পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবম সংখ্যা । ] ছুটি বালকের ব্যবহার ; ননানপুরের বননী-কাস্তারের দৃপ্ত ; চিত্ৰলেখার হস্তে সরস্বতী, যশোদা, সীতা প্রভৃতির চিত্র ;– নৌকায় চড়িয়া প্রমোদপুরে গমন ; প্রমোদপুরের চটুল, বিলাসী অধিবাসিগণ ও সভার রঙ্গময় নৃত্যগীত – বিষাদপুরের তালবেতাল, পোতনী মাসী, বীভৎস অরণ্য ;—বিষাদপুরের বিড়ালের খঞ্জনী বাজান , কাকাতুয়ার ‘টাকুটাকু আহারে ‘কালো যেন লোহা’ রসন নড়ান, হাড়গিলার থলিয়া ঝুলান – বিষাদপুরের হাহ-হুহু গন্ধৰ্ব্ব, জাড্য মন্ত্রী, অন্ধকার-সভা ; রসাতলের গভীর অন্ধকারে ভৈরব কাপালিক, কালীপূজা, শ্মশান, উল্কামুখী,বড়াইবুড়ী প্রভৃতি ;–সমরপ্রয়াণে যুদ্ধের বর্ণনা ; মৈত্রদেবের ‘বন্ধনপাশ ত্যাগ করা ; দুর্ভিক্ষের অগ্নিবাণবৃষ্টি, বাণে বাণে কাটাকাটি ; এবং অবশেষে শাস্তিপ্রয়াণের তপোগিরি, শ্রেয়, শ্রেয়ঃপথ, স্বর্ণবেত্ৰহস্তে স্বসঙ্গ ; গিরিশিরে দাড়াইয়া ঋষিদলের স্তবগান— সৰ্ব্বত্রই আমাদের স্বদেশী প্রাকৃতিক দৃপ্ত, দেশী ৰিচিত্র রূপকথা ও কাহিনী, আমাদের পরিচিত তান্ত্রিক-সাধনার ভীষণতা, দেশী ছবি, দেশী রামায়ণ-পুরাণের যুদ্ধবর্ণন এবং আমাদের স্বদেশী ধৰ্ম্মশাস্ত্রের কথা আমাদের মনে পড়িয় যায়। ইহার অধ্যাত্মতত্ত্বটিও আমাদের স্বদেশী । এই-ই স্বপ্নপ্রয়াণের শক্তির অন্যতম মুলকারণ। স্বল্পপ্রয়াণের এই দৃঢ়, জলস্ত, স্বদেশী ভাবটির কাছে বাংলার অন্যান্য কাৰ্য নিক্সেৰু—কারণ, একে ত বিদেশী छांप्रब्र-अश्रुञ१ किङ्करठहे cमनै उीरवद्र मठ ফুর্ভি পাইতে পারে না . ভার পয়ে আবার || 8వఫె স্বপ্নপ্রয়াণের মত বাস্তবায়ুভূতি, ভাষায় এমন সম্পূর্ণ অধিকার কোনো কাব্যেই দেখা যায় না। তবেই দেখিতে পাই, স্বপ্নপ্রয়াণ कानाथानि निडास्त्र झुक्नु । यहे झुम्लाङ्ग्न बांश्। অন্যতম প্রধান কারণ, এখন उशिरउहे অবতীর্ণ হওয়া যাউক । অনেকেই কোন একটা বিষয়ে কাব্য লিখিতে হইবে, অন্যকে নিজের শক্তি দেখাইতে হইবে —এইজন্য কাব্য লিখিবার একটা বিষয় অমুসন্ধান করিতে নামিয়া *रज्जन । हेंशन्त्र कण ७हे इब्र cष, র্যtহারা ভাগ্যক্রমে নিজের শক্তির উপৰোগী বিষয় পাইয়া যান, তাহদের যা-ছোকৃ-কিছুএকটা দাড়ায় ; কিন্তু র্যাহারা তাহা না পান, ॐाशबा ७मिकू-७निद् कब्रिब्रः ७कछै। भूक्ल বিশৃঙ্খলন্ধপে আত্মপ্রকাশ করিতে থাকেন। কিন্তু সেই কবি কোথায়, যিনি নিজের একটি আননো সৰ্ব্বাগ্রে বিভোর হইয়া, ভরপুর হইয়। আর চুপ করিয়া থাকিতে না পারিয়া গাহিয়া উঠিয়াছেন ? এইরূপ কবিগণ বখন কবিতা লিখিতে থাকেন, তখন ইহাদের কোন লোকের কথা মনে থাকে না, যশ মনে থাকে না,—মনে, সকলের উৰ্দ্ধে জাগিয়া থাকে—আনন্দের জ্যোতিৰ্ম্ময় গিরিচূড়। এবং তাহারি পাদমূলে তাহারি স্তৰগীতচ্ছন্দে মনের সমস্ত শক্তি হিল্লোলিত হইয়া নৃত্য করিয়া বেড়াইতে থাকে । এইরূপ ফাৰের্য পাঠকের একটি স্বদুর, আপনাতেআপনি-বিলসিত আনন্দের আভাস পাইয়া ধন্ত মানিয়া ষায়। আমরা স্বপ্নপ্রয়াণে এইরূপ আনন্দের আভাস পাইয়াছি। যে অধ্যাঞ্চজীবনের বিবৃতি স্বপ্নপ্রয়াণে দেখা