X 88 দুই অর্থই সঙ্গত হয় । অর্থাৎ প্রকর্ষ এবং विङखन्दश्शठ, छ्हे दूक्षाहे८ङ भारब्र । ऊांश ঠিক নহে-প্রকর্ষই বুঝায়, সেই প্রকর্ষ একজনের সম্বন্ধেও বুঝাইতে পারে, ভিন্ন ভিন্ন লোকের সম্বন্ধেও বুঝাইতে পারে, সুতরাং উভয়বিধ প্রয়োগের মধ্যে প্রকর্ষভাবই সাধারণ । * সাহিত্য। চৈত্র। মহাপুরুষ রাণীড়ে । এই মহাত্মার জীবনী প্রকাশ ਵਿ। সাহিত্য আমাদের কৃতজ্ঞতাভাজন - श्हेबांtइन । বাঙালী. স্বাভাবিক-ক্ষুদ্রতাবশত সাধারণত অল্পপ্রদেশীয়দের প্রতি অবজ্ঞাপরায়ণ । দুর্ভাগ্যবশত বর্তমানকালে যে কয়েকজন বাঙালী কৰ্ম্মক্ষেত্রে কৃতিত্ব প্রদর্শন করিতেছেন, তাহারা সকলেই মুখ্যভালে রাষ্ট্রতন্ত্ৰ লইয়াই ব্যাপৃত। এই কারণে রাষ্ট্রতন্ত্রিগণকেই আমাদের নব্যশিক্ষিত সম্প্রদায় কৰ্ম্মীর আদর্শ করিয়া লইয়াছেন। সভাস্থলকেই তাহার প্রধান কৰ্ম্মক্ষেত্র এবং ইংরাজি ভাষায় বাগ্মিতাকেই তাছার জীবনের প্রধান উদ্যোগ বলিয়া গণ্য করিয়াছেন। বঙ্গেভরবাসী শিক্ষিতবর্গের ইংরাজি লাক্যপ্রবাহ ও উচ্চারণের সহিত র্তাহদের স্বপ্রদেশীয় অাদর্শের তুলনা করিয়া তাহার। গৰ্ব্ব অনুভব করেন ও মনে করেন, বাংলাদেশ তারতবর্ষের অন্ত সকল বিভাগ অপেক্ষ সকলপ্রকারে সার্থকতা লাভ করিয়াছে। বাঙালী নবাবঙ্গের এই সঙ্কীর্ণ আদশকে আঘাত করিয়া নষ্ট করিবার সময় উপস্থিত হইয়াছে। আমাদের ক্ষুদ্র অভিমান আমাদিগকে প্রতিদিন পথভ্রষ্ট করিতেছে। মহারাষ্ট্ৰী মহাপুরুষ রাণীড়ের জীবনী যদি আমা. বঙ্গদর্শন । [ আষাঢ় । t দিগকে সচেতন করিতে না পারে, তর্ণে তাহাতে আমাদের ক্ষুদ্রতারই পরিচয় হইবে s এই মহাত্মার জীবনী আলোচনা করির আমাদের যদি অনুকরণের প্রবৃত্তি না জন্মেষ্ট্র তথাপি আমরা যেন নম্রতা শিক্ষা করি{ে পারি,—আমরা যেন স্বীকার করি, রাণাহঃ স্তায় সৰ্ব্বতোব্যাপী মহত্ত্বের আদর্শ আমাক বাংলা দেশে নাই। রাষ্ট্রতন্ত্রীয় ব্যাপঞ্জি রাণীড়ের উদ্যোগ তাহার দেশছিতল্প উদ্যমের একাংশমাত্র। রাষ্ট্ৰতন্ত্রে মহহা রামমোহন রারও হস্তক্ষেপ করিয়াছিজে কিন্তু তাহাই তাহার জীবনের একমাত্র ঘৃণা ছিল না। পরাধীন দেশে রাষ্ট্রতন্ত্র কোন ীি হৃদয়কে কখনই সম্পূর্ণ অধিকার কfন " পারে না । সেখানে তাহার চেষ্ট। অদ সীমাবদ্ধ এবং সকল সময় গৌরবজনক ন; ' ' রাণাড়ের মাহাত্ম্য,—ধৰ্ম্ম,সমাজ, লোকশি' রাষ্ট্রতন্ত্র,—সৰ্ব্বত্রই আপনাকে প্রচার ক ি ছিল। রামমোহন রায় যেমন সমস্ত লী’ বঙ্গকে আপন মহত্ত্বদীপ্তিতে বিকশিত করি! s ছিলেন,রাণাড়ে সেইরূপ সমস্ত নবমহারাষ্ট্র" সৰ্ব্বাঙ্গীনভাবে পরিপুষ্ট করিতেছিলেন। তি" নব্যমহারাষ্ট্রকে কেবল বাগ্মিতা, কে ' আবেদনকুশলতা, শিখাইতেছিলেন না, কি" তাহাকে মানুষ করিতেছিলেন। দেউ মহাশয় লিখিতেছেন, “স্বদেশের উন্নতিসাধধf যাবতীয় বিভিন্ন পন্থাই তাহার সর্বতো । প্রতিভাগুণে তিনি নিৰ্দ্ধারণ করিতে প! হইয়াছিলেন। তিনি বুঝিয়াছিলেন, { সমাজ, বাণিজ্য, শিল্পকলা, মাতৃভাষা f সাহিত্য, রাজনীতির চর্চ, রাজকীয় { { ব্যবস্থা, নিম্নসমাজে শিক্ষার প্রসার ཨ་ཧྥུ་
