পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্যাধি ও প্রতীকীর। निङांभश्रमब्र भश्मिा ग्रङ्ग१ कङ्गा धूवहे দরকার, কিন্তু সে কেবল নিজেকে মহিমা লাভে উত্তেজিত করিবার জন্য, ভিক্ষার দাবীকে উচ্চ সপ্তকে চড়াইবার জন্ত নহে। কিন্তু যে ব্যক্তি হতভাগা তাহার সকলি বিপরীত। যাহাই হোকৃ, পৃথিবীতে আমাদের একটা কিছু উপযোগিতা দেখাইতে হইলে । দরখাস্ত লিখিবার উপযোগিতা নহে-দরখাস্ত পাইবার। কিছু একটার জন্য পৃথিবীকে আমাদের দেউড়িতে উমেদারী করিতে হইবে তবে আমাদের মুখে অস্ফিালন শোভা পাইবে। রাষ্ট্রনীতিতে মহত্বলাভ আমাদের পক্ষে সৰ্ব্বপ্রকারে অসম্ভব । সেই পথেই অfমাদের সমস্ত মনকে যদি রাখি তবে পথের ভিক্ষুক হইয়াই আমাদের চিরটা কাল কাটিবে। ৰে শক্তির দ্বারা রাষ্ট্রীয় গৌরবের অধিকারী হওয়া যায় লে শক্তি আমাদের নাই, লাভ করিবার কোন অtশ{ও দেখি ন। কেবল ইংরাজকে অনুরোধ করিতেছি डिनि cश *tथांग्र शैक्लाई ब्रां श्रt८छ्न cमझे শাখাটাকে অনুগ্রহপূর্বক ছেদন করিতে থাকুন। সেই অনুরোধ ইংরাজ যেদিন পালন করিবে সে দিনের জন্য অপেক্ষা করিতে হইলে কালবিলম্ব হইবার আশঙ্কা আছে । যেখানে আমাদের অধিকার নাই সেখানে কখনো কপট করঘোড়ে কখনো কপট সিংহনাদে ধাবমান হওয়া বিড়ম্বন৷ সে কথা আমরা ক্রমেই অনুভব করিতেছি। বুঝিতেছি, নিজের চেষ্টার দ্বারা নিজের ऋयड अश्यांग्रेौ ऋादौ बांश किहू कब्रिब्र তুলিতে পারিব তাহাতেই আমাদের নিস্তার। যে জিনিষটা এবৎসর একজন কৃপা করিয়া ২৭ দিবে পাচ বৎসর বাদে অার একজন গালে कङ्ग भiब्रिग्रां कांक्लिग्नां लईएव, ८गü। यड दफ़ জিনিষ হোক আমাদিগকে এক ইঞ্চিও বড় করিতে পরিবে না । কোন বিষয়ে একটা কিছু করিয়া তুলিতে যদি চাই তবে উজান স্রোতে সাতার দিয়া তাহা পারিব না । কোথায় আমাদের বল, আমাদের প্রকৃতির স্বাভাবিক গতি কোন দিকে তাহ বাহির করিতে হুইবে । তাছ। বাহির করিতে হইলেই নিজেকে যথার্থরূপে চিনিয়া লইতে হইবে । হতাশ ব্যক্তিরা বলেন, চিনিব কেমন করিয়া ? বিদেশী শিক্ষায় আমাদের চোখে ধূলা দিতেছে । ধূলা নহে তাহ অঞ্জন । বিপরীত ংঘাত ব্যতীত মহত্ত্বশিখা জলিয়৷ উঠে না । খৃষ্টধৰ্ম্ম যুরোপীয় প্রকৃতির বিপরীত শক্তি। ' সেই শক্তির দ্বারা.মথিত হইয়াই য়ুরোপীয় প্রকৃতির সারভাগ এমন করিয়া দানা বাধিয়া উঠিয়াছে। তেমনি যুরোপীয় শিক্ষা ভারতবর্ষীর প্রকৃতির পক্ষে বিপরীত শক্তি। এই শক্তির দ্বারাই আমরা আপনাকে যথার্থরূপে উপলব্ধি করিব এবং ফুটাইয়া তুলিব। আমাদের শিক্ষিতমণ্ডলীর মধ্যে সেই লক্ষণ দেখা গিয়াছে। অন্ততঃ নিজেকে অাদ্যোপাস্তভাবে জানিবার জন্য আমাদের একটা ব্যাকুলতা জন্মিয়ছে। প্রথম আবেগে অনেকটা হাতড়াইতে হয়, উদ্যমের অনেকটা বাজে খরচ হুইয়া যায় ৷ এখনো আমাদের সেই হান্তকর অবস্থাটা কাটিয়া যায় মাই। কিন্তু কাটিয়া যাইৰে। পুর্বপশ্চিমের