পাতা:বঙ্গমহিলা (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'हेछार्ड, ४२।४७ 1] বঙ্গ মহিলা । २१ ১৬১। বিধবা পুত্ৰাখে মৃতপতির অবমাননা করিয়া পুনৰ্ব্বার বিবাহ করিলে ইহলোকে তাহার কলঙ্ক এবং পরলোকে সে স্বামিসঙ্গ-বিবর্জিত হইবে । ১৬২ ৷ পুত্র পতির ঔরসজাতভিন্ন হইলে সে পুত্রে স্ত্রীর অধিকার নাই ধৰ্ম্মরত নারীর পক্ষে এই সংহিতার কোন স্থানে পত্যন্তর গ্রহণ করি বুরে ব্যবস্থা নাই । ১৬৩। পূৰ্ব্বস্বামী নীচবংশের হইলেও তাহাকে বিস্মৃত হইয়া স্ত্রী যদি কুম্ভীন পতি গ্রহণ করে, তথাপি সে ইহলোক ও পরলোকে बिन्नीश्च इंब ।। g ১৬৪ । উচু স্ত্রী পতির প্রতি কৰ্ত্তব্যাচরণ না করিলে জীবনে কলঙ্কিনী এবং মরণে গাধা গর্ভে প্রবেশ করিবে বা তাহার কুষ্ঠাদি মহারোগ হইবে। . . . . ১৬৫ । যে স্ত্রী কায়মনোবাক্যে স্বামি শুশ্রমণ করে নিশ্চয়ই সে পরলোকে স্বামিসহবাস প্রাপ্ত হইবে । সাধুরা এইরূপ স্ত্রীদিগকেই সাধী কহিয়া থাকে । ১৬৬। আমি নিশ্চয় কহিতেছি যে, স্ত্রীলোকের কায় মন ও বাক্য এইরূপ সংযত হইলে নিশ্চয়ই সে পরলোকে স্বামিসহবাসের অধিকারী হইবে । ১৬৭ ৷ বেদপারগ ব্রাহ্মণ এইরূপ সতী স্ত্রীকে মরণের পর অবশ্ব অৰশু পৰিতু হুতাশন ও উপকরণ সহকারে সৎকার করিবে । ১৬৮ ৷ সতী স্ত্রীর এইরূপ সৎকার করিয়া সে পুনৰ্ব্বার বিবাহ করিতে পারে । - পতিসেবী বিষয়ে স্ত্রীদিগের এইরূপ কৰ্ত্তব্য মনুসংহিতার পঞ্চম পরিচ্ছেদে দৃষ্ট হইয়া থাকে । ভারতমহিলার। এইরূপ শাসনেই চিরকাল চলিয়া আসিতেছেন । স্ত্রীলোককে যতপ্রকার সছুপদেশ প্রদান করিতে হয়, মহাত্মা মন্ত্র তাহা সকল ই করিয়াছেন। বোধ হয় উল্লিখিত কবিতা সকলে যাহা কিছু লিখিত ।