গেধুরী মহাশয়ের প্রণীত “স্ক্লোলের কথা” নামক একটি স্বন্দর সচিত্র বই বাহির হইয়াছে। পাঠকের সেই গ্রন্থে একটি কিভূতকিমাকার জন্তুর বিবরণ পাঠ করিয়া দেখিৰেন, বৈজ্ঞা -লকের তাছার নাম রাখিয়াছেন ষ্টাইগোসরাস । প্রকৃতি তাহাকে লইয়া এক অদ্ভুত *ञौच। `द्विन्[fइएणन । खशत्र cनशंभय সফলভার সদুপায়। \లీ(t হইতে প্রমাণ হইয়াছে, তাহার মাথায় যেমূন । একটা মস্তিষ্ক ছিল, তেমনি তাহার কাটদেশেও একটা মস্তিষ্ক ছিল। তাছার উত্তমাঙ্গে এবং অধমাঙ্গে ভিন্ন ভিন্ন মস্তিষ্ক স্থাপন করিয়া এই জীবটির ল্যাঞ্জার দিকে অথবা মুড়ার দিকে যে বিশেষ একটা অসাধারণ সুবিধা হইয়াছিল, তাহা মনে করি না । প্রকৃতি এই সমস্ত খেয়াল এখনকার দিমে একেবারেই পরিত্যাগ করিয়াছেন । এখন জীবলোকে এক মস্তিক্ষেই তিনি ল্যাজামুড়া উভয়কেই চালনা করিয়া দিব্য সস্তুষ্ট আছেন । কিন্তু আমাদের কমিটির বিশ্বকৰ্ম্ম। আমাদের নিম্ন অঙ্গের জন্ত স্বতন্ত্র মস্তিষ্ক যোজনা করিয়া আমাদিগকে আধুনিক জীবশ্রেণীর বাহিরে ফেলিবার চেষ্টায় আছেন। এরূপ অনাবশুক অমিতাচার আধুনিক কালের প্রকৃতিবিরুদ্ধ বলিয়৷ নান পুথিগত প্রমাণ সংগ্রহের চেষ্টা করিতে ছিলাম । ● কিন্তু পরক্ষণেই মনে হইল, কমিটিতে যে পাচজন যোগ্যলোক বসিয়াছিলেন, এমনতর ইস্কুলমাষ্টারি করিয়া তাহদের বুদ্ধিবিস্তাকে অপমান করিব কোন সাহসে । পেড়লার্সাহেব শিক্ষাবিভাগের কৰ্ত্তা, তাহাকে বিদ্যালয়ের ছাত্রের মত উপদেশ দেওয়া আবশুক হইলেও তাহ অশিষ্টত। হইত। অনরেবল কৃষ্ণগোবিন্দ গুপ্ত মহাশয়কে সিভিলসর্ভিসে প্রবেশ করিবার জন্ত যে-পরিমাণ বিদ্যা আয়ত্ত করিতে হইয়াছে, তাহার কৰ্ম্মের পক্ষে তাছার অধিকাংশই অত্যাবগুক নছে—তবু গৰমেন্ট ব্যাবসায়িক প্রয়োজনের চেয়েও অনেক বেশি বিম্ভ" গুপ্তমহাশয়ের নিকট জোর কষ্কিন্ধ৷ দাবি করিয়াং