হইয়া গেল। সে খুড়ার বাড়ীতে ফিরিয়া অকারণে শৈলজার গলা জড়াইয়া ধরিল, শৈলর মেয়ে উমিকে কোলে তুলিয়। বক্ষের উপর সবেগে পীড়ন করিয়া শিশুর ভাষায় তাছার সহিত যা-ত বকিয়া যাইতে লাগিল। সন্ধ্যাৰেলাকার রায়ার কাজে যোগ দিৰার জন্ত সে স্নান্নাঘরে গিয়া উপস্থিত হইল । হরিভাৰিনী কছিলেন, “আজি সমস্তদিন খাটিয়াছ, যাও একটু বিশ্রাম করগে !” কমলা কহিল, “না, আমার কিছুই শ্ৰাপ্তিবুেধি হইতেছে না— খুড়ামশায় আমার হাতের কপির-ডালনা খাইতে চাহিয়াছিলেন, অামি আজ রাধিব ।” পরদিন কমলার নুতন বাসায় শৈলর চড়িভাতির নিমন্ত্রণ হইল। বিপিন আহা রাস্তুে আপিসে গেলে পর শৈল নিমন্ত্রণরক্ষা করিতে গেল । কমলার অনুরোধে খুঁড়া সেদিন সোমবারের ইস্কুল কামাই করিয়াছিলেন । দুইজনে মিলিয়া নিমগাছতলার রাষ্ট্ৰ চড়াইয়া দিয়াছেন, উমেশ সহায়কাৰ্য্যে दाख श्हेब्रो ब्रश्ञ्चिारश् । রান্না ও আছার হইয় গেলে পর খুড়া ঘরের মধ্যে গিম৷ মধ্যাহ্বনিদ্রায় প্রবৃত্ত रुहेरणनू ५यश् छ्हें नषैौरऊ मिभशां८झग्न हांब्रांद्र বুলিয়। তাহাজের সেই চিরদিনের আলোচনায় নিৰিষ্ট হইল। এই গল্পগুলির সহিত মিশিয়া कभणांब्र काँप्इ ७झे नौब्र उँौब्र, ५ोहे नैरङब्र রেীজ, এই গাছের ছায় বড় অপরূপ হইয়া উঠিল,—ঐ মেঘশূন্ত নীলাকাশেৰুৰত মৃদুর উচ্চে রেখার মত ছইখ৷ চিল ভাসিতেছে, কমলার বজোৰাসী একটা উদেগুহার ‘V cनौकांकृबेि । ছিল তাহাতে, কমলার হৃদয় আনন্দে পরিপূর্ণ 8ר . জাকাঙ্ক, ততদূরেই উধাও হইয়া উড়িয়া গেল । বেলা যাইতে লা যাইতেই শৈল ব্যস্ত হুইয়া উঠিল । তাঁহার স্বামী আপিস হইতে আসিবে কমলা কহিল, “একদিনে কি ভাই তোমার নিয়ম ভাঙিবার জো নাই ?” শৈল ভাছার কোনো উত্তর না দিয়া একটুখানি হাসিয়া কমলার চিবুক ধরিয়া নাড়া দিল—-এবং বাংলার মধ্যে প্রবেশ করিয়া তাহার পিতার ঘুম ভাঙাইয়া কহিল, “বাবা,আমি বাড়ী যুইতেছি।” . কমলাকে খুড়া কহিলেন, “ম, তুমিও চল!” 酸 কমলা কছিল, “না, আমার কাজ বাকি আছে, আমি সন্ধ্যার পরে যাইব ।” খুড়া তাহার পুরাতন চাকরকে ও* উমেশকে কমলার কাছে রাখিয়া শৈলকে বাড়ী পৌছাইয়া দিতে গেলেন, সেখানে তাহার কিছু কাজ ছিল— কছিলেন, “আমার ফিরিতে বেশি বিলম্ব হইবে না ।” কমলা যখন তাহার ঘর-গোছানোর কাজ শেষ করিল, তখনো স্বৰ্য্য অস্ত ষায় নাই। লে মাথায়-গায়ে একটা র্যাপার জড়াইয়া নিম্নগাছের তলায় আসিয়া বসিল। দূরে ওপারে cयषांप्न बफ़-बड़ cश्राप्न-छ्हे-ङिन cनोकांब्र মাস্তল অগ্নিধর্ণ আকাশের গায়ে কালে আঁচড় । কাটিয়া ধাড়াইয়া ছিল,তাহারই পশ্চাতের উচু পাড়ির আড়ালে স্বৰ্য্য নামিয়া গেল। সম্মুখের স্বদুরবিস্তৃত উদার দৃষ্ঠের উপর দিনাত্ত্বের ৰে করুণ আভাটি মূচ্ছিত হুইয়া পড়িল, তাহ কমলার অণ্ডরের মধ্যে প্রবেশ কৃদ্ধিয় তাহার সমস্ত মনের ভাবক্ষে রাঙাইয় ফুলিল।
