48 সঙ্গে আমাদের চেষ্টার যোগ থাকে না, দেশানুরাগ বাস্তবতার ভিত্তির উপরে প্রতিষ্ঠিত হয় না—সেইজগুই চাদার খাত মিথ্যা ঘুরিয়া মরে এবং কাজের দিনে কাহারো সাড়া পাওয়া যায় না । আজ ঠিক কুড়িবৎসর হইল, প্রেসিডেন্সিকলেজের তদানীন্তন অধ্যাপক ডাক্তার শ্ৰীযুক্ত প্রসন্নকুমার রায় মহাশয়ের বাড়ীতে ছাত্রসন্মিলন উপলক্ষ্যে যে গান রচিত হইয়া ছিল, তাহার এক অংশ উদ্ধৃত করি— মিছে— - কথার বাধুনি কাণ্ডুলির পালা, চোখে নাই কারে নীর, আবেদন জার নিবেদনের থাল। বহে বহে নতশির। কঁদিয়ে সোহাগ ছিছি এfক লাঙ্গ, e জগতের মাঝে ভিখারীর সাজ, আপনি করি নে আপনার কাজ, পরের পরে অভিমান । wetoil– জীপাল নামাও কলঙ্কপসর, যেয়ে না পরের দ্বার। পরের পায়ে ধরে মানভিক্ষ করা সকল ভিক্ষার ছাঁর । দাও দাও বলে পরেরপিছু-পিছু কঁদিয়ে বেড়ালে মেলু না ত কিছু যদি গুস চাও যদি প্রাণ চাও প্রাণ জীগ ক্ষয় নি। সেদিন হইতে কুড়িবৎসরের পরবর্তী ছাত্রগণ অঙ্গ নিঃসন্দেহ ধরিবেন যে, এখন আমরা আবেদনের খালা নামাইয়া ত হাত @ খোলসা করিয়াছি, আজ ত আমরা নিজের कोज प्णि कठ्ठािन्न अंछ थञ्चङ इहेब्राष्ट्रि । যদি তাই হই থাকি ত ভালই, কিন্তু পরের શાનેરા ا أريخ مكة في ] পরে অভিমানটুকু কেন রাখিয়াছি—যেখানে অভিমান আছে, সেইখনেই যে প্রচ্ছন্নভাবে দাবী রহিয়া গেছে। আমরা পুরুষের মত বলিষ্ঠভাবে স্বীকার করিয়া না লই কেন যে, আমরা বাধা পাইবই, আমাদিগকে প্রতিকূলতা অতিক্রম করিতে হইবেই ; কথায়-কথায় আমাদের দুই চক্ষু এমন ছলছল করিয়া আসে কেন । আমরা কেন মনেকরি, শক্রমিত্ৰ সকলে মিলিয়া আমাদের পথ সুগম করিয়া দিবে। উন্নতির পথ যে মৃদুস্তর, এ কথা জগতের ইতিহাসে সৰ্ব্বত্র প্রসিদ্ধ— “ক্ষুরষ্ঠ ধারা নিশিত দুরত্যয়৷ ছুর্গং পথপ্তং কবয়ে বদস্তি ।” কেবল কি,আমরাই—এই দুরত্যয় পথ যদি অপরে সহজ করিয়া, সমান করিয়া না দেয়— তবে নালিশ করিয়৷ দিন কাটাইব—এবং মুখ অন্ধকার করিয়া বলিব, তবে আমরা নিজের. উাতের কাপড় নিজে পরিব, নিজের বিদ্যালয়ে নিজে অধ্যয়ন করিব ! এ সমস্ত কি অভি মানের কথা ! আমি জিজ্ঞাসা করি, সৰ্ব্বনাশের সম্মুখে #ीड़ाझेब्रा " कांश८द्र कि बडिमान भटन আসে—মৃত্যুশয্যার শিয়রে বসিয়া কাহারো কি কলহ করিবার প্রবৃত্তি হইতে পারে! আমরা কি দেখিতেছি না, আমরা মরিতে স্বরু করিয়াছি! আমি রূপকের ভাষায় কথা কহিতেছি না,-আমরা সত্যই মাতেছি। যাহাকে বলে বিনাশ, যাহাকে বলে 한. তাহা নানা বেশ ধারণ করিয়া এই পুরাতঃ জাতির আঁবাসস্থলে আসিয়া দেখা দিয়াছে। যাহার মরিতেছে না, তাহার জীবন্থত হইয়া