লইতে অনেক বিলম্ব হয়। তঁহারা সাহেবী পােষাক পরিতে ভালবাসেন, সাহেবী থান্ত-পানীয় ভালবাসেন, সাহেবী ভাষায় লেকচার দিতে ভালবাসেন, ৫ সাহেবী ধরণের চুল কাটিতে ভালবাসেন, সাহেবী ব্যবহাৰ্য দ্রব্যাদি ব্যবহারঃ করিতে ভালবাসেন ; নাম মাত্র বঙ্গবাসী, কাৰ্য্যের অনুকরণে র্তাহারা যেন । বিদেশবাসী বলিয়া লোকের চক্ষে প্রতীয়মান হন। এমন অবস্থায় তাহাদিগকে । হিন্দুর সমাজ-সংস্কারক বলিয়া স্বীকার করিতে কি জন্য সন্দেহ উপস্থিত হইবে না, . তাহা আমাদিগকে বুঝাইয়া দিবার লোক নাই। আমাদের সমাজ: ভাল নয়, ইংলণ্ডের সমাজ আমাদের দেশে আনয়ন কর, বক্তারা স্পষ্ট করিয়া এইটুকু বলেন না, কিন্তু বক্ততাসমূদ্র মন্থন করিয়া যাহারা সার উত্তোলন করেন, তঁহারা কি পান, এই কথা জিজ্ঞাসা করিলে যেরূপ উত্তর পাওয়া সম্ভব, , তাহাতে মহা গোলমাল। দেবাসুরের সমুদ্রমন্থনে কমলা উঠিয়াছিলেন, চন্দ্ৰ - উঠিয়াছিলেন, অমৃত উঠিয়াছিল, শেষকালে হলাহলও উঠিয়াছিল; হিন্দু | বক্তার বক্ততা-সাগর-মন্থনে অমৃত किशा लिय *i७ा भांश, তাহা fሓቛጓባ করা। কৰ্ত্তব্য। যাহাবা সেই সকল বক্ততা শ্রবণ করেন, তাহারা কিরূপ উপদেশ অথবা কিরূপ উপকার প্রাপ্ত হন, তাহাও ভাবিয়া দেখা উচিত। শ্ৰোতাদলে অধিকাংশ বালক থাকে, বালকেরা বড় হইলে তাহদের দ্বারা ভাবিযাতে সমাজমঙ্গলের আশা করা যায়, কিন্তু পুনঃ পুনঃ ঐ প্রকারের উপদেশ শ্রবণ । করিলে তাঁহাদের মন কোন প্রকার মঙ্গলের দিকে ধাবিত্ত হইবে, যােহাৱা । ভবিষ্যৎ ভাবনা করেন,তাহারা মনে মনে তাহা বুঝিয়া, ঘরে বসিলা নিশ্বাস ত্যাগ করিতেছেন। কতিপয় বালক আপনাদের ছুটীর পর একটী তর্কসভায় উপস্থিত । হইয়া পরস্পর তর্ক-বিতর্ক করিয়া, মীমাংসা আনিয়াছিল, হিন্দু সমাজ-সংস্কারের গ তিনটা অঙ্গ :--হিন্দুর জাতিভেদ পরিত্যাগ করা, সকল জাতির সহিত সকল : { জাতির একত্ৰ ভোজন করা এবং সকল জাতির সহিত সকল জাতির পুত্র-কন্যার বিবাহ দেওয়া। এই তিনটী অঙ্গ পরিপুষ্ট হইলেই হিন্দুসমাজ নিৰ্ম্মল হইয় ; উঠবে; যদি কিছু ময়লা থাকে, বিধবা-বিবাহ চালাইয়া দিলেই সে ময়লাটুকু ह्रिङ श्रे' षांशेव { . সমাজ-সংস্কারের বক্ততা এই প্ৰকল্প। বাৰু ভবরস্থািকয়েকটী স্থানে এই ৷ প্রকার বক্তৃতা প্রবণ করা স্বঘ্নেশ্বর অবস্থা, এক প্রকার বুঝয়া লইব্লেন, স্নায় .