পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ుe হয়। কাণ্টের এই কুক্কহ কথাটা খুব সহজ ভাষায় মোটামুটি বলিয়া বুঝানো যাইতে পারে এইরূপে : - একই অভিন্ন ব্যক্তি দর্শন अिबर ख्नि, डेङब कारोबैई कड़ा। इभ দেখিবার সময় যে ব্যক্তি চক্ষুৰ আলোকে শাখাপত্র-ফলফুল , সংযোজনা করিয়া বৃক্ষের মূৰ্ত্তি সংগঠন করে, বৃক্ষ ভাবিবার সময়েও সেই ব্যক্তি মানসিক আলোকে শাখাপত্রফলস্কুল সংযোজনা করিয়া কৃক্ষের ভাব সংগঠন করে। সংযোজনা-কাৰ্য্য দুইস্তলেই সমান •চলে ; ভাবনা-কার্য্যেও , যেমন চলে—দশনকার্য্যেও তেমনি চলে। কাজেই বলিতে হয় যে, সংযোজনা-কাৰ্য্য synthesis জ্ঞানের 'একটি মৌলিক প্রক্রিয়া । সংযোজন৷ মস্ত একটা টানা-জাল। সেই টানা-জালে কালের এক মুহুর্তের সঙ্গে আর-আর মুহূৰ্ত্তের এবং আকাশের এক দেশের সঙ্গে আর আরি দেশের যোগ বাধা হইয়া পড়িতেছে নিত্যনিয়ত। সেই মহাবিস্তীর্ণ যোগ-রশ্মি জীলের কেন্দ্রস্থানে অধিষ্ঠান করিতেছে সাংবিত ঐক্যের জ্যোতিৰ্ম্মণ্ডল । আর, সাংবিত ঐক্য ঐ মহাবিস্তীর্ণ যোগজীলের কেন্দ্রাধিষ্ঠিত বলিয়া কাণ্ট সাংবিত ঐক্যের বিশেষণ দিয়াছেন যোগাত্মক । ফলেও দেখিতে পাওয়া যায় যে, যোজন-ক্রিয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সংৰিতের ঐক্য আমাদের জ্ঞানের উপলব্ধি-গোচর হয়। গায়ক যখন স্বরপরম্পর সংযোজনা করিয়া १iोंन कटब, তখনই আপনাকে গায়করূপে সাক্ষৎ উপলব্ধি করে । আমরা যখন আলোক রশ্মিযোগে শাখাপত্র-ফলফুল সংযোজনা করিয়া বৃক্ষ দর্শন করি, তখনই আমরা বৃক্ষের দ্রষ্টারূপে আপনাকে সাক্ষাৎ উপলব্ধি করি । বঙ্গদর্শন । [ ৪র্থ বর্ষ, বৈশাখ যখন আমরা মনোমধ্যে শাখাপত্র-ফলফুল ংযোজনা করির বৃক্ষের একটা ভাৰ দাড় করাইতে চেষ্টা করি, তখন আমরা বৃক্ষের মস্তারূপে আপনাকে সাক্ষাৎ উপলব্ধি করিJ যখন আমরা বৃক্ষের দৃপ্তমূৰ্ত্তিতে বৃক্ষের মানসিক ভাব সংযোজিত করিয়া বা অধ্যারোপিত করিয়া উভয়ের ঐক্য অবধারণ করি, তথন আমরা আপনাকে বোদ্ধারূপে সাক্ষাৎ উপলব্ধি করি। স্বযুপ্তিকালে যখন আমরা সংযোজনার জাল গুটাইয়া-লইয়া ও-সকল কিছুই করি ন—তখন আমরা আপনাকে কোনো-কিছু রূপেই উপলব্ধি করি না। প্রথমে কান্ট, সাক্ষাৎ উপলব্ধি এবং ভাবনার মধ্যে প্রভেদের স্বচনা করিয়াছেন এই বলিয়া যে, সাক্ষাৎ উপলব্ধি ব্যতিরেকে ভাবনা ফাকা-ভাবনা ব্যতিরেকে সাক্ষাৎ উপলব্ধি অন্ধ । তাহীর পরে ভাবনা এবং সাক্ষাৎ উপলব্ধি ছুইকে সংবিতের যোগাত্মক ঐক্যস্থৰে বাধিয়া অভেদ-জ্ঞানের গোড়া’র কথাটি ইঙ্গিতচ্ছলে বাক্ত করিয়াছেন। কান্টের ভিতরকার কথা এই যে, পূর্ণাঙ্গ জ্ঞান তাহাকেই বলা যাইতে পারে, যাহাতে ভাবনা এবং সাক্ষাং উপলব্ধি পরস্পরের সহিত একীভূত। অর্থাৎ যেখানে ভাবনাও যা এবং সাক্ষাৎ উপলব্ধিও ত, একই। এইরূপ পূর্ণাঙ্গ । জ্ঞানের নাম দিয়াছেন কান্ট, Intellectual intuition 變 • কাণ্ট বলেন “And yet thi अशीं९ "সাংবিত সংযোজনা ) nced not be a principle for cycry possible understanding, but only for that which ‘gives nothing manifold through